সোমবার | ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাবি ছাত্রদলের আলোকচিত্র প্রদর্শনী Logo জীবননগরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা Logo খুবিতে মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন  Logo সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার পলাশবাড়ীর গ্রামের বাড়ীতে শোকের মাতম Logo চাঁদপুরে যানজট নিরসনে রোড ডিভাইডার স্থাপন, পথচারী ও জনসাধারণের মাঝে স্বস্তি Logo পলাশবাড়ীতে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে উপজেলা প্রশাসনের শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস পালন Logo জাকির হোসেন বেপারি বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি চাঁদপুর জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক Logo শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে চাঁদপুরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও আলোচনা সভা Logo পলাশবাড়ীতে গাছ কর্তন ও নিয়োগ বানিজ্যের অভিযোগ উঠেছে মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে Logo শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ঢাকার মিরপুরে প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতি

মিরপুর টেস্টে মিরাজের পর সাকিবের আঘাত !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:১৩:৫৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৫০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশের দেওযা ২৬৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে শুরুটা সতর্কতার সঙ্গে হলেও ২৮ রানের মধ্যে দুই উইকেট তুলে নিয়েছেন সাকিব ও মিরাজ। গত ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও শুরুটা করেন মিরাজ।

গত ইনিংসে অজিদের সর্বোচ্চ স্কোরার ম্যাট রেনশকে ব্যাক্তিগত ৫ রানে ফিরিয়ে দেন তিনি। এর পরের ওভারে বল করতে এসেই তিন নম্বরে নামা উসমান খাজাকে এক রানেই ফিরিয়ে দেন সাকিব। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ২ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৪৪ রান। ডেভিড ওয়ার্নার ৩৫ এবং স্টিভেন স্মিথ ৩ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।

এর আগে, তৃতীয় দিনে দুর্দান্ত শুরুর পরও তামিম-সাকিবের-মুশফিকের উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। মুশফিক-সাব্বির জুটির বড় স্কোরের স্বপ্ন দেখালেও বেশিদূর যেতে পারেননি তারা। অনেকটা তাসের ঘরের মতোই ভেঙ্গে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। তাই অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্যটাও ২৬৫ রানেই আটকে যায়।

তৃতীয় দিনের শুরুতে নাথান লায়নের ঘূর্ণিতে বিদায় নেন তাইজুল ও ইমরুল। দলের রান যখন ৬১ তখন ব্যক্তিগত ৪ রানে করে এলবিডব্লিউ হয়ে বিদায় নেন তাইজুল। এরপর স্কোর বোর্ডে মাত্র ৬ রান যোগ করতেই ওয়ার্নারের তালুবন্দী হন ইমরুল। তার ব্যক্তিগত সংগ্রহ ২ রান। এরপর মাঠে নামেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। অন্যদিকে, অপরপ্রান্ত আগলে রাখেন তামিম। ক্যারিয়ারের ২৩তম অর্ধশতক তুলে নেন তিনি। ১০৩টি বল খেলে ৬টি চার পান তিনি।

অবশেষে ব্যক্তিগত ৭৮ রানে বিদায় নেন তামিম। খেলেছেন ১৫৫ বল, যেখানে ৮টি চারের মার ছিল। প্যাট কামিন্সের বলে ম্যাথু ওয়েড এর তালুবন্দী হন তিনি। দলের সংগ্রহ তখন ১৩৫ রান। এরপর বেশিক্ষণ ক্রিজে থাকতে পারেননি সাকিব।  দলীয় রান ১৪৩ তে পৌঁছালে ব্যক্তিগত ৫ রানে বিদায় নেন তিনি। লায়নের বলে কামিন্সের হাতে ধরা পড়েন সাকিব।

এরপর মুশফিক-সাব্বির জুটি যখন দলকে বড় স্কোরের স্বপ্ন দেখাচ্ছিলেন ঠিক তখনই দুর্ভাগ্যজনক এক রান আউটের ফাঁদে পড়েন মুশফিক। সাব্বিরের সোজাসুজি খেলা বলটি বোলার লায়নের হাতে লেগে স্ট্যাম্পে লাগলে অফ স্ট্রাইকে দাঁড়ানো মুশফিকের বিদায় হয়। দলীয় রান তখন ১৮৬। এরপর স্কোর বোর্ডে আর কোন রান যোগ না হতেই বিদায় নেন নাসির ও সাব্বির। নাসির শূন্য ও সাব্বির ব্যক্তিগত ২২ রান করেন।

পরে মিরাজের সাথে জুটি বাঁধেন শফিউল ইসলাম। তবে দলীয় ২১৪ রানে শফিউল ও ২২১ রানে মিরাজ বিদায় নিলে অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য দাঁড়ায় ২৬৫ রান।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাবি ছাত্রদলের আলোকচিত্র প্রদর্শনী

মিরপুর টেস্টে মিরাজের পর সাকিবের আঘাত !

আপডেট সময় : ০৬:১৩:৫৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশের দেওযা ২৬৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে শুরুটা সতর্কতার সঙ্গে হলেও ২৮ রানের মধ্যে দুই উইকেট তুলে নিয়েছেন সাকিব ও মিরাজ। গত ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও শুরুটা করেন মিরাজ।

গত ইনিংসে অজিদের সর্বোচ্চ স্কোরার ম্যাট রেনশকে ব্যাক্তিগত ৫ রানে ফিরিয়ে দেন তিনি। এর পরের ওভারে বল করতে এসেই তিন নম্বরে নামা উসমান খাজাকে এক রানেই ফিরিয়ে দেন সাকিব। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ২ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৪৪ রান। ডেভিড ওয়ার্নার ৩৫ এবং স্টিভেন স্মিথ ৩ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।

এর আগে, তৃতীয় দিনে দুর্দান্ত শুরুর পরও তামিম-সাকিবের-মুশফিকের উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। মুশফিক-সাব্বির জুটির বড় স্কোরের স্বপ্ন দেখালেও বেশিদূর যেতে পারেননি তারা। অনেকটা তাসের ঘরের মতোই ভেঙ্গে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। তাই অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্যটাও ২৬৫ রানেই আটকে যায়।

তৃতীয় দিনের শুরুতে নাথান লায়নের ঘূর্ণিতে বিদায় নেন তাইজুল ও ইমরুল। দলের রান যখন ৬১ তখন ব্যক্তিগত ৪ রানে করে এলবিডব্লিউ হয়ে বিদায় নেন তাইজুল। এরপর স্কোর বোর্ডে মাত্র ৬ রান যোগ করতেই ওয়ার্নারের তালুবন্দী হন ইমরুল। তার ব্যক্তিগত সংগ্রহ ২ রান। এরপর মাঠে নামেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। অন্যদিকে, অপরপ্রান্ত আগলে রাখেন তামিম। ক্যারিয়ারের ২৩তম অর্ধশতক তুলে নেন তিনি। ১০৩টি বল খেলে ৬টি চার পান তিনি।

অবশেষে ব্যক্তিগত ৭৮ রানে বিদায় নেন তামিম। খেলেছেন ১৫৫ বল, যেখানে ৮টি চারের মার ছিল। প্যাট কামিন্সের বলে ম্যাথু ওয়েড এর তালুবন্দী হন তিনি। দলের সংগ্রহ তখন ১৩৫ রান। এরপর বেশিক্ষণ ক্রিজে থাকতে পারেননি সাকিব।  দলীয় রান ১৪৩ তে পৌঁছালে ব্যক্তিগত ৫ রানে বিদায় নেন তিনি। লায়নের বলে কামিন্সের হাতে ধরা পড়েন সাকিব।

এরপর মুশফিক-সাব্বির জুটি যখন দলকে বড় স্কোরের স্বপ্ন দেখাচ্ছিলেন ঠিক তখনই দুর্ভাগ্যজনক এক রান আউটের ফাঁদে পড়েন মুশফিক। সাব্বিরের সোজাসুজি খেলা বলটি বোলার লায়নের হাতে লেগে স্ট্যাম্পে লাগলে অফ স্ট্রাইকে দাঁড়ানো মুশফিকের বিদায় হয়। দলীয় রান তখন ১৮৬। এরপর স্কোর বোর্ডে আর কোন রান যোগ না হতেই বিদায় নেন নাসির ও সাব্বির। নাসির শূন্য ও সাব্বির ব্যক্তিগত ২২ রান করেন।

পরে মিরাজের সাথে জুটি বাঁধেন শফিউল ইসলাম। তবে দলীয় ২১৪ রানে শফিউল ও ২২১ রানে মিরাজ বিদায় নিলে অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য দাঁড়ায় ২৬৫ রান।