নিউজ ডেস্ক: প্রায় প্রতিদিনই হাঁচি দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে যান অনেকে। শীতকালে এই হাঁচির মাত্রা বাড়ে আরো। কারো কারো ডাস্ট অ্যালার্জিই হয়ে ওঠে সবচেয়ে বড় শত্রু। তবে অদ্ভুত কিছু কারণেও হাঁচি হতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক সময় সূর্যের আলো ও উজ্জ্বল আলো আমাদের নার্ভাস সিস্টেমকে প্রভাবিত করে। আর এতে করে চলতে থাকে হ্যাঁচ্চো হ্যাঁচ্চো। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশের বেলায় এমনটা হয়।
ঘুমিয়ে পড়লে নাকের প্রায় সব মাংসপেশি নিস্তেজ হয়ে পড়ে। তাই ঘুমের মধ্যে নাকে কোনো ধুলাবালি গেলেও হাঁচি হয় না। এটা তখনি হয়, যখন আপনি গভীর ঘুমে থাকেন।
মজার ব্যাপার হলো কখনোই হাঁচি দেওয়া অবস্থায় আপনার চোখ খুলে রাখতে পারবেন না। এটা সম্ভব না। কারণ হলো নাকের ও চোখের স্নায়ু একে অপরের সঙ্গে জড়িত।
হাঁচির সঙ্গে যে তরল নাক দিয়ে বের হয়ে আসে, সেগুলো আসলে বাতাসে ভেসে বেড়ানো সব ব্যাকটেরিয়া। এগুলো আবার অন্য কারো শরীরে বা বস্তুতে গিয়ে বাসা বাঁধবে। আর তাই হাঁচি দেওয়ার সময় অবশ্যই নাকে মুখে হাত দেওয়া জরুরি।
শুনতে বেখাপ্পা মনে হলেও হাঁচি দিলে আমাদের হার্টবিট বাড়ে না, বরং কমে। কারণ হলো হাঁচি দিলে রক্তচাপ বাড়ে, সে কারণে কমে যায় হৃদস্পন্দন।