বুধবার | ৩ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সোনালী ব্যাংক এমপ্লয়ীজ এসোসিয়েশন সিবি’এর দোয়া মাহফিল Logo জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশের কৃষকদের সক্ষম করে তুলতে হবে— আন্তর্জাতিক সেমিনারে নোবিপ্রবি উপাচার্য Logo পুলিশের অভিযানে পলাশবাড়ীতে চোরাই মাল উদ্ধার : দুই ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী আটক Logo পলাশবাড়ীতে জুলাই যোদ্ধার বাবার প্রভাব খাটিয়ে জমি দখলের অভিযোগ Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo বিএনপি চেয়ারপার্সনের রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় জীবননগরে ছাত্রদল ও শ্রমিকদের দোয়া Logo জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নিরাপত্তা জোরদারে ব্যাপক প্রস্তুতি সরকারের Logo কারুবাক পাণ্ডুলিপি পুরস্কার পেলেন এইচএম জাকির Logo চাঁদপুরে নতুন খাবারের আকর্ষণ ‘কাচ্চি ডাইন’ গ্রাহকদের ভিড় বেড়েই চলছে

প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলো বিপিএসসি

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৬:০০ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪
  • ৭৮৪ বার পড়া হয়েছে

নীলকন্ঠ ডেক্সঃ

গত ১২ বছরের সব বিসিএস ও রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উত্থাপনের অবকাশ নেই বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (বিপিএসসি)। বিগত বছরগুলোর ওই সব পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে বলেও জানিয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি।  

একটি বেসরকারি টেলিভিশন এ বিপিএসসির প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বিপিএসসি এমনটি জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল রোববার (৭ জুলাই) একটি বেসরকারি টেলিভিশনে সন্ধ্যা ৬টা এবং ৭টায় বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (বিপিএসসি) বাংলাদেশ রেলওয়ের নন-ক্যাডার ‘উপসহকারী প্রকৌশলী’ পদের নিয়োগ পরীক্ষাসহ গত ১২ বছরে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) এবং অন্যান্য নন-ক্যাডার পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে যে প্রতিবেদন প্রচার করেছে, সে বিষয়ে বিপিএসসির দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে।

গত এক যুগে বিসিএসসহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বাস্তবতা হলো, গত ১২ বছরে বিপিএসসিতে অনুষ্ঠিত বিসিএস ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পরীক্ষা সম্পর্কে কোনো মহল থেকে কখনোই কোনো ধরনের অভিযোগ বা অনুযোগ ছিল না বিধায় এটি প্রমাণিত যে, ওই সকল পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময়ে অনুষ্ঠিত বিসিএস ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়ে নতুন করে কোনো রূপ অভিযোগ উত্থাপনের অবকাশ নেই।

প্রতিবেদনে গত ১২ বছরে সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত এসব পরীক্ষার বিষয়ে বিরূপ প্রচার সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিপিএসসির ভাবমূর্তি ও মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিটিতে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত শুক্রবার (৫ জুলাই) অনুষ্ঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ের নন-ক্যাডার ‘উপসহকারী প্রকৌশলী’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ওই দিন পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে প্রতিবেদকের হোয়াটসঅ্যাপে আসে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ ও প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে প্রতিটি বিসিএস ক্যাডার পরীক্ষায় ন্যূনতম ০৬ সেট প্রশ্নপত্র এবং নন-ক্যাডার পরীক্ষায় ন্যূনতম ০৪ সেট প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করা হয়। কোন সেটে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে, তা নির্ধারণ করতে পরীক্ষা শুরুর ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট পূর্বে লটারি করা হয়। বিসিএস ক্যাডার পরীক্ষার ক্ষেত্রে লটারির সময় দেশের প্রথিতযশা দুজন নাগরিক, কমিশনের চেয়ারম্যান, দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য ও পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট সদস্যসহ কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ উপস্থিত থাকেন।

একইভাবে, নন-ক্যাডার পরীক্ষার ক্ষেত্রে কমিশনের চেয়ারম্যান, দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য ও পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট সদস্যসহ কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ উপস্থিত থাকেন। গত ৫ জুলাই ২০২৪ তারিখ শুক্রবার বাংলাদেশ রেলওয়ের নন-ক্যাডার ‘উপসহকারী প্রকৌশলী’ পদের নিয়োগ পরীক্ষার ক্ষেত্রে একই নিয়ম অনুসরণ করে সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে লটারি করে কোন সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হবে, সে বিষয়টি সকাল ৯.৩০ মিনিটে সংশ্লিষ্টদের এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়। এ কারণে কোন সেট প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হবে, তা পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে কারও জানার সুযোগ নেই।

কমিশনের আওতাভুক্ত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, প্রশ্নপত্র সমীক্ষণ ও মুদ্রণ সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে করা হয় এবং তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হয়। এসব কারণে পরীক্ষা শুরুর পূর্বে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না বললেই চলে।

উল্লেখ্য, প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়টি যেকোনো ব্যক্তির নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করলে সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষের তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের সুযোগ থাকে। কিন্তু পরীক্ষা অনুষ্ঠানের দুই দিন পরে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগের বিষয়টি যথাযথ কি না, তা নিশ্চিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

বিপিএসসির কার্যক্রম ও নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পর্কে বাংলাদেশের শিক্ষিত তরুণসমাজসহ জনমনে সুদৃঢ় আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে। বিপিএসসির নিয়োগসংক্রান্ত কার্যক্রম সব মহলে প্রশংসিত হচ্ছে।

সেই আস্থা ও বিশ্বাস সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে যথাসময়ে অভিযোগ না হওয়া সত্ত্বেও যদি কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ ৫ জুলাই অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস বা প্রতারণা বা অন্য কোনো অবৈধ কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত প্রমাণিত হয়, তাহলে কমিশন সংশ্লিষ্টের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

এর আগে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ‘বিসিএস প্রিলি-লিখিতসহ গুরুত্বপূর্ণ ৩০ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) ক্যাডার ও নন-ক্যাডারসহ বিভিন্ন পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ করা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলো বিপিএসসি

আপডেট সময় : ০৮:৩৬:০০ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪

নীলকন্ঠ ডেক্সঃ

গত ১২ বছরের সব বিসিএস ও রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উত্থাপনের অবকাশ নেই বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (বিপিএসসি)। বিগত বছরগুলোর ওই সব পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে বলেও জানিয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি।  

একটি বেসরকারি টেলিভিশন এ বিপিএসসির প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বিপিএসসি এমনটি জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল রোববার (৭ জুলাই) একটি বেসরকারি টেলিভিশনে সন্ধ্যা ৬টা এবং ৭টায় বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (বিপিএসসি) বাংলাদেশ রেলওয়ের নন-ক্যাডার ‘উপসহকারী প্রকৌশলী’ পদের নিয়োগ পরীক্ষাসহ গত ১২ বছরে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) এবং অন্যান্য নন-ক্যাডার পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে যে প্রতিবেদন প্রচার করেছে, সে বিষয়ে বিপিএসসির দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে।

গত এক যুগে বিসিএসসহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বাস্তবতা হলো, গত ১২ বছরে বিপিএসসিতে অনুষ্ঠিত বিসিএস ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পরীক্ষা সম্পর্কে কোনো মহল থেকে কখনোই কোনো ধরনের অভিযোগ বা অনুযোগ ছিল না বিধায় এটি প্রমাণিত যে, ওই সকল পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময়ে অনুষ্ঠিত বিসিএস ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়ে নতুন করে কোনো রূপ অভিযোগ উত্থাপনের অবকাশ নেই।

প্রতিবেদনে গত ১২ বছরে সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত এসব পরীক্ষার বিষয়ে বিরূপ প্রচার সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিপিএসসির ভাবমূর্তি ও মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিটিতে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত শুক্রবার (৫ জুলাই) অনুষ্ঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ের নন-ক্যাডার ‘উপসহকারী প্রকৌশলী’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ওই দিন পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে প্রতিবেদকের হোয়াটসঅ্যাপে আসে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ ও প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে প্রতিটি বিসিএস ক্যাডার পরীক্ষায় ন্যূনতম ০৬ সেট প্রশ্নপত্র এবং নন-ক্যাডার পরীক্ষায় ন্যূনতম ০৪ সেট প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করা হয়। কোন সেটে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে, তা নির্ধারণ করতে পরীক্ষা শুরুর ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট পূর্বে লটারি করা হয়। বিসিএস ক্যাডার পরীক্ষার ক্ষেত্রে লটারির সময় দেশের প্রথিতযশা দুজন নাগরিক, কমিশনের চেয়ারম্যান, দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য ও পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট সদস্যসহ কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ উপস্থিত থাকেন।

একইভাবে, নন-ক্যাডার পরীক্ষার ক্ষেত্রে কমিশনের চেয়ারম্যান, দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য ও পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট সদস্যসহ কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ উপস্থিত থাকেন। গত ৫ জুলাই ২০২৪ তারিখ শুক্রবার বাংলাদেশ রেলওয়ের নন-ক্যাডার ‘উপসহকারী প্রকৌশলী’ পদের নিয়োগ পরীক্ষার ক্ষেত্রে একই নিয়ম অনুসরণ করে সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে লটারি করে কোন সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হবে, সে বিষয়টি সকাল ৯.৩০ মিনিটে সংশ্লিষ্টদের এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়। এ কারণে কোন সেট প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হবে, তা পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে কারও জানার সুযোগ নেই।

কমিশনের আওতাভুক্ত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, প্রশ্নপত্র সমীক্ষণ ও মুদ্রণ সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে করা হয় এবং তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হয়। এসব কারণে পরীক্ষা শুরুর পূর্বে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না বললেই চলে।

উল্লেখ্য, প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়টি যেকোনো ব্যক্তির নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করলে সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষের তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের সুযোগ থাকে। কিন্তু পরীক্ষা অনুষ্ঠানের দুই দিন পরে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগের বিষয়টি যথাযথ কি না, তা নিশ্চিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

বিপিএসসির কার্যক্রম ও নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পর্কে বাংলাদেশের শিক্ষিত তরুণসমাজসহ জনমনে সুদৃঢ় আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে। বিপিএসসির নিয়োগসংক্রান্ত কার্যক্রম সব মহলে প্রশংসিত হচ্ছে।

সেই আস্থা ও বিশ্বাস সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে যথাসময়ে অভিযোগ না হওয়া সত্ত্বেও যদি কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ ৫ জুলাই অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস বা প্রতারণা বা অন্য কোনো অবৈধ কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত প্রমাণিত হয়, তাহলে কমিশন সংশ্লিষ্টের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

এর আগে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ‘বিসিএস প্রিলি-লিখিতসহ গুরুত্বপূর্ণ ৩০ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) ক্যাডার ও নন-ক্যাডারসহ বিভিন্ন পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ করা হয়।