শিরোনাম :
Logo নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান Logo ইবি অভয়ারণ্যের শরৎ সম্ভাষণ: “গ্রামীণ ঐতিহ্যের ছোঁয়া ও বায়োস্কোপের রঙিন আবেশ” Logo চাঁদপুর সদরের ১৪ ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগে সেবা প্রার্থীদের হয়রানি ও ভোগান্তি কমেছে Logo চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বদলী জনিত বিদায় সংবর্ধনা Logo চাঁদপুরে কবরস্থ করতে দেওয়া শিশু মৃত নয়, জীবিত! Logo “শিক্ষা ব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তনে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা” – ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান Logo সিরাজগঞ্জে বসতবাড়ির জমি দখলের হুমকির অভিযোগে জিডি Logo  ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার Logo ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ Logo সুন্দরবনে বন বিভাগের পৃথক অভিযানে ৫ জেলে আটক  ৩টা নৌকা, জাল, বিষের বোতল সহ মাছ জব্দ 

দ্বিতীয় দিন শেষে অস্বস্তিতে বাংলাদেশ !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১১:৫২:৩৫ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৬৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্রথম দিন শেষ করেছিল ১ উইকেট হারিয়ে ২৯৮ রান তুলে নিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। একমাত্র উইকেটে পতন হয়েছিল রান আউটের মাধ্যমে।

শুক্রবার দ্বিতীয় দিন আরও দুটি উইকেট হারিয়ে ৪৯৬ রানে হঠাৎ ইনিংস ঘোষণা করে দক্ষিণ আফ্রিকা। সে সময় তামিম মাঠের বাইরে থাকায় উদ্বোধনী জুটিতে ব্যাট করতে নামতে পারেননি বাংলাদেশের ড্যাশিং ওপেনার। তার পরিবর্তে ইমরুল কায়েস ও লিটন কুমার দাস ব্যাট করতে নামেন।

যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকা ব্যাট করতে নেমে ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৯৬ রান তুলেছে সেখানে বাংলাদেশ ১০৩ রান তুলতেই হারিয়েছে ৩ উইকেট। মুমিনুল হক ও তামিম ইকবাল চতুর্থ উইকেট জুটিতে ২৪ রান তোলায় দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেট হারিয়ে ১২৭ রান।

তামিম ২২ ও মুমিনুল ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। তারা দুজন তৃতীয় দিনে ব্যাট করতে নামবেন। দক্ষিণ আফ্রিকার চেয়ে এখনো ৩৬৯ রানে পিছিয়ে রয়েছে। ফলোঅন এড়াতে এখনো ১৬৯ রান প্রয়োজন বাংলাদেশের।

দলীয় ১৬ রানে ইমরুল কায়েস ফিরে যাওয়ার পর ৩৬ রানের মাথায় ফিরে গেছেন লিটন দাস। এই দুজন এসেছিলেন ইনিংস উদ্বোধন করতে। টি ব্রেকের আগে নির্দিষ্ট সময় ফিল্ডিং করেননি বলে ওপেন করতে পারেন নি তামিম ইকবাল। কিন্তু প্রথমবার ওপেনিংয়ে সুযোগ পেয়ে তা কাজে লাগাতে ব্যর্থ লিটন।

ব্যর্থ ইমরুল কায়েসও। দেখে শুনে এগোলেও নিজের ইনিংস খুব বেশি বড় করতে পারেনি অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। ৫৭ বলে ৪৪ রান করে সাঁঝঘরে ফিরেন রহিম।

এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ইনিংসে পুরো দিনে উইকেটের পতন ঘটেছিল একটি, দ্বিতীয় দিন দ্বিতীয় সেশনে পতন ঘটল দুটি উইকেটের। প্রথম ইনিংসে চালকের আসনে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা চলার রাস্তাটা আরও প্রশস্ত করলেও এগোয়নি আর, নিজেদের প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে ৩ উইকেটে ৪৯৬ রান করেই। এতো ভালো একটি দলীয় ইনিংসের পরও অবশ্য প্রোটিয়াদের কিছুটা পোড়াচ্ছে একটি সেঞ্চুরি ও একটি ডাবল সেঞ্চুরির আক্ষেপ।

প্রথম দিন ৯৭ রানে সাজঘরে ফিরেছিলেন অভিষিক্ত অ্যাইডেন মারক্রাম। দ্বিতীয় দিন আরেক ওপেনার ডিন এলগার মুস্তাফিজের বলে ফিরলেন ১৯৯ রান করে, ডাবল সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ১ রান দূরে থেকে। ১৩৭ রানে আউট হওয়ার আমলার দেড়শ-র মাইলফলক না ছোঁয়ার আক্ষেপেও চাইলে পুড়তে পারে দক্ষিণ আফ্রিকা, যে সুযোগ এনে দিয়েছিলেন শফিউল।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান

দ্বিতীয় দিন শেষে অস্বস্তিতে বাংলাদেশ !

আপডেট সময় : ১১:৫২:৩৫ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

প্রথম দিন শেষ করেছিল ১ উইকেট হারিয়ে ২৯৮ রান তুলে নিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। একমাত্র উইকেটে পতন হয়েছিল রান আউটের মাধ্যমে।

শুক্রবার দ্বিতীয় দিন আরও দুটি উইকেট হারিয়ে ৪৯৬ রানে হঠাৎ ইনিংস ঘোষণা করে দক্ষিণ আফ্রিকা। সে সময় তামিম মাঠের বাইরে থাকায় উদ্বোধনী জুটিতে ব্যাট করতে নামতে পারেননি বাংলাদেশের ড্যাশিং ওপেনার। তার পরিবর্তে ইমরুল কায়েস ও লিটন কুমার দাস ব্যাট করতে নামেন।

যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকা ব্যাট করতে নেমে ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৯৬ রান তুলেছে সেখানে বাংলাদেশ ১০৩ রান তুলতেই হারিয়েছে ৩ উইকেট। মুমিনুল হক ও তামিম ইকবাল চতুর্থ উইকেট জুটিতে ২৪ রান তোলায় দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেট হারিয়ে ১২৭ রান।

তামিম ২২ ও মুমিনুল ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। তারা দুজন তৃতীয় দিনে ব্যাট করতে নামবেন। দক্ষিণ আফ্রিকার চেয়ে এখনো ৩৬৯ রানে পিছিয়ে রয়েছে। ফলোঅন এড়াতে এখনো ১৬৯ রান প্রয়োজন বাংলাদেশের।

দলীয় ১৬ রানে ইমরুল কায়েস ফিরে যাওয়ার পর ৩৬ রানের মাথায় ফিরে গেছেন লিটন দাস। এই দুজন এসেছিলেন ইনিংস উদ্বোধন করতে। টি ব্রেকের আগে নির্দিষ্ট সময় ফিল্ডিং করেননি বলে ওপেন করতে পারেন নি তামিম ইকবাল। কিন্তু প্রথমবার ওপেনিংয়ে সুযোগ পেয়ে তা কাজে লাগাতে ব্যর্থ লিটন।

ব্যর্থ ইমরুল কায়েসও। দেখে শুনে এগোলেও নিজের ইনিংস খুব বেশি বড় করতে পারেনি অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। ৫৭ বলে ৪৪ রান করে সাঁঝঘরে ফিরেন রহিম।

এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ইনিংসে পুরো দিনে উইকেটের পতন ঘটেছিল একটি, দ্বিতীয় দিন দ্বিতীয় সেশনে পতন ঘটল দুটি উইকেটের। প্রথম ইনিংসে চালকের আসনে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা চলার রাস্তাটা আরও প্রশস্ত করলেও এগোয়নি আর, নিজেদের প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে ৩ উইকেটে ৪৯৬ রান করেই। এতো ভালো একটি দলীয় ইনিংসের পরও অবশ্য প্রোটিয়াদের কিছুটা পোড়াচ্ছে একটি সেঞ্চুরি ও একটি ডাবল সেঞ্চুরির আক্ষেপ।

প্রথম দিন ৯৭ রানে সাজঘরে ফিরেছিলেন অভিষিক্ত অ্যাইডেন মারক্রাম। দ্বিতীয় দিন আরেক ওপেনার ডিন এলগার মুস্তাফিজের বলে ফিরলেন ১৯৯ রান করে, ডাবল সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ১ রান দূরে থেকে। ১৩৭ রানে আউট হওয়ার আমলার দেড়শ-র মাইলফলক না ছোঁয়ার আক্ষেপেও চাইলে পুড়তে পারে দক্ষিণ আফ্রিকা, যে সুযোগ এনে দিয়েছিলেন শফিউল।