নতুন প্রজন্মের লেখিকা “সিফাত নুসরাত”। এবার তার লেখা বই “অগ্নিকন্যা” প্রকাশ হতে যাচ্ছে। প্রকাশের আগেই বইটি পড়তে আগ্রহ প্রকাশ করে নানান শ্রেণির পাঠক।
এর আগে তার লিখা “রুহী দিলরুবা কোথায় ?” বইটি সাবার মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
“অগ্নিকন্যা” বইটি নিয়ে সিফাত নুসরাতের সোশ্যাল মিডিয়া পোষ্টে তোলপাড় হয় পুরো ফেসবুক অঙ্গন। পোষ্টে তিনি জানান,
সবাই সালাম গ্রহণ করবেন, আশা করি সবাই ভালো আছেন? আমাকে কিছুতে পাওয়া যাচ্ছিলো না কেনো?
আমি কোনো উদ্দেশ্যে ছাড়া বা কাজের পারপাস ছাড়াও জীবনে অনেক কম কাজে সময় দিয়েছি , এখনো তাই , বেশ কিছুদিন ঘোড়া নিয়ে দৌড়াদৌড়ি দেখে বেশ প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে। অনেকে আবার প্রশংসাও করেছেন, ঘোড়া চালানো শিখতে চেয়েছেন, বিষয়টা আমার তখন খুবই ভালো লাগতো। আমার ঘোড়ার সাথে বন্ধুত্ব বিভিন্ন টেকনিক শেখা , রেস করা সবই করেছি বইটি আরও শক্তিশালী করার জন্য। এটা ইনশাআল্লাহ চলমান থাকবে।আর সবচেয়ে বড় কথা আমি যখন বই লিখি তখন সবার কাছে থেকে একটু ডিসকানেক্টড থাকি , আর বেশ পাগলের মতন হয়ে পরি। সেটা এত দিনে বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়।
আসলে আমার এই জার্নি শুরু হয় ৯ এপ্রিল ২০২৫,পরিপূর্ণ ভাবে। এবং লেখা শুরু হয় সুদূর কাশ্মীরে বসে, যখন আমি লিখছিলাম তখন আমি ছিলাম এক রুপ কথার রাজ্যে। সময় ২:৩২ মিনিট থেকে আমি লেখা শুরু করি। আমি অনুভব করলাম ঘোড়ায় উঠা কোনো সাধারণ কাজ না। ছোট বেলার ঘোড়া পালা নিজ বাড়িতে আর এখনকার ঘোড়ায় তাও বিভিন্ন জাত বিভিন্ন গোত্রের ঘোড়াকে বশে আনা বেশ চমৎকার কঠিন কাজ কিন্তু তার মধ্যে আছে অনেক পার্থক্যও। মন স্থির করলাম এই শক্তির সম্পর্কে লিখবো না? জানাবোনা? ঘোড়ায় উঠা শুধু শখ না? তাহলে কি? এটা জানতে হলে বইটি আসা অব্দি অপেক্ষা করতে হবে একটু।
এছাড়াও পাবলিকেশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, রয়েল পাবলিকেশনের কাছে আমি অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি তারা আমার পান্ডুলিপিটি নিয়ে, পছন্দ করে তাদের নিজ পাবলিকেশন থেকে বইটির বের করবে।এই বছরের জুলাইয়ের শেষের সময় বইটির মোড়ক উন্মোচন হওয়ার সম্ভাবনা করেছে। আমার বইটির ISBN Certificate তারা পাঠিয়ে দিয়েছেন, তাদের কাজের প্রসংশা করে শেষ করতে পারবো না, এত দ্রুত গতিতে তারা কাজ সম্পুর্ন করেন। আমি আবারও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।