খুবির স্বাধীনতা দিবস ও রমজান উপলক্ষে ইফতার ও প্রীতিভোজ আয়োজন

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস এবং পবিত্র রমজান উপলক্ষে উপলক্ষে হল কর্তৃপক্ষ বিশেষ প্রীতিভোজ ও ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১১ মার্চ (মঙ্গলবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ছেলেদের হল ও দুটি মেয়েদের হলের আবাসিক ও অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য এই আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রায় ৬,০০০ শিক্ষার্থীর জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অনুষ্ঠানে ইফতারের পাশাপাশি রাতের খাবারের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীরা মিলিতভাবে এক আনন্দঘন পরিবেশ উপভোগ করতে পারেন।

এ প্রসঙ্গে খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী, ইংরেজি ডিসিপ্লিনের চতুর্থ বর্ষের মিনহাজুল ইসলাম বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এ ধরনের আয়োজন আমাদের মধ্যে বন্ধন আরও দৃঢ় করে। শিক্ষার্থীদের একত্রিত করার পাশাপাশি এটি হল জীবনের সুন্দর একটি অভিজ্ঞতা।”

খানবাহাদুর আহছানউল্লাহ হলের প্রভোস্ট প্রফেসর শরিফ মোহাম্মদ খান বলেন, আমরা রাতে জন্য উন্নতমানের খাবারের পাশাপাশি ইফতারি জন্য দুই ধরনের চপ, জিলাপি, ছোলা-মুড়ি, খেজুর, আঙ্গুর, মোজা, বিশুদ্ধ পানি ও জুসের ব্যবস্থা করা করেছি। স্বাধীনতা দিবস আনন্দের দিন রমজান মাস মাগফিরাত বয়ে আনে এই দুইকে এক করে ছাত্র-শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের আগে একটি আনন্দঘন মুহূর্ত পার করার জন্য এই আয়োজন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভোস্ট কাউন্সিল সভাপতি ও খান জাহান আলী হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. মো. খসরুল আলম বলেন, “শিক্ষার্থীদের জন্য এমন আয়োজন শুধু তাদের মানসিক প্রশান্তিই এনে দেয় না, বরং পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতিও বাড়ায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহযোগিতায় আমরা সফলভাবে এ আয়োজন সম্পন্ন করতে পেরেছি।”

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খুবির স্বাধীনতা দিবস ও রমজান উপলক্ষে ইফতার ও প্রীতিভোজ আয়োজন

আপডেট সময় : ০৬:৩৬:৪৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস এবং পবিত্র রমজান উপলক্ষে উপলক্ষে হল কর্তৃপক্ষ বিশেষ প্রীতিভোজ ও ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১১ মার্চ (মঙ্গলবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ছেলেদের হল ও দুটি মেয়েদের হলের আবাসিক ও অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য এই আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রায় ৬,০০০ শিক্ষার্থীর জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অনুষ্ঠানে ইফতারের পাশাপাশি রাতের খাবারের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীরা মিলিতভাবে এক আনন্দঘন পরিবেশ উপভোগ করতে পারেন।

এ প্রসঙ্গে খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী, ইংরেজি ডিসিপ্লিনের চতুর্থ বর্ষের মিনহাজুল ইসলাম বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এ ধরনের আয়োজন আমাদের মধ্যে বন্ধন আরও দৃঢ় করে। শিক্ষার্থীদের একত্রিত করার পাশাপাশি এটি হল জীবনের সুন্দর একটি অভিজ্ঞতা।”

খানবাহাদুর আহছানউল্লাহ হলের প্রভোস্ট প্রফেসর শরিফ মোহাম্মদ খান বলেন, আমরা রাতে জন্য উন্নতমানের খাবারের পাশাপাশি ইফতারি জন্য দুই ধরনের চপ, জিলাপি, ছোলা-মুড়ি, খেজুর, আঙ্গুর, মোজা, বিশুদ্ধ পানি ও জুসের ব্যবস্থা করা করেছি। স্বাধীনতা দিবস আনন্দের দিন রমজান মাস মাগফিরাত বয়ে আনে এই দুইকে এক করে ছাত্র-শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের আগে একটি আনন্দঘন মুহূর্ত পার করার জন্য এই আয়োজন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভোস্ট কাউন্সিল সভাপতি ও খান জাহান আলী হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. মো. খসরুল আলম বলেন, “শিক্ষার্থীদের জন্য এমন আয়োজন শুধু তাদের মানসিক প্রশান্তিই এনে দেয় না, বরং পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতিও বাড়ায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহযোগিতায় আমরা সফলভাবে এ আয়োজন সম্পন্ন করতে পেরেছি।”