বৃহস্পতিবার | ২৭ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী Logo প্রতিষ্ঠার পর থেকে নির্মাণ হয়নি চাঁদপুর সদর হাসপাতালে স্থায়ী মর্গ, জীর্ণ-ভবনে ময়নাতদন্ত Logo চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে তারুণ্যের আলো সামাজিক উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প Logo ফের ভূমিকম্প Logo কচুয়ায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে ৩০টি প্রদর্শনী Logo কুবির বাংলা বিভাগের বাংলা নাটক বিষয়ক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন Logo মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত Logo মাগুরার শ্রীপুরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী- ২০২৫ এর উদ্বোধন Logo পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় জাতীয় প্রাণীসম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ প্রদর্শনী Logo আমরা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করছি: চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের বিএনপির প্রার্থী বাবু খান

বাংলাদেশ বিনিমার্ণে তরুণ সমাজের গৌরব,ঐতিহ্য,সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭১ বছর এ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

  • আপডেট সময় : ১০:৩৩:৩৬ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৩০ জানুয়ারি ২০১৯
  • ৮৪৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশ বিনিমার্ণে তরুণ সমাজের গৌরব,ঐতিহ্য,সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭১ বছর এ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ : বাঙালির গৌরবের যে ইতিহাস তারই একটি অংশ, একটি নাম, একটি কণা ‘ছাত্রলীগ’। অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে প্রতিষ্ঠার ৭১ বছর পর্দাপণ করেছেন ঐতিহ্যবাহি ছাত্রসংগঠনটি। প্রজ্ঞাবান জাতির পিতা জানতেন, মহৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে হলে ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আর ঐক্যবদ্ধ ছাত্র সমাজই পারে মানবীয় দেশ গড়ে তুলতে। এজন্য শেখ মুজিবুর রহমান ‘শিক্ষা শান্তি প্রগতি’ মানবীয় শ্লোগান দিয়ে গঠন করেন ১৯৪৮ সালের ৪ঠা জানুয়ারি এ সংগঠনটি গঠন করেন । সংগঠনটি বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গঠনের এক বছর আগেই গঠন করেন জাতির পিতা। প্রতিষ্ঠালগ্নে নাইমউদ্দিন আহম্মেদকে আহ্বায়ক করে ১৪ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। পরের বছর ৫ সেপ্টেম্বর আরমানিটোলায় ছাত্রলীগের প্রথম সম্মেলনে দবিরুল ইসলাম সভাপতি ও খালেক নেওয়াজ খান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। জন্মের প্রথম লগ্ন থেকেই ভাষার অধিকার, শিক্ষার অধিকার, বাঙালির স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠা, দুঃশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান, সর্বোপরি স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনের সাত দশকের সবচেয়ে সফল সাহসী সারথি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।প্রজ্ঞাবান জাতির পিতা জানতেন, অক্ষয় মহৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে হলে ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আর ঐক্যবদ্ধ ছাত্র সমাজই পারে মানবীয় দেশ গড়ে তুলতে। আর তাই বিশ্ববাসী দেখেছে ‘৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ‘৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ‘৫৮ সালের আয়ুব বিরোধী আন্দোলন, ‘৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ‘৬৬ সালের ছয় দফা বাস্তবায়ন ও ১১ দফা দাবি প্রণয়ন, ‘৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান, ‘৭০ সালের নির্বাচন, ‘৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মীরাই ছিল অগ্রবতীর্ণ সৈনিক। জীবন দিয়েছে মানব অধিকার তরে। রক্ষা করেছে বাঙালি জাতির সম্মান ও অধিকার। প্রত্যক্ষ মদদ দিলেন খন্দকার মোশতাক আর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান। ১৯৭৫-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুবিহীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভাগ্যাকাশ যে কালো মেঘ গ্রাস করেছিল, সেই মেঘ সরাতে প্রত্যাশার সূর্য হাতে ১৯৮১ সালে প্রত্যাবর্তন করলেন আমাদের প্রাণের নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। সেদিন প্রিয় নেত্রীর পাশে ভ্যানগার্ডের ভূমিকায় ছিল বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। সামরিক শাসনের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ১৯৮৩ সালে শিক্ষা আন্দোলন ও সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের ১০ দফা তৈরিতে নেতৃত্ব দেয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। শিক্ষার অধিকার প্রসারে শামসুল হক ও অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর কমিশনের রিপোর্ট তৈরিতে ছাত্র সমাজের পক্ষে জোরালো অবস্থান নেয় ছাত্রলীগ। ১৯৯৮ সালের বন্যাসহ সব প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একই কার্যক্রম নিয়ে বিপর্যস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। ১৯৯৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র বেতন বৃদ্ধির প্রতিবাদে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে সর্বাত্মক আন্দোলন গড়ে তুলেছিল ছাত্রলীগ। বিশেষ করে ২০০২ সালের ২৩ জুলাই বিএনপির পেটোয়া পুলিশ বাহিনী ও ছাত্রদলের ক্যাডাররা গভীর রাতে শামসুন্নাহার হলে ঢুকে ছাত্রীদের শারীরিকভাবে নির্যাতন করে। ছাত্রলীগ সেদিন শামসুন্নাহার হলের ছাত্রীদের সম্ভ্রমহানির হাত থেকে রক্ষা করে ও দোষীদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার ভূমিকা পালন করে। ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই বিতর্কিত সেনাশাসিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে আটক আমাদের প্রিয় নেত্রীর মুক্তি আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বরে প্রথম সাহসী উচ্চারণ তুলেছিল বঙ্গবন্ধুর ছাত্রলীগের কর্মীরাই। ২০১৩ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি-জামাত জোট অংশগ্রহণ না করে সারাদেশে আগুন সন্ত্রাস চালায়। আর সেই সময় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ হরতাল অবরোধের প্রতিবাদে রাজপথে থেকে জয় ছিনিয়ে আনে । ২০১৮ সালের ৩০ শে ডিসেম্বর পুনরায় চতুর্থবার জয় ছিনিয়ে আনতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ তার সোনালি অতীতের মতো সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়বে। আর সে জন্যই দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ স্বপ্নদ্রষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয়ের দিকনির্দেশনায় ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতাকর্মী তাদের মেধা ও শ্রম দিয়ে সর্বোচ্চ অবদান রাখবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।” ভিশন ২০২১” ও “রূপকল্প-২০৪১” বাস্তবায়নে প্রযুক্তি নির্ভর ছাত্রসমাজ তৈরিতে ছাত্রলীগ কাজ করছে ও করবে।মৌলবাদী অপশক্তিকে চিরতরে বাংলার মাটি থেকে মুছে ফেলে একটি উন্নয়নমুখী সরকার ব্যবস্থা গড়ে তুলে সুবিশাল জনগোষ্ঠীকে রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে কাজে লাগানো এবং সৃজনশীলতার বিকাশে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতাকর্মী রাজপথে সক্রিয়। যেকোনো হীন চেষ্টা প্রতিহত করতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মী সংঘবদ্ধভাবে সতর্ক। এভাবেই বঙ্গবন্ধুর নিজ হাতে গড়া ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নিজ মহিমায় ভাস্বর হয়ে থাকবে, দীপ্তি ছড়াবে যুগের পর যুগ, শতাব্দীর পর শতাব্দী। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

লেখক : জুবায়ের আহমেদ সাব্বির সাবেক সহ সভাপতি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,ঢাকা মহানগর উত্তর ।।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী

বাংলাদেশ বিনিমার্ণে তরুণ সমাজের গৌরব,ঐতিহ্য,সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭১ বছর এ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

আপডেট সময় : ১০:৩৩:৩৬ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৩০ জানুয়ারি ২০১৯

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশ বিনিমার্ণে তরুণ সমাজের গৌরব,ঐতিহ্য,সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭১ বছর এ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ : বাঙালির গৌরবের যে ইতিহাস তারই একটি অংশ, একটি নাম, একটি কণা ‘ছাত্রলীগ’। অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে প্রতিষ্ঠার ৭১ বছর পর্দাপণ করেছেন ঐতিহ্যবাহি ছাত্রসংগঠনটি। প্রজ্ঞাবান জাতির পিতা জানতেন, মহৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে হলে ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আর ঐক্যবদ্ধ ছাত্র সমাজই পারে মানবীয় দেশ গড়ে তুলতে। এজন্য শেখ মুজিবুর রহমান ‘শিক্ষা শান্তি প্রগতি’ মানবীয় শ্লোগান দিয়ে গঠন করেন ১৯৪৮ সালের ৪ঠা জানুয়ারি এ সংগঠনটি গঠন করেন । সংগঠনটি বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গঠনের এক বছর আগেই গঠন করেন জাতির পিতা। প্রতিষ্ঠালগ্নে নাইমউদ্দিন আহম্মেদকে আহ্বায়ক করে ১৪ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। পরের বছর ৫ সেপ্টেম্বর আরমানিটোলায় ছাত্রলীগের প্রথম সম্মেলনে দবিরুল ইসলাম সভাপতি ও খালেক নেওয়াজ খান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। জন্মের প্রথম লগ্ন থেকেই ভাষার অধিকার, শিক্ষার অধিকার, বাঙালির স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠা, দুঃশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান, সর্বোপরি স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনের সাত দশকের সবচেয়ে সফল সাহসী সারথি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।প্রজ্ঞাবান জাতির পিতা জানতেন, অক্ষয় মহৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে হলে ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আর ঐক্যবদ্ধ ছাত্র সমাজই পারে মানবীয় দেশ গড়ে তুলতে। আর তাই বিশ্ববাসী দেখেছে ‘৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ‘৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ‘৫৮ সালের আয়ুব বিরোধী আন্দোলন, ‘৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ‘৬৬ সালের ছয় দফা বাস্তবায়ন ও ১১ দফা দাবি প্রণয়ন, ‘৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান, ‘৭০ সালের নির্বাচন, ‘৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মীরাই ছিল অগ্রবতীর্ণ সৈনিক। জীবন দিয়েছে মানব অধিকার তরে। রক্ষা করেছে বাঙালি জাতির সম্মান ও অধিকার। প্রত্যক্ষ মদদ দিলেন খন্দকার মোশতাক আর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান। ১৯৭৫-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুবিহীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভাগ্যাকাশ যে কালো মেঘ গ্রাস করেছিল, সেই মেঘ সরাতে প্রত্যাশার সূর্য হাতে ১৯৮১ সালে প্রত্যাবর্তন করলেন আমাদের প্রাণের নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। সেদিন প্রিয় নেত্রীর পাশে ভ্যানগার্ডের ভূমিকায় ছিল বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। সামরিক শাসনের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ১৯৮৩ সালে শিক্ষা আন্দোলন ও সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের ১০ দফা তৈরিতে নেতৃত্ব দেয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। শিক্ষার অধিকার প্রসারে শামসুল হক ও অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর কমিশনের রিপোর্ট তৈরিতে ছাত্র সমাজের পক্ষে জোরালো অবস্থান নেয় ছাত্রলীগ। ১৯৯৮ সালের বন্যাসহ সব প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একই কার্যক্রম নিয়ে বিপর্যস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। ১৯৯৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র বেতন বৃদ্ধির প্রতিবাদে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে সর্বাত্মক আন্দোলন গড়ে তুলেছিল ছাত্রলীগ। বিশেষ করে ২০০২ সালের ২৩ জুলাই বিএনপির পেটোয়া পুলিশ বাহিনী ও ছাত্রদলের ক্যাডাররা গভীর রাতে শামসুন্নাহার হলে ঢুকে ছাত্রীদের শারীরিকভাবে নির্যাতন করে। ছাত্রলীগ সেদিন শামসুন্নাহার হলের ছাত্রীদের সম্ভ্রমহানির হাত থেকে রক্ষা করে ও দোষীদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার ভূমিকা পালন করে। ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই বিতর্কিত সেনাশাসিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে আটক আমাদের প্রিয় নেত্রীর মুক্তি আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বরে প্রথম সাহসী উচ্চারণ তুলেছিল বঙ্গবন্ধুর ছাত্রলীগের কর্মীরাই। ২০১৩ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি-জামাত জোট অংশগ্রহণ না করে সারাদেশে আগুন সন্ত্রাস চালায়। আর সেই সময় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ হরতাল অবরোধের প্রতিবাদে রাজপথে থেকে জয় ছিনিয়ে আনে । ২০১৮ সালের ৩০ শে ডিসেম্বর পুনরায় চতুর্থবার জয় ছিনিয়ে আনতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ তার সোনালি অতীতের মতো সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়বে। আর সে জন্যই দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ স্বপ্নদ্রষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয়ের দিকনির্দেশনায় ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতাকর্মী তাদের মেধা ও শ্রম দিয়ে সর্বোচ্চ অবদান রাখবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।” ভিশন ২০২১” ও “রূপকল্প-২০৪১” বাস্তবায়নে প্রযুক্তি নির্ভর ছাত্রসমাজ তৈরিতে ছাত্রলীগ কাজ করছে ও করবে।মৌলবাদী অপশক্তিকে চিরতরে বাংলার মাটি থেকে মুছে ফেলে একটি উন্নয়নমুখী সরকার ব্যবস্থা গড়ে তুলে সুবিশাল জনগোষ্ঠীকে রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে কাজে লাগানো এবং সৃজনশীলতার বিকাশে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতাকর্মী রাজপথে সক্রিয়। যেকোনো হীন চেষ্টা প্রতিহত করতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মী সংঘবদ্ধভাবে সতর্ক। এভাবেই বঙ্গবন্ধুর নিজ হাতে গড়া ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নিজ মহিমায় ভাস্বর হয়ে থাকবে, দীপ্তি ছড়াবে যুগের পর যুগ, শতাব্দীর পর শতাব্দী। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

লেখক : জুবায়ের আহমেদ সাব্বির সাবেক সহ সভাপতি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,ঢাকা মহানগর উত্তর ।।