কুড়িয়ে পাওয়া ‘মাস্টারপিস’

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৭:১৬:২২ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২১ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৮৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ব্রিটিশ খ্যাতিমান চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর ফ্রেদেরিক লেইটনের আঁকা ‘ফ্লেমিং জুন’ (১৮৯৫) শিল্পকর্মটিকে এখন ভিক্টোরিয়া যুগের অমূল্য সম্পদ বলে গণ্য করা হয়। এটি সেরা ‘মাস্টারপিস’ রোমান্টিক চিত্রের একটি। কিন্তু একসময় এ ছিল নিতান্ত হেলাফেলার বস্তু—রোমাঞ্চকর এই চিত্রটি হারিয়ে গিয়েছিল প্রায়। ছবিটি উদ্ধারের একটি গল্প চালু আছে। তা এ রকম: ১৯৬২ সালের কোনো একদিন। একজন আইরিশ দক্ষিণ লন্ডনের একটি পরিত্যক্ত জরাজীর্ণ বাড়িতে কুড়িয়ে পান গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন এক তরুণীর অপরূপ সুন্দর ছবি। কামনা উদ্রেগকারী এই চিত্রকর্ম ছিল ফ্রেমে বাঁধাই করা। লোকটি সেটি নিয়ে যান স্থানীয় এক ভাঙারির দোকানে এবং দোকানি মাত্র ৬০ পাউন্ডে কিনে নেন ছবিটি। তবে পশ্চিম লন্ডনের লেইটন হাউস জাদুঘরের জ্যেষ্ঠ কিউরেটর দানিয়েল রবিনস এই গল্প একেবারে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, এ নিছক গাঁজাখুরি গল্প। তবে এ কথা সত্য যে ১৯৩০ থেকে ৬২ সাল পর্যন্ত এই চিত্রকর্মটি কার কাছে ছিল, এ ব্যাপারে ইতিহাসবিদেরা এখনো সুস্পষ্ট কোনো তথ্য পাননি। সূত্র: বিবিসি

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজায় ইসরায়েল ও মার্কিন সমর্থিত ত্রাণ সংস্থা বন্ধের দাবি দাতব্য সংস্থাগুলোর

কুড়িয়ে পাওয়া ‘মাস্টারপিস’

আপডেট সময় : ০৭:১৬:২২ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২১ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ব্রিটিশ খ্যাতিমান চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর ফ্রেদেরিক লেইটনের আঁকা ‘ফ্লেমিং জুন’ (১৮৯৫) শিল্পকর্মটিকে এখন ভিক্টোরিয়া যুগের অমূল্য সম্পদ বলে গণ্য করা হয়। এটি সেরা ‘মাস্টারপিস’ রোমান্টিক চিত্রের একটি। কিন্তু একসময় এ ছিল নিতান্ত হেলাফেলার বস্তু—রোমাঞ্চকর এই চিত্রটি হারিয়ে গিয়েছিল প্রায়। ছবিটি উদ্ধারের একটি গল্প চালু আছে। তা এ রকম: ১৯৬২ সালের কোনো একদিন। একজন আইরিশ দক্ষিণ লন্ডনের একটি পরিত্যক্ত জরাজীর্ণ বাড়িতে কুড়িয়ে পান গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন এক তরুণীর অপরূপ সুন্দর ছবি। কামনা উদ্রেগকারী এই চিত্রকর্ম ছিল ফ্রেমে বাঁধাই করা। লোকটি সেটি নিয়ে যান স্থানীয় এক ভাঙারির দোকানে এবং দোকানি মাত্র ৬০ পাউন্ডে কিনে নেন ছবিটি। তবে পশ্চিম লন্ডনের লেইটন হাউস জাদুঘরের জ্যেষ্ঠ কিউরেটর দানিয়েল রবিনস এই গল্প একেবারে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, এ নিছক গাঁজাখুরি গল্প। তবে এ কথা সত্য যে ১৯৩০ থেকে ৬২ সাল পর্যন্ত এই চিত্রকর্মটি কার কাছে ছিল, এ ব্যাপারে ইতিহাসবিদেরা এখনো সুস্পষ্ট কোনো তথ্য পাননি। সূত্র: বিবিসি