শিশু আব্দুল্লাহ হত্যায় চিকিৎসকের সাক্ষ্য গ্রহণ !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৭:০০:১৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৬৫ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ঢাকার কেরানীগঞ্জের মুগারচরে শিশু আবদুল্লাহ (১১) হত্যা মামলায় নিহতের ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক এলিজা আলীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
মঙ্গলবার ঢাকার ৩ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক সাঈদ আহমেদের আদালতে তিনি এ সাক্ষ্য দেন।

ওই ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি মাহবুবুর রহমান জানান, ঢাকার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেন্সিক বিভাগের এই চিকিৎসক ময়নাতদন্ত করেছিলেন। ওই সম্পর্কেই তিনি সাক্ষ্য দিয়েছেন। এ নিয়ে মামলাটিতে ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলো বলেও তিনি জানান।

কেরানীগঞ্জের রুহিতপুর ইউনিয়নের মুগারচর গ্রামের পশ্চিম মুগারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র মো. আবদুল্লাহ (১১) ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি দুপুরে নিখোঁজ হয়। ওইদিনই তাকে আসামি মেহেদী হাসান ওই শিশুকে বাড়ির দ্বিতীয় তলায় নিয়ে যায় এবং আসামি মোতাহার এবং খোরশেদ মুখ চেপে এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। হত্যার পর লাশ প্লাস্টিকের ড্রামে ভরে আসামি কায়কোবাদকে লাশ ফেলার জন্য ভাড়া করা হয়। এর আগে মুঠোফোনে তাকে অপহরণের দাবি করে দুই দফায় দুই লাখ টাকা নেয় অপহরণকারীরা।

২০১৬ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আবদুল্লাহদের বাড়ির মাত্র ১০০ গজ পশ্চিমে মোতাহার হোসেনের বাড়ির একটি কক্ষ থেকে প্লাস্টিকের ড্রামে ভরা আবদুল্লাহর গলিত মৃতদেহ উদ্ধার হয়।

একই বছর ৯ মার্চ কেরানীগঞ্জ মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলাম অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে মোতাহার হোসেনের ছেলে মেহেদী হাসান, মেয়ে মিতু আক্তার এবং স্ত্রী নাছিমা বেগমের সঙ্গে বন্ধু খোরশেদ এবং জনৈক কায়কোবাদকে আসামি করা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণের ঘটনায় কেন্দ্রসচিবসহ ৬ জনকে অব্যাহতি

শিশু আব্দুল্লাহ হত্যায় চিকিৎসকের সাক্ষ্য গ্রহণ !

আপডেট সময় : ০৭:০০:১৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ঢাকার কেরানীগঞ্জের মুগারচরে শিশু আবদুল্লাহ (১১) হত্যা মামলায় নিহতের ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক এলিজা আলীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
মঙ্গলবার ঢাকার ৩ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক সাঈদ আহমেদের আদালতে তিনি এ সাক্ষ্য দেন।

ওই ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি মাহবুবুর রহমান জানান, ঢাকার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেন্সিক বিভাগের এই চিকিৎসক ময়নাতদন্ত করেছিলেন। ওই সম্পর্কেই তিনি সাক্ষ্য দিয়েছেন। এ নিয়ে মামলাটিতে ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলো বলেও তিনি জানান।

কেরানীগঞ্জের রুহিতপুর ইউনিয়নের মুগারচর গ্রামের পশ্চিম মুগারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র মো. আবদুল্লাহ (১১) ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি দুপুরে নিখোঁজ হয়। ওইদিনই তাকে আসামি মেহেদী হাসান ওই শিশুকে বাড়ির দ্বিতীয় তলায় নিয়ে যায় এবং আসামি মোতাহার এবং খোরশেদ মুখ চেপে এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। হত্যার পর লাশ প্লাস্টিকের ড্রামে ভরে আসামি কায়কোবাদকে লাশ ফেলার জন্য ভাড়া করা হয়। এর আগে মুঠোফোনে তাকে অপহরণের দাবি করে দুই দফায় দুই লাখ টাকা নেয় অপহরণকারীরা।

২০১৬ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আবদুল্লাহদের বাড়ির মাত্র ১০০ গজ পশ্চিমে মোতাহার হোসেনের বাড়ির একটি কক্ষ থেকে প্লাস্টিকের ড্রামে ভরা আবদুল্লাহর গলিত মৃতদেহ উদ্ধার হয়।

একই বছর ৯ মার্চ কেরানীগঞ্জ মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলাম অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে মোতাহার হোসেনের ছেলে মেহেদী হাসান, মেয়ে মিতু আক্তার এবং স্ত্রী নাছিমা বেগমের সঙ্গে বন্ধু খোরশেদ এবং জনৈক কায়কোবাদকে আসামি করা হয়।