শিরোনাম :
Logo সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির বিশেষ অভিযান: ভারতীয় মদ ও মালামাল জব্দ Logo সাতক্ষীরায় ডিবি পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান: ভারতীয় মদসহ একজন গ্রেফতার Logo বাংলাদেশে পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার Logo সাতক্ষীরায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ফ্রি চিকিৎসা সেবা ক্যাম্প Logo রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে বিক্ষোভ Logo বই মাসের শ্রেষ্ঠ সারথি পুরস্কার পাচ্ছেন জয়ন্তী ভৌমিক Logo সহপাঠীদের সাথে পুকুরে সাঁতার শিখতে গিয়ে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু Logo রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প Logo সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি ২ বছরের কারাদণ্ড Logo ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

ঝিনাইদহের জনসাধারন শ্রমিক ও বাসমালিক সমিতির জালে জিম্মি,দেখার কি কেউ নেই?

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৩:২৬ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০১৭
  • ৭৫৯ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহ জেলা জুড়ে সাধারন জনগন ও ছোট ছোট গাড়ি চালকেরা শ্রমিক ও বাসমালিক সমিতির জালে জিম্মি,দেখার কি কেউ নেই? রাষ্ট্রে একজন নাগরিক অবাধে যাতায়াত করতে পারবে তাকে কেউ বাধা প্রদান করতে পারবে না। যদি কেউ বাধা প্রদান করে তাহলে তার নাগরিক অধিকার খুন্ন হয়। সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্র বাধা প্রদান কারি ব্যাক্তির বিরুদ্ধে আইন গত ব্যবস্থা নিবে। কিন্তু ঝিনাইদহ জেলার রাস্তা ঘাটে দেখা যায় বিভিন্ন যান চলাচলের অবাধ বিচারনে বাধা সৃষ্টি করে তাদের নিকট থেকে জোর করে দৈনিক ও মাসিক চাঁদা আদায় করা হয়। যারা এই চাঁদা আদায় করে তারা পরিচয় দেন আমরা মটর শ্রমিক। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এভাবে ঝিনাইদহে বিভিন্ন যান বাহনের নিকট থেকে প্রতিদিন প্রায় ৪/৫ লক্ষ টাকা আদায় করে ভাগ বাটোয়ারা করে নেয় মটর শ্রমিক ও মালিকেরা। তাহদের এই কারনে ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারন যাত্রীদের।যাত্রীরা তাদের সুবিধা মত যান বাহনে ভ্রমণ করতে পারে না। দেখলে মনে হয় যে সরকার রাস্তা গুলি মটর মালিক ও শ্রমিকদের নিকট ইজারা দিয়েছে তারা নির্ধারণ করবে এই রাস্তা গুলোতে কারা চলতে পারবে আর কারা চলতে পারবে না। সরকারের পুলিশ প্রশাসন সাধারন মানুষের উপর খবর দারী খাঁটাতে পারলেও এদের কিছু বলতে মনে হয় ভঁয় পায়। ঝিনাইদহ শহরের প্রবেশ দার গুলোতে লাঠি হাতে করে এদের প্রকাশ্যে চাঁদা আদায় করতে দেখা যায়। স্বচক্ষে দেখেও প্রশাসন এদের কিছু বলে না। সরকার কি প্রকৃত পক্ষে এদের নিকট জিম্মি হয়ে পড়েছে? ঝিনাইদহবাসী মাননীয় জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে মটর শ্রমিক ও মালিকদের জিম্মি দশা থেকে মুক্ত করে অবাধ যাতায়েতের ব্যবস্থা করার জোর দাবী জানিয়েছেন। একই সাথে সড়কে কোন প্রকার যান চলবে কি চলবে না তা ঠিক করবে কর্তৃপক্ষ, মটর মালিক বা শ্রমিকারা নহে বলে জানিয়েছেন ছোট ছোট যানবাহন চালকেরা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির বিশেষ অভিযান: ভারতীয় মদ ও মালামাল জব্দ

ঝিনাইদহের জনসাধারন শ্রমিক ও বাসমালিক সমিতির জালে জিম্মি,দেখার কি কেউ নেই?

আপডেট সময় : ০৮:৩৩:২৬ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০১৭

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহ জেলা জুড়ে সাধারন জনগন ও ছোট ছোট গাড়ি চালকেরা শ্রমিক ও বাসমালিক সমিতির জালে জিম্মি,দেখার কি কেউ নেই? রাষ্ট্রে একজন নাগরিক অবাধে যাতায়াত করতে পারবে তাকে কেউ বাধা প্রদান করতে পারবে না। যদি কেউ বাধা প্রদান করে তাহলে তার নাগরিক অধিকার খুন্ন হয়। সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্র বাধা প্রদান কারি ব্যাক্তির বিরুদ্ধে আইন গত ব্যবস্থা নিবে। কিন্তু ঝিনাইদহ জেলার রাস্তা ঘাটে দেখা যায় বিভিন্ন যান চলাচলের অবাধ বিচারনে বাধা সৃষ্টি করে তাদের নিকট থেকে জোর করে দৈনিক ও মাসিক চাঁদা আদায় করা হয়। যারা এই চাঁদা আদায় করে তারা পরিচয় দেন আমরা মটর শ্রমিক। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এভাবে ঝিনাইদহে বিভিন্ন যান বাহনের নিকট থেকে প্রতিদিন প্রায় ৪/৫ লক্ষ টাকা আদায় করে ভাগ বাটোয়ারা করে নেয় মটর শ্রমিক ও মালিকেরা। তাহদের এই কারনে ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারন যাত্রীদের।যাত্রীরা তাদের সুবিধা মত যান বাহনে ভ্রমণ করতে পারে না। দেখলে মনে হয় যে সরকার রাস্তা গুলি মটর মালিক ও শ্রমিকদের নিকট ইজারা দিয়েছে তারা নির্ধারণ করবে এই রাস্তা গুলোতে কারা চলতে পারবে আর কারা চলতে পারবে না। সরকারের পুলিশ প্রশাসন সাধারন মানুষের উপর খবর দারী খাঁটাতে পারলেও এদের কিছু বলতে মনে হয় ভঁয় পায়। ঝিনাইদহ শহরের প্রবেশ দার গুলোতে লাঠি হাতে করে এদের প্রকাশ্যে চাঁদা আদায় করতে দেখা যায়। স্বচক্ষে দেখেও প্রশাসন এদের কিছু বলে না। সরকার কি প্রকৃত পক্ষে এদের নিকট জিম্মি হয়ে পড়েছে? ঝিনাইদহবাসী মাননীয় জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে মটর শ্রমিক ও মালিকদের জিম্মি দশা থেকে মুক্ত করে অবাধ যাতায়েতের ব্যবস্থা করার জোর দাবী জানিয়েছেন। একই সাথে সড়কে কোন প্রকার যান চলবে কি চলবে না তা ঠিক করবে কর্তৃপক্ষ, মটর মালিক বা শ্রমিকারা নহে বলে জানিয়েছেন ছোট ছোট যানবাহন চালকেরা।