শিরোনাম :
Logo রাবিতে ‘এমপাওয়ারিং ইয়ুথ ফর ইকোনোমিক রেভ্যুলেশন’ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার Logo গম আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর Logo জুলাই শহীদদের স্মরণে ঝিনাইদহে কৃষকদলের বৃক্ষরোপণ Logo আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও সংসদ সদস্যসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ১৫ অক্টোবর Logo বিষাক্ত মদ খেয়ে খুলনায় ৫ জনের মৃত্যুর Logo কারফিউ শেষে গোপালগঞ্জে ১৪৪ ধারা জারি Logo দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা Logo বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে টেক্সটাইল শিক্ষার্থীর মৃত্যু Logo ইবি শিক্ষার্থী সাজিদের মৃত্যু: তথ্য চেয়ে তদন্ত কমিটির গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ Logo আবারও মুজিববাদী-ভারতপন্থি শক্তি সক্রিয় হচ্ছে : সারজিস আলম

অ্যাম্বুলেন্সেও জীবিত ছিলেন সুশান্ত তদন্তে নতুন মোড়

  • আপডেট সময় : ০৪:৩৬:৪৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট ২০২০
  • ৭৫০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর তদন্তে ফের নতুন মোড়। এবার বিস্ফোরক তথ্য দিলেন অ্যাম্বুলেন্স চালক। সুশান্তের মরদেহ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে এই অ্যাম্বুলেন্স চালক নিয়ে গিয়েছিলেন হাসপাতালে।

ভারতের গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুসারে, অ্যাম্বুলেন্স চালকের দাবি, অ্যাম্বুলেন্সে তোলার সময় সুশান্ত জীবিত ছিলেন। তিনি নাকি দেখেছেন, অভিনেতার দেহ হলুদ হয়ে গিয়েছিল। ওই চালকের দাবি , সাধারণত আত্মহত্যা করলে মৃতের শরীর পুরো হলুদ হয়ে যায় না। যারা সুশান্তের মরদেহ নেয়ার জন্য তাকে ফোন করেছিলেন তারা ফোনে অশ্রাব্য ভাষায় কথা বলছিলেন।

অ্যাম্বুলেন্স চালক অক্ষয় ভান্ডগরের প্রশ্ন, যে মানুষ আত্মহত্যা করেছেন তার পা মোড়া থাকবে কেন? তিনি জানান সুশান্তের পায়ের নানা জায়গায় থেঁতলে যাওয়ার মতো আঘাত দেখেছেন।আত্মহত্যা করলে এই দাগ কেন থাকবে?

অ্যাম্বুলেন্সের চালক অক্ষয়ের এই বক্তব্য সুশান্তের মৃত্যু তদন্তে নিঃসন্দেহে উত্তাপ বাড়াল। ভান্ডগর জানান, অ্যাম্বুল্যান্সে আত্মহত্যা করা বহু মানুষের মৃতদেহ তিনি দেখেছেন। সেই অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করেই তার মনে হয়েছে এই মৃত্যু আত্মহত্যা নয়।

সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃতদেহ নামিয়ে দিয়ে আসার পর থেকেই তিনি হুমকি ফোন পাচ্ছেন বলে আগে মুম্বাইয়ের সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন তিনি। তবে কে বা কারা তাকে হুমকি দিচ্ছেন, তা জানা না থাকলেও একটি আন্তর্জাতিক নম্বর থেকে ক্রমাগত ফোন করা হচ্ছিল তাকে। কয়েক দিন আগে সংবাদমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মুখ খোলেন অক্ষয় ভান্ডগর। যেখানে তিনি দাবি করেন, সুশান্তের মৃতদেহ বহনের জন্য তাকে ফোন করে মুম্বাই পুলিশ।

তবে নেটাগরিকদের একাংশের বক্তব্য, সুশান্ত জীবিত জেনেও তিনি তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেন না কেন? পুলিশও দেখেছিল, অভিনেতার আঙুল নড়ছে। তা সত্ত্বেও কেন তার মুখে চাদর চাপা দিয়ে দেয়া হল? শ্বাস নিতে যাতে আরো কষ্ট হয়?

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রাবিতে ‘এমপাওয়ারিং ইয়ুথ ফর ইকোনোমিক রেভ্যুলেশন’ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার

অ্যাম্বুলেন্সেও জীবিত ছিলেন সুশান্ত তদন্তে নতুন মোড়

আপডেট সময় : ০৪:৩৬:৪৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট ২০২০

নিউজ ডেস্ক:

সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর তদন্তে ফের নতুন মোড়। এবার বিস্ফোরক তথ্য দিলেন অ্যাম্বুলেন্স চালক। সুশান্তের মরদেহ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে এই অ্যাম্বুলেন্স চালক নিয়ে গিয়েছিলেন হাসপাতালে।

ভারতের গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুসারে, অ্যাম্বুলেন্স চালকের দাবি, অ্যাম্বুলেন্সে তোলার সময় সুশান্ত জীবিত ছিলেন। তিনি নাকি দেখেছেন, অভিনেতার দেহ হলুদ হয়ে গিয়েছিল। ওই চালকের দাবি , সাধারণত আত্মহত্যা করলে মৃতের শরীর পুরো হলুদ হয়ে যায় না। যারা সুশান্তের মরদেহ নেয়ার জন্য তাকে ফোন করেছিলেন তারা ফোনে অশ্রাব্য ভাষায় কথা বলছিলেন।

অ্যাম্বুলেন্স চালক অক্ষয় ভান্ডগরের প্রশ্ন, যে মানুষ আত্মহত্যা করেছেন তার পা মোড়া থাকবে কেন? তিনি জানান সুশান্তের পায়ের নানা জায়গায় থেঁতলে যাওয়ার মতো আঘাত দেখেছেন।আত্মহত্যা করলে এই দাগ কেন থাকবে?

অ্যাম্বুলেন্সের চালক অক্ষয়ের এই বক্তব্য সুশান্তের মৃত্যু তদন্তে নিঃসন্দেহে উত্তাপ বাড়াল। ভান্ডগর জানান, অ্যাম্বুল্যান্সে আত্মহত্যা করা বহু মানুষের মৃতদেহ তিনি দেখেছেন। সেই অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করেই তার মনে হয়েছে এই মৃত্যু আত্মহত্যা নয়।

সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃতদেহ নামিয়ে দিয়ে আসার পর থেকেই তিনি হুমকি ফোন পাচ্ছেন বলে আগে মুম্বাইয়ের সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন তিনি। তবে কে বা কারা তাকে হুমকি দিচ্ছেন, তা জানা না থাকলেও একটি আন্তর্জাতিক নম্বর থেকে ক্রমাগত ফোন করা হচ্ছিল তাকে। কয়েক দিন আগে সংবাদমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মুখ খোলেন অক্ষয় ভান্ডগর। যেখানে তিনি দাবি করেন, সুশান্তের মৃতদেহ বহনের জন্য তাকে ফোন করে মুম্বাই পুলিশ।

তবে নেটাগরিকদের একাংশের বক্তব্য, সুশান্ত জীবিত জেনেও তিনি তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেন না কেন? পুলিশও দেখেছিল, অভিনেতার আঙুল নড়ছে। তা সত্ত্বেও কেন তার মুখে চাদর চাপা দিয়ে দেয়া হল? শ্বাস নিতে যাতে আরো কষ্ট হয়?