শুক্রবার | ৫ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo খালেদা জিয়ার জন্য জার্মানি থেকে ভাড়া করা এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাচ্ছে কাতার Logo জীবননগর প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন সভাপতি মানিক, সম্পাদক রিপন Logo শিবির নেতার বিরুদ্ধে নোবিপ্রবি ছাত্রদলের অভিযোগ Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৭ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র উদ্যোগে মিলাদ ও দোয়া Logo নোবিপ্রবির মেগা প্রকল্প সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে চায় ৯৮ শতাংশ শিক্ষার্থী Logo খুবির ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৯৭ পরিক্ষার্থী  Logo টেকনাফে ইঞ্জিন বিকল হওয়া যাত্রীবাহী বোটসহ ৪৫ জন যাত্রী উদ্ধার Logo খুবিতে ইউনেস্কো ও ইউজিসির উদ্যোগে পিয়ার-টু-পিয়ার ওরিয়েন্টেশন Logo সাতক্ষীরা–কলারোয়া সীমান্তে বিজিবির বিশেষ অভিযান পাঁচ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় চোরাচালানী মালামাল জব্দ Logo আগামী নির্বাচনে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনে সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

শিবির নেতার বিরুদ্ধে নোবিপ্রবি ছাত্রদলের অভিযোগ

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আরেফিন রাজনের নামে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছে এক শিবির নেতার বিরুদ্ধে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় শিবিরের তথ্য সম্পাদক আবু সাঈদ। ফেসবুকে এই শিবির নেতা কর্তৃক এন্টি ছাত্রলীগ পেজ খুলে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ তোলেন ছাত্রদল নেতা।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নোবিপ্রবি ছাত্রদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আরেফিন রাজনের বিরুদ্ধে ‘এন্টি ছাত্রলীগ’ নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে গত ০৪/১২/২০২৫ (বৃহস্পতিবার) একটি পোস্ট করা হয়। ঐ পোস্টে রাজনের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে একটি স্ক্রিনশট দেওয়া হয়। যেখানে স্ক্রিনশটের নিচে আবু সাইদ নাম পরিলক্ষিত হয়। বিতর্কের মুখে পরবর্তীতে পোস্টটি ডিলেট করে দেওয়া হয়। আবু সাঈদ নোবিপ্রবি ছাত্রশিবিরের তথ্য বিষয়ক সম্পাদক।

অভিযোগে আরেফিন রাজন বলেন, আমার ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই আবু সাঈদ যিনি ইসলামি ছাত্র শিবিরের তথ্য সম্পাদক তিনি প্রতিনিয়ত বট, রিয়েল আইডি থেকে বিএনপি বিরুদ্ধে পোস্ট করে, বিএনপির সমালোচনা করে। কিন্তু অতন্ত দুঃখের সাথে বলতে ওনি সমালোচনা একদমই নিতে পারেন না। একদিন শিবিরের একভাই ছাত্রদলের রাকিব-নাছির ভাইকে নিয়ে সমালোচনা করেছে। ওই পোস্টের কমেন্টে আমিও সাদিক কায়েম-ফরহাদ ভাইদের সমালোচনামূলক কমেন্ট করলাম। আমার সাঈদ ভাইয়ের এটা আর হজম হয়নি (অথচ সমালোচনা, চরিত্র হনন শুরু করলো ওনারা)। এটার পরিপ্রেক্ষিতে উনি বট আইডি (Sobuj Ahmed) থেকে আমার বিরুদ্ধে দিলো পোস্ট। ঐ পোস্টের কমেন্টে আবার অন্য বট আইডি দিয়ে আমাকে দিলো গালি দিয়ে আওয়ামীলীগ বানানোর চেষ্টা করেন। অথচ শিবিরের একাধিক ব্যক্তি সরকার পতনের আগেও আমার রাজনৈতিক পরিচয় জানতো। ছাত্রলীগের কর্মী হওয়া একটা বিষয় আর জোর করে কোনো একটা প্রোগ্রামে নিয়ে যাওয়া আরেকটা বিষয়। ছাত্রলীগের ভয়ে আমি ক্লাস করেই বাড়ি চলে যেতাম। ক্যাম্পাসটা একটু ঘুরে দেখার সাহসও পেতাম না। কারণ নয়নে যাহা পড়ে তাহাই লীগ। দেখা হলে রাজনীতির গুরুত্ব ও প্রভাব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করবে। যাইহোক, কর্মীসভার আগে প্রতিনিয়ত আমার কাছে মেসেজ আসতে থাকে ‘রাজন তোর দায়িত্ব আমার, রাজন কাল থাকতেই হবে, এই ক্যাম্পাসেই কিন্তু থাকতে হবে’। একপ্রকার অনুরোধে গলার অযোগ্য ঢেকি আমি গিলতে বাধ্য হলাম। সরকার পতনের পর আমি আমার এক নন-পলিটিক্যাল বন্ধুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই (মজা করে) ছাত্রলীগে প্রোগ্রামে তোলা ছবি দিয়ে। এখন যখনই আমি শিবিরের বিরুদ্ধে কিছু বলি ওনি বট আইডি দিয়ে আমার বিরুদ্ধে পোস্ট দেয়। ঐ পোস্টে উনার অনুসারীরা আমাকে গালিগালাজ করে এবং প্রকৃত ছাত্রলীগেরা হাহা দেয়। আমি এতকাল যাবৎ এটা উপেক্ষা করে চলেছি কারণ আমি প্রকৃত পোস্টকারীর পরিচয় জানতাম না।

এ বিষয়ে অভিযোগকারী ছাত্রদল  নেতা আরো বলেন, আজ আমার ডিপার্টমেন্টের এক বড় ভাই যিনি আগে ছাত্রলীগ করতেন তার ছবিতে ‘ভাই’ লিখে কমেন্ট করি। এই ‘ভাই’ লিখে কমেন্ট করায় ‘এন্টি লীগ’ নামক বট আইডি থেকে আমার বিরুদ্ধে পোস্ট করে এক এন্টি ছাত্রদল। কাকতালীয়ভাবে ওই এন্টি ছাত্রদল তথা পোস্টকারীর পরিচয় আজ উন্মোচিত হয়। তিনি হলেন নোবিপ্রবি শিবিরের আবু সাঈদ ভাই। পুনশ্চঃ তিনি ইতিপূর্বে আমাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করেছে, আমাদের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদককে হয়রানি করেছেন। ওনার কারণে নোবিপ্রবি ছাত্রদলের দুইজন সদস্যকে সাইন্স ক্লাব থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিলো। সবচেয়ে বড় বিষয় ওনি একটি রাজনৈতিক দলের নেতা হয়েও গুপ্ত থেকে অল ডিপার্টমেন্টে রাজনীতি নিষিদ্ধের পক্ষালম্বন করেছেন।

তবে তিনি অভিযোগে উল্লেখ করেন, উপরোল্লিখিত Sobuj Ahmed আইডিটি ওনার কিনা আমি শিওর না যেহেতু ওনি বট আইডি চালায় এটা প্রমাণিত হয়েছে। যেহেতু ওই আইডির মাধ্যমেও আমি এবং ছাত্রদলের বিরুদ্ধে গুজব, অপপ্রচার, মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিমূলক পোস্ট করা হয়েছে সেহেতু ওই আইডিটাও উনার বলে আমার বিশ্বাস।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আবু সাঈদ বলেন, সবুজ আহমেদ নামে আমার কোনো আইডি নেই। আর স্বৈরাচারের দোসরদের বিষয়ে আমাদের অবস্থান একদম পরিষ্কার। এন্টি ছাত্রলীগ পেজটা মূলত আমি ছাত্রলীগ বিরুদ্ধে খুলেছিলাম। মালেক হল ছাত্রলীগের তাহসাব সাব্বির, যে এখনো জয় বাংলা বলে পোস্ট দেয়। যার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অনেকগুলো নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। সে বিদেশে বসে বসে এখনো প্রতিনিয়ত পোস্ট দিয়ে যাচ্ছে। আর তাদের এসব কার্যক্রমকে সমর্থন করে যাচ্ছে ছাত্রদলের কিছু নেতাকর্মী। তার পোস্ট কমেন্ট করে ছাত্রদলের কিছু ভাই তাদেরকে ক্যাম্পাসে নরমালাইজেশনের পথে হাঁটছে। সে কারণই ঐ পেজে এটা পোস্ট দেওয়া হয়েছে। সামনের দিনগুলোতেও যারা ছাত্রলীগকে নরমালাইজ করার চেষ্টা করবে আমরা তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবো।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খালেদা জিয়ার জন্য জার্মানি থেকে ভাড়া করা এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাচ্ছে কাতার

শিবির নেতার বিরুদ্ধে নোবিপ্রবি ছাত্রদলের অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৮:১২:৫১ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৫

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আরেফিন রাজনের নামে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছে এক শিবির নেতার বিরুদ্ধে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় শিবিরের তথ্য সম্পাদক আবু সাঈদ। ফেসবুকে এই শিবির নেতা কর্তৃক এন্টি ছাত্রলীগ পেজ খুলে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ তোলেন ছাত্রদল নেতা।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নোবিপ্রবি ছাত্রদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আরেফিন রাজনের বিরুদ্ধে ‘এন্টি ছাত্রলীগ’ নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে গত ০৪/১২/২০২৫ (বৃহস্পতিবার) একটি পোস্ট করা হয়। ঐ পোস্টে রাজনের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে একটি স্ক্রিনশট দেওয়া হয়। যেখানে স্ক্রিনশটের নিচে আবু সাইদ নাম পরিলক্ষিত হয়। বিতর্কের মুখে পরবর্তীতে পোস্টটি ডিলেট করে দেওয়া হয়। আবু সাঈদ নোবিপ্রবি ছাত্রশিবিরের তথ্য বিষয়ক সম্পাদক।

অভিযোগে আরেফিন রাজন বলেন, আমার ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই আবু সাঈদ যিনি ইসলামি ছাত্র শিবিরের তথ্য সম্পাদক তিনি প্রতিনিয়ত বট, রিয়েল আইডি থেকে বিএনপি বিরুদ্ধে পোস্ট করে, বিএনপির সমালোচনা করে। কিন্তু অতন্ত দুঃখের সাথে বলতে ওনি সমালোচনা একদমই নিতে পারেন না। একদিন শিবিরের একভাই ছাত্রদলের রাকিব-নাছির ভাইকে নিয়ে সমালোচনা করেছে। ওই পোস্টের কমেন্টে আমিও সাদিক কায়েম-ফরহাদ ভাইদের সমালোচনামূলক কমেন্ট করলাম। আমার সাঈদ ভাইয়ের এটা আর হজম হয়নি (অথচ সমালোচনা, চরিত্র হনন শুরু করলো ওনারা)। এটার পরিপ্রেক্ষিতে উনি বট আইডি (Sobuj Ahmed) থেকে আমার বিরুদ্ধে দিলো পোস্ট। ঐ পোস্টের কমেন্টে আবার অন্য বট আইডি দিয়ে আমাকে দিলো গালি দিয়ে আওয়ামীলীগ বানানোর চেষ্টা করেন। অথচ শিবিরের একাধিক ব্যক্তি সরকার পতনের আগেও আমার রাজনৈতিক পরিচয় জানতো। ছাত্রলীগের কর্মী হওয়া একটা বিষয় আর জোর করে কোনো একটা প্রোগ্রামে নিয়ে যাওয়া আরেকটা বিষয়। ছাত্রলীগের ভয়ে আমি ক্লাস করেই বাড়ি চলে যেতাম। ক্যাম্পাসটা একটু ঘুরে দেখার সাহসও পেতাম না। কারণ নয়নে যাহা পড়ে তাহাই লীগ। দেখা হলে রাজনীতির গুরুত্ব ও প্রভাব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করবে। যাইহোক, কর্মীসভার আগে প্রতিনিয়ত আমার কাছে মেসেজ আসতে থাকে ‘রাজন তোর দায়িত্ব আমার, রাজন কাল থাকতেই হবে, এই ক্যাম্পাসেই কিন্তু থাকতে হবে’। একপ্রকার অনুরোধে গলার অযোগ্য ঢেকি আমি গিলতে বাধ্য হলাম। সরকার পতনের পর আমি আমার এক নন-পলিটিক্যাল বন্ধুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই (মজা করে) ছাত্রলীগে প্রোগ্রামে তোলা ছবি দিয়ে। এখন যখনই আমি শিবিরের বিরুদ্ধে কিছু বলি ওনি বট আইডি দিয়ে আমার বিরুদ্ধে পোস্ট দেয়। ঐ পোস্টে উনার অনুসারীরা আমাকে গালিগালাজ করে এবং প্রকৃত ছাত্রলীগেরা হাহা দেয়। আমি এতকাল যাবৎ এটা উপেক্ষা করে চলেছি কারণ আমি প্রকৃত পোস্টকারীর পরিচয় জানতাম না।

এ বিষয়ে অভিযোগকারী ছাত্রদল  নেতা আরো বলেন, আজ আমার ডিপার্টমেন্টের এক বড় ভাই যিনি আগে ছাত্রলীগ করতেন তার ছবিতে ‘ভাই’ লিখে কমেন্ট করি। এই ‘ভাই’ লিখে কমেন্ট করায় ‘এন্টি লীগ’ নামক বট আইডি থেকে আমার বিরুদ্ধে পোস্ট করে এক এন্টি ছাত্রদল। কাকতালীয়ভাবে ওই এন্টি ছাত্রদল তথা পোস্টকারীর পরিচয় আজ উন্মোচিত হয়। তিনি হলেন নোবিপ্রবি শিবিরের আবু সাঈদ ভাই। পুনশ্চঃ তিনি ইতিপূর্বে আমাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করেছে, আমাদের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদককে হয়রানি করেছেন। ওনার কারণে নোবিপ্রবি ছাত্রদলের দুইজন সদস্যকে সাইন্স ক্লাব থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিলো। সবচেয়ে বড় বিষয় ওনি একটি রাজনৈতিক দলের নেতা হয়েও গুপ্ত থেকে অল ডিপার্টমেন্টে রাজনীতি নিষিদ্ধের পক্ষালম্বন করেছেন।

তবে তিনি অভিযোগে উল্লেখ করেন, উপরোল্লিখিত Sobuj Ahmed আইডিটি ওনার কিনা আমি শিওর না যেহেতু ওনি বট আইডি চালায় এটা প্রমাণিত হয়েছে। যেহেতু ওই আইডির মাধ্যমেও আমি এবং ছাত্রদলের বিরুদ্ধে গুজব, অপপ্রচার, মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিমূলক পোস্ট করা হয়েছে সেহেতু ওই আইডিটাও উনার বলে আমার বিশ্বাস।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আবু সাঈদ বলেন, সবুজ আহমেদ নামে আমার কোনো আইডি নেই। আর স্বৈরাচারের দোসরদের বিষয়ে আমাদের অবস্থান একদম পরিষ্কার। এন্টি ছাত্রলীগ পেজটা মূলত আমি ছাত্রলীগ বিরুদ্ধে খুলেছিলাম। মালেক হল ছাত্রলীগের তাহসাব সাব্বির, যে এখনো জয় বাংলা বলে পোস্ট দেয়। যার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অনেকগুলো নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। সে বিদেশে বসে বসে এখনো প্রতিনিয়ত পোস্ট দিয়ে যাচ্ছে। আর তাদের এসব কার্যক্রমকে সমর্থন করে যাচ্ছে ছাত্রদলের কিছু নেতাকর্মী। তার পোস্ট কমেন্ট করে ছাত্রদলের কিছু ভাই তাদেরকে ক্যাম্পাসে নরমালাইজেশনের পথে হাঁটছে। সে কারণই ঐ পেজে এটা পোস্ট দেওয়া হয়েছে। সামনের দিনগুলোতেও যারা ছাত্রলীগকে নরমালাইজ করার চেষ্টা করবে আমরা তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবো।