1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
কোরাল মাছের প্রজনন পদ্ধতি | Nilkontho
৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | রবিবার | ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
শরীয়তপুরে চিকিৎসক-কর্মচারীদের ওপর রোগীর স্বজনদের হামলা পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা দর্শনায় ‘সাংস্কৃতিক সংসদ’ এর আত্মপ্রকাশ নিখোঁজের ৩৬ ঘন্টা পর আবুল কালামের মরদেহ উদ্ধার ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এক মাস: কেমন গেলো’ শীর্ষক এবি পার্টির সভা কাল রিমান্ড শেষে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের এমডি দিলীপ কারাগারে এখনও উদ্ধার হয়নি পুলিশের ১৮৮৫ অস্ত্র ও ৩ লাখ গোলাবারুদ বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ শীর্ষধনীর তালিকায় সেলেনা গোমেজ চুয়াডাঙ্গায় নিজ বাড়ি থেকে মুক্তিযোদ্ধার লাশ উদ্ধার নেত্রকোনায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধি সম্মেলন চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ আহতদের দেখতে নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা বেশিরভাগ পোশাক কারখানায় কাজে ফিরেছে শ্রমিকরা দেশে আগামী তিন দিন ভারি বর্ষণ হতে পারে কেন গণভবনকে জাদুঘর বানানো হচ্ছে, জানালেন নাহিদ ইসলাম ভারতের মণিপুরে রকেট হামলা পুলিশের পিস্তল পাওয়া গেল মসজিদে বদিকে চট্টগ্রাম কারাগারে স্থানান্তর প্রকৌশলী শুভর পরিবারকে বিজিবির আর্থিক সহায়তা এখনও উন্মোচিত হয়নি বিডিআর বিদ্রোহের ‘আসল রহস্য’: তৎকালীন সেনাপ্রধান

কোরাল মাছের প্রজনন পদ্ধতি

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৪ জুন, ২০২৪

অনলা্ইন ডেক্সঃ

বাংলাদেশে কোরাল মাছ ‘ভেটকি মাছ’ নামেও পরিচিত। লোনা পানির এই মাছ পুষ্টি, স্বাদ ও বেশি দামের কারণে চাষিদের কাছে আকর্ষণীয়। বর্তমানে এই মাছের প্রচুর চাহিদা। প্রায় ৪৫ বছর আগে উপকূলীয় অঞ্চলে এবং স্বাদুপানির পুকুরে, নদীতে ও নদীর মোহনায় এ মাছের চাষাবাদ খাঁচার মাধ্যমে শুরু হয়। তাই জেনে নিন কোরাল মাছের প্রজনন পদ্ধতি।

প্রজনন পদ্ধতি
মিঠা পানিতে এবং অল্প লোনা পানিতে এরা দ্রুত বড় হয়ে ১ থেকে দেড় বছর বয়সে দেড়-আড়াই কেজি হয়ে প্রজননের সক্ষম হয়ে ওঠে। প্রজননের জন্য গভীর সমুদ্রে পাড়ি দেয়। এদের পুরুষ ও স্ত্রী মাছের মধ্যে প্রকারভেদ আছে। কিন্তু এরা উভয় লিঙ্গ গ্রোত্রের মধ্যে পড়ে। অর্থাৎ পুরুষ মাছ স্ত্রী মাছে এবং স্ত্রী মাছ পুরুষ মাছে পরিণত হতে পারে। সাধারণত পুরুষ মাছ আকারে ছোট ২-৩ কেজি ওজনের হয়ে থাকে। পুরুষ মাছ ৪ কেজি বা তার বেশি ওজন হয়ে গেলে স্ত্রী মাছে রূপান্তরিত হয়ে যায়। অগভীর সমুদ্র অঞ্চলের ৫-১১ মিটার গভীরে এদের প্রধান প্রজনন ক্ষেত্র।

কোরাল মাছের প্রধানত দুভাবে প্রজনন হয়ে থাকে-

প্রাকৃতিক প্রজনন
কোরালের প্রজনন ক্ষমতা বেশি। এরা বছরে ৪০ থেকে ৭০ লাখ ডিম দেয়। দ্রুত চলাচল করে এবং বেশি লবণাক্ততা সহিষ্ণু প্রজাতির মাছ। সারাবছর ডিম দিয়ে থাকে। এপ্রিল থেকে আগস্ট মাস এদের মূল প্রজননকাল। এ সময় এক সেন্টিমিটার আকারের অনেক পোনা ধরা পড়ে। এ মাছের দৈহিক বৃদ্ধি মিঠা পানিতে। অল্প লোনা পানিতে এমনকি নদী ও সাগরের মোহনায় হয় কিন্তু ডিম পাড়ার জন্য এরা মোহনার কাছাকাছি সমুদ্রে আসে।

বর্ষার শুরুতে পুরুষ মাছ স্ত্রী মাছের সঙ্গে মিলনের জন্য নদ-নদীর নিম্ন অববাহিকায় আসে। ভরা পূর্ণিমা এবং অমাবস্যার শুরুতে জোয়ারের পানি আসার সময় ৫-১০ কেজি ওজনের প্রতিটি স্ত্রী মাছ ২১ লাখ থেকে ৭১ লাখ পর্যন্ত ডিম পাড়ে। তারপর জোয়ারের পানিতে ভেসে ডিম এবং রেণু পোনা নদীর মোহনায় চলে আসে। রেণু পোনা মোহনা থেকে নদীর উচ্চ অববাহিকার দিকে আসে। পরে পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় ডিম পাড়ার জন্য আবার সাগরের দিকে ফিরে

বর্ষার শুরুতে পুরুষ মাছ স্ত্রী মাছের সঙ্গে মিলনের জন্য নদ-নদীর নিম্ন অববাহিকায় আসে। ভরা পূর্ণিমা এবং অমাবস্যার শুরুতে জোয়ারের পানি আসার সময় ৫-১০ কেজি ওজনের প্রতিটি স্ত্রী মাছ ২১ লাখ থেকে ৭১ লাখ পর্যন্ত ডিম পাড়ে। তারপর জোয়ারের পানিতে ভেসে ডিম এবং রেণু পোনা নদীর মোহনায় চলে আসে। রেণু পোনা মোহনা থেকে নদীর উচ্চ অববাহিকার দিকে আসে। পরে পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় ডিম পাড়ার জন্য আবার সাগরের দিকে ফিরে যায়।

কৃত্রিম প্রজনন
প্রজনন ক্ষমতা বেশি হওয়ায় মাঝারি আকৃতির একটি হ্যাচারি পরিচালনার জন্য কমসংখ্যক ব্রুড মাছই যথেষ্ট। হ্যাচারি যৌন মিলনে সক্ষম পুরুষ (২ কেজি ওজন) ও স্ত্রী (৫-১০ কেজি ওজনের) মাছ ট্যাংকে ১ ঘনমিটার অথবা পুকুরে ০.৫ ঘনমিটার (সম্ভাব্য) রাখা হয়। প্রায় ৩০ পিপিটি লোনা পানি দিয়ে ৭০-৭৫% প্রায় পানি পরিবর্তন করতে হয়। কম দামি মাছ যেমন তেলাপিয়াকে সেখানে খাদ্য হিসেবে দেওয়া হয় দেহের ওজনের ৫-৬% হারে। গভীর পর্যবেক্ষণের মধ্যে রাখা হয় ও নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় এবং প্রয়োজন অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

কৃত্রিম প্রজনন

প্রজনন ক্ষমতা বেশি হওয়ায় মাঝারি আকৃতির একটি হ্যাচারি পরিচালনার জন্য কমসংখ্যক ব্রুড মাছই যথেষ্ট। হ্যাচারি যৌন মিলনে সক্ষম পুরুষ (২ কেজি ওজন) ও স্ত্রী (৫-১০ কেজি ওজনের) মাছ ট্যাংকে ১ ঘনমিটার অথবা পুকুরে ০.৫ ঘনমিটার (সম্ভাব্য) রাখা হয়। প্রায় ৩০ পিপিটি লোনা পানি দিয়ে ৭০-৭৫% প্রায় পানি পরিবর্তন করতে হয়। কম দামি মাছ যেমন তেলাপিয়াকে সেখানে খাদ্য হিসেবে দেওয়া হয় দেহের ওজনের ৫-৬% হারে। গভীর পর্যবেক্ষণের মধ্যে রাখা হয় ও নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় এবং প্রয়োজন অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

পরিপক্ক স্ত্রী মাছের ডিমের ব্যাস ৪৫০ মিলিমিটার হলেও পুরুষ মাছের স্মাম্প (মিন্ট) সহজে বের হলে তাদের ডিম পাড়ার ট্যাংকে স্থানান্তরিত করা হয় এবং স্ত্রী ও পুরুষ মাছের পেশীতে LHRHa হরমোন দেহের ওজনের কেজি প্রতি ৬০-৭০ গ্রাম হারে এককালীন প্রয়োগ করা হয়। স্ত্রী মাছ হরমোন প্রয়োগের ৩০-৩৫ ঘণ্টা পর ডিম পারে। নিষিক্ত ভাসমান ডিমগুলো বিভিন্ন পদ্ধতিতে সংগ্রহ করে ইনকিউবেশন ট্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে প্রতি লিটারে প্রায় ৬০০-৯০০টি ডিম থাকে। ১৬-১৮ ঘণ্টা পর ডিম ফুটে ১.৪-১.৬ মিলিমিটার সাইজের রেণু বা লার্ভা বা ডিম পোনা বের হয়ে আসে।

এই রেণু বা লার্ভা বা ডিম পোনাগুলোকে নার্সিং ট্যাংকে প্রতি লিটার ঘনত্বে ১০-১৫টি রাখা হয়। তৃতীয় দিন থেকে এদের রটিফার খাওয়ানো হয় প্রায় ৯-১০দিন। যেখানে প্রতি লিটারে ৫-৬টি রটিফার থাকে। এরপর ১৫ দিন পর্যন্ত রটিফার ও আরটিমিয়া খাওয়ানো হয়। পরের ২০ দিন পর্যন্ত শুধু আরটিমিয়া নাউপ্পি খাওয়ানো হয় ও কিছু কিছু পাউডার ফিড (পাউডার ফিড প্রায় ৫০% প্রোটিন ও উচ্চ অ্যামাইনো অ্যাসিড প্রোফাইল সমৃদ্ধ হতে হয়) দিয়ে ফিডে অভ্যস্ত করা হয়। তারপর ০.৭-০.৮ সেন্টিমিটার সাইজের ধানি পোনাকে হ্যাচারিতে বা পুকুরের হাপায় নার্সারি খাদ্য খাইয়ে খাদ্য খাওয়ায় অভ্যস্ত করা হয় বা অনেকে মাছের মাংস খেতেও অভ্যস্ত করে থাকে। বিশেষ করে যারা পরে মাছ খাইয়ে অল্প ঘনত্বে করবে, অনেকটা প্রাকৃতিক নিয়মে চাষ করবে।

 

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:২৯
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:২২
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৩৪
  • ১২:০৬
  • ৪:৩২
  • ৬:২২
  • ৭:৩৭
  • ৫:৪৭

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০