শিরোনাম :
Logo চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির উদ্যোগে মাসব্যাপী খাবার পানি-স্যালাইন বিতরণ Logo চাঁদপুরে জুলাই যোদ্ধাদের মাঝে ৫৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ Logo জাবি ভর্তিতে অসচ্ছল শিক্ষার্থীর পাশে ছাত্রদল নেতা হিরন Logo ফেসবুকে চাঁদপুরের ইলিশ বিক্রির বিজ্ঞাপন থেকে সাবধান, টাকা নিয়েই করে দিচ্ছে ব্লক Logo বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি প্রদান, ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগসমূহকে আইইবি স্বীকৃতি প্রদানের দাবি Logo গজারিয়ার গুয়াগাছিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার,আটক ৩ Logo চুয়াডাঙ্গায় নিখোঁজের ৩ দিন ভুট্টা ক্ষেতে পড়েছিল আলমগীরের মরদেহ Logo জীবননগরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে গাঁজাসহ আটক ১ Logo বর্ণাঢ্য আয়োজনে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির এক দশক পূর্তি উদযাপন  Logo চোখের চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

হাঁচি নিয়ে না-জানা সব কথাগুলো !

  • আপডেট সময় : ১১:৫০:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৭৬৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:  প্রায় প্রতিদিনই হাঁচি দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে যান অনেকে। শীতকালে এই হাঁচির মাত্রা বাড়ে আরো। কারো কারো ডাস্ট অ্যালার্জিই হয়ে ওঠে সবচেয়ে বড় শত্রু। তবে অদ্ভুত কিছু কারণেও হাঁচি হতে পারে।

 

গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক সময় সূর্যের আলো ও উজ্জ্বল আলো আমাদের নার্ভাস সিস্টেমকে প্রভাবিত করে। আর এতে করে চলতে থাকে হ্যাঁচ্চো হ্যাঁচ্চো।  বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশের বেলায় এমনটা হয়।

 

ঘুমিয়ে পড়লে নাকের প্রায় সব মাংসপেশি নিস্তেজ হয়ে পড়ে। তাই ঘুমের মধ্যে নাকে কোনো ধুলাবালি গেলেও হাঁচি হয় না। এটা তখনি হয়, যখন আপনি গভীর ঘুমে থাকেন।

 

মজার ব্যাপার হলো কখনোই হাঁচি দেওয়া অবস্থায় আপনার চোখ খুলে রাখতে পারবেন না। এটা সম্ভব না। কারণ হলো নাকের ও চোখের স্নায়ু একে অপরের সঙ্গে জড়িত।

 

হাঁচির সঙ্গে যে তরল নাক দিয়ে বের হয়ে আসে, সেগুলো আসলে বাতাসে ভেসে বেড়ানো সব ব্যাকটেরিয়া। এগুলো আবার অন্য কারো শরীরে বা বস্তুতে গিয়ে বাসা বাঁধবে। আর তাই হাঁচি দেওয়ার সময় অবশ্যই নাকে মুখে হাত দেওয়া জরুরি।

 

শুনতে বেখাপ্পা মনে হলেও হাঁচি দিলে আমাদের হার্টবিট বাড়ে না, বরং কমে। কারণ হলো হাঁচি দিলে রক্তচাপ বাড়ে, সে কারণে কমে যায় হৃদস্পন্দন।

 

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির উদ্যোগে মাসব্যাপী খাবার পানি-স্যালাইন বিতরণ

হাঁচি নিয়ে না-জানা সব কথাগুলো !

আপডেট সময় : ১১:৫০:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:  প্রায় প্রতিদিনই হাঁচি দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে যান অনেকে। শীতকালে এই হাঁচির মাত্রা বাড়ে আরো। কারো কারো ডাস্ট অ্যালার্জিই হয়ে ওঠে সবচেয়ে বড় শত্রু। তবে অদ্ভুত কিছু কারণেও হাঁচি হতে পারে।

 

গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক সময় সূর্যের আলো ও উজ্জ্বল আলো আমাদের নার্ভাস সিস্টেমকে প্রভাবিত করে। আর এতে করে চলতে থাকে হ্যাঁচ্চো হ্যাঁচ্চো।  বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশের বেলায় এমনটা হয়।

 

ঘুমিয়ে পড়লে নাকের প্রায় সব মাংসপেশি নিস্তেজ হয়ে পড়ে। তাই ঘুমের মধ্যে নাকে কোনো ধুলাবালি গেলেও হাঁচি হয় না। এটা তখনি হয়, যখন আপনি গভীর ঘুমে থাকেন।

 

মজার ব্যাপার হলো কখনোই হাঁচি দেওয়া অবস্থায় আপনার চোখ খুলে রাখতে পারবেন না। এটা সম্ভব না। কারণ হলো নাকের ও চোখের স্নায়ু একে অপরের সঙ্গে জড়িত।

 

হাঁচির সঙ্গে যে তরল নাক দিয়ে বের হয়ে আসে, সেগুলো আসলে বাতাসে ভেসে বেড়ানো সব ব্যাকটেরিয়া। এগুলো আবার অন্য কারো শরীরে বা বস্তুতে গিয়ে বাসা বাঁধবে। আর তাই হাঁচি দেওয়ার সময় অবশ্যই নাকে মুখে হাত দেওয়া জরুরি।

 

শুনতে বেখাপ্পা মনে হলেও হাঁচি দিলে আমাদের হার্টবিট বাড়ে না, বরং কমে। কারণ হলো হাঁচি দিলে রক্তচাপ বাড়ে, সে কারণে কমে যায় হৃদস্পন্দন।