পাকিস্তানে উপজাতিদের মধ্যে সংঘর্ষে নিহত ১১

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:১১:০১ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪
  • ৭২৮ বার পড়া হয়েছে

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে উপজাতিদের মধ্যে সংঘর্ষে নারী শিশুসহ ১১ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও আটজন।

আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কুররাম জেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী উপজাতিদের মধ্যে গুলির ঘটনায় দুইজন গুরুতর আহত হন। এরপরই এলাকায় উত্তেজনা বেড়ে যায়। তবে কী কারণে গুলি চালানো হয়েছে তা তাৎক্ষণিকভাবে স্পষ্ট নয়।

ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জাভেদুল্লাহ খান বলেছেন, জেলার বিভিন্ন এলাকায় যানবাহনগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল, যার ফলে বেশি হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।

জাভেদুল্লাহ বলেন, চলাচলের রাস্তুাগুলো সুরক্ষিত করতে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিকের চেষ্টার করা হচ্ছে। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

সাবেক সংসদ সদস্য এবং উপজাতীয় পরিষদের সদস্য পীর হায়দার আলি শাহ বলেছেন, উপজাতিদের মধ্যে শান্তি চুক্তির মধ্যস্থতা করার জন্য প্রবীণরা কুররামে এসেছিলেন। তবে সাম্প্রতিক গোলাগুলির ঘটনা দুঃখজনক এবং দীর্ঘস্থায়ী শান্তির প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করেছে।

এর আগে গত মাসে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সশস্ত্র শিয়া ও সুন্নি মুসলমানদের মধ্যে কয়েকদিনের সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন নিহত হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইবিতে নবীনবরণ সম্পন্ন

পাকিস্তানে উপজাতিদের মধ্যে সংঘর্ষে নিহত ১১

আপডেট সময় : ০৮:১১:০১ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে উপজাতিদের মধ্যে সংঘর্ষে নারী শিশুসহ ১১ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও আটজন।

আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কুররাম জেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী উপজাতিদের মধ্যে গুলির ঘটনায় দুইজন গুরুতর আহত হন। এরপরই এলাকায় উত্তেজনা বেড়ে যায়। তবে কী কারণে গুলি চালানো হয়েছে তা তাৎক্ষণিকভাবে স্পষ্ট নয়।

ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জাভেদুল্লাহ খান বলেছেন, জেলার বিভিন্ন এলাকায় যানবাহনগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল, যার ফলে বেশি হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।

জাভেদুল্লাহ বলেন, চলাচলের রাস্তুাগুলো সুরক্ষিত করতে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিকের চেষ্টার করা হচ্ছে। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

সাবেক সংসদ সদস্য এবং উপজাতীয় পরিষদের সদস্য পীর হায়দার আলি শাহ বলেছেন, উপজাতিদের মধ্যে শান্তি চুক্তির মধ্যস্থতা করার জন্য প্রবীণরা কুররামে এসেছিলেন। তবে সাম্প্রতিক গোলাগুলির ঘটনা দুঃখজনক এবং দীর্ঘস্থায়ী শান্তির প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করেছে।

এর আগে গত মাসে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সশস্ত্র শিয়া ও সুন্নি মুসলমানদের মধ্যে কয়েকদিনের সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন নিহত হয়।