এছাড়া ধূমপায়ী, মাদকসেবীদের মধ্যে বেশি হয় নিউমোনিয়া। অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুরাও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। অন্যদিকে বায়ুদূষণ, ঘরের ভিতর বায়ু চলাচল বিঘ্নিত হলে নিউমোনিয়ার ঝুঁকি আরও বাড়তে পারে। যাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নেই, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল, যারা অনেক দিন স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ নিচ্ছেন তাদেরও নিউমোনিয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেশি।
খেয়াল রাখতে হবে নিউমোনিয়া হলে হয় খুব জ্বর আসে, কাঁপুনির মতো লক্ষণ থাকে। কফ, কাশ থাকতে পারে। শ্বাসকষ্ট ও বুক ব্যথা হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে অবহেলা না করে দ্রুত ডাক্তার দেখানো জরুরি। মনে রাখতে হবে, রক্তের সিবিসি বুকের এক্স-রে আর উপসর্গ পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় সহজ।
প্রাণ বাঁচানোর জন্য প্রয়োজন ত্বরিত চিকিৎসা। এছাড়া কখনো কখনো এন্টিবায়োটিক ও অক্সিজেন গ্রহণের প্রয়োজন হতে পারে। প্রতিরোধের উপায় সময়মতো নিউমোনিয়ার টিকা নিতে হবে বিশেষ করে যা উচ্চঝুঁকিতে আছেন। পাশাপাশি সবাইকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। ধূমপান, মদ্যপান অবশ্যই বর্জন করতে হবে।