একাকিত্ব ও অবসাদগ্রস্ত হওয়ার কারণ সোশ্যাল মিডিয়া !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:৫৮:৩২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৮ মার্চ ২০১৭
  • ৭৫৫ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সোশ্যাল মিডিয়া যেখানে সমগ্র বিশ্বকে ‘গ্লোবাল ভিলেজ’ বলতে শিখিয়েছে, সেখানে আসলে দেখা যাচ্ছে যে, কাজটা হচ্ছে একেবারেই ঠিক উল্টো। সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিদিন মানুষকে একা ও অবসাদগ্রস্ত তৈরি করছে। সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অফ পিটসবার্গের এক গবেষণা বলছে, যারা যত বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাক্টিভ, তাদের মধ্যে একাকিত্ব সবচেয়ে বেশি। সেই সঙ্গে বাড়ছে অবসাদও।

পিটসবার্গ ইউনিভার্সিটির বিশেষজ্ঞরা ১৯ থেকে ৩২ বছর পর্যন্ত ১ হাজার ৭৮৭ জনের উপর এই গবেষণা চালান। সেই সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হয় ১১টি সোশ্যাল মিডিয়ার উপর। ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট, গুগল প্লাস, স্ন্যাপচ্যাট, রেডিট, টাম্বলার ও লিঙ্কডইন। এরপর দেখা যায়, এই ১১টি সোশ্যাল মিডিয়ায় যে মানুষগুলি দিনের বেশির ভাগ সময় ব্যয় করনে, তাদের মধ্যে একাকিত্ব প্রবল।

এছাড়াও গবেষ্ণার ফলাফল বলছে, যারা প্রতি সপ্তাহে ৫৮ বারের বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিজিট করেন, তাদের একাকিত্ব ৩ গুণ বেশি তাদের চেয়ে, যারা কিনা সপ্তাহে ৯ বার বা তার কম অনলাইন হন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

একাকিত্ব ও অবসাদগ্রস্ত হওয়ার কারণ সোশ্যাল মিডিয়া !

আপডেট সময় : ১২:৫৮:৩২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৮ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সোশ্যাল মিডিয়া যেখানে সমগ্র বিশ্বকে ‘গ্লোবাল ভিলেজ’ বলতে শিখিয়েছে, সেখানে আসলে দেখা যাচ্ছে যে, কাজটা হচ্ছে একেবারেই ঠিক উল্টো। সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিদিন মানুষকে একা ও অবসাদগ্রস্ত তৈরি করছে। সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অফ পিটসবার্গের এক গবেষণা বলছে, যারা যত বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাক্টিভ, তাদের মধ্যে একাকিত্ব সবচেয়ে বেশি। সেই সঙ্গে বাড়ছে অবসাদও।

পিটসবার্গ ইউনিভার্সিটির বিশেষজ্ঞরা ১৯ থেকে ৩২ বছর পর্যন্ত ১ হাজার ৭৮৭ জনের উপর এই গবেষণা চালান। সেই সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হয় ১১টি সোশ্যাল মিডিয়ার উপর। ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট, গুগল প্লাস, স্ন্যাপচ্যাট, রেডিট, টাম্বলার ও লিঙ্কডইন। এরপর দেখা যায়, এই ১১টি সোশ্যাল মিডিয়ায় যে মানুষগুলি দিনের বেশির ভাগ সময় ব্যয় করনে, তাদের মধ্যে একাকিত্ব প্রবল।

এছাড়াও গবেষ্ণার ফলাফল বলছে, যারা প্রতি সপ্তাহে ৫৮ বারের বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিজিট করেন, তাদের একাকিত্ব ৩ গুণ বেশি তাদের চেয়ে, যারা কিনা সপ্তাহে ৯ বার বা তার কম অনলাইন হন।