জেরার মুখে মার্ক জাকারবার্গ !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৩:৫৫:০১ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৫ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৬৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ ভুল খবর প্রচারের কারণে জেরার মুখে পড়তে যাচ্ছেন। জার্মান পার্লামেন্টে ভুল সংবাদ প্রচারের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জাকারবার্গকে ডাকা হতে পারে বলে জানা গেছে। খবর দ্য টেলিগ্রাফ এর।

টেলিগ্রাফের খবরে বলা হয়, জার্মান পার্লামেন্টের ‘কমনস কালচার কমিটিতে’ এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। শুধু জাকারবার্গই নন, গুগল ও টুইটারের নির্বাহীদেরও একই অপরাধে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকতে পারে জার্মান সরকার। জার্মানিতে বসন্তের শেষে কিংবা গ্রীষ্মের শুরুতে প্রতিষ্ঠানগুলোর নির্বাহীদের জেরার জন্য ডাকা হতে পারে।

জার্মানির ‘কমনস কালচার কমিটি’ এর চেয়ারম্যান ডামিয়ান কলিন্স বলেন, “বিদ্বেষপরায়ণ ভুয়া খবরগুলো আসলেই আরাত্বক ক্ষতিকর ও সেই সঙ্গে ভয়ংকর। এগুলো যে কারও জীবনে ভয়ংকর ক্ষতি করতে পারে। ”

টরি পার্টির নেতা কলিন্স আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো এখন খবর প্রচারের অন্যতম বড় মাধ্যম। অথচ এই ক্ষেত্র নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো আইন এবং দায়বদ্ধতার বিষয় নেই। কিন্তু এ খবর প্রচারে দায়বদ্ধতার ক্ষেত্রটি নিশ্চিত করা উচিত। ”

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জেরার মুখে মার্ক জাকারবার্গ !

আপডেট সময় : ০৩:৫৫:০১ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৫ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ ভুল খবর প্রচারের কারণে জেরার মুখে পড়তে যাচ্ছেন। জার্মান পার্লামেন্টে ভুল সংবাদ প্রচারের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জাকারবার্গকে ডাকা হতে পারে বলে জানা গেছে। খবর দ্য টেলিগ্রাফ এর।

টেলিগ্রাফের খবরে বলা হয়, জার্মান পার্লামেন্টের ‘কমনস কালচার কমিটিতে’ এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। শুধু জাকারবার্গই নন, গুগল ও টুইটারের নির্বাহীদেরও একই অপরাধে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকতে পারে জার্মান সরকার। জার্মানিতে বসন্তের শেষে কিংবা গ্রীষ্মের শুরুতে প্রতিষ্ঠানগুলোর নির্বাহীদের জেরার জন্য ডাকা হতে পারে।

জার্মানির ‘কমনস কালচার কমিটি’ এর চেয়ারম্যান ডামিয়ান কলিন্স বলেন, “বিদ্বেষপরায়ণ ভুয়া খবরগুলো আসলেই আরাত্বক ক্ষতিকর ও সেই সঙ্গে ভয়ংকর। এগুলো যে কারও জীবনে ভয়ংকর ক্ষতি করতে পারে। ”

টরি পার্টির নেতা কলিন্স আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো এখন খবর প্রচারের অন্যতম বড় মাধ্যম। অথচ এই ক্ষেত্র নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো আইন এবং দায়বদ্ধতার বিষয় নেই। কিন্তু এ খবর প্রচারে দায়বদ্ধতার ক্ষেত্রটি নিশ্চিত করা উচিত। ”