মঙ্গলবার (৪ মার্চ) গুলশানে কমিশনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। কমিশন জানায়, এ পর্যন্ত ১ হাজার ৭৫২টি অভিযোগ জমা পড়েছে, যার মধ্যে প্রায় ১ হাজারটি যাচাই-বাছাই সম্পন্ন হয়েছে। গুমের শিকার হয়ে ফিরে না আসা ৩৩০ জনের বর্তমান অবস্থাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
কমিশনের প্রধান অবসরপ্রাপ্ত বিচারক মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, গুমের ঘটনায় বিভিন্ন বাহিনীর সদস্য জড়িত থাকলেও পুরো বাহিনীকে দায়ী করা উচিত নয়। অপরাধীদের ব্যক্তিগত দায় নির্ধারণ করা হবে।
কমিশনের সদস্য নূর খান লিটন জানান, বগুড়া পুলিশ লাইন্সের ভেতরে গোপন বন্দীশালার সন্ধান মিলেছে, যা তদন্ত করা হচ্ছে।