সাংবাদিকের চরিত্রে নজর কেড়েছিলেন এই বাঙালি তারকারা !

  • আপডেট সময় : ১১:৫০:৫২ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ১১ জুন ২০১৮
  • ৭৫২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরির মধ্যেই কার্শিয়াঙের ডাউহিলে চলছে দক্ষিণী চিত্রতারকা রজনীকান্তের শুটিং। রবিবার ছুটির দিনে সকাল থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় ডাউহিল রেঞ্জার্স ট্রেনিং কলেজ চত্বরে শুটিং শুরু হয়েছিল। কিন্তু, দুপুর গড়াতেই বৃষ্টি শুরু হওয়ায় তড়িঘড়ি গুটিয়ে ফেলা হয় বাইরের সেট।

এর কিছুক্ষণ পরে বন বিভাগের অফিসের মধ্যেই শুটিং হয়। তবে শুটিংয়ের সময়ে রেঞ্জার্স কলেজের কাছেপিঠে কেউ ঘেঁষতে পারেননি। বন বিভাগের এক অফিসার জানান, ওই শুটিংয়ের সময়ে দফতরের কারা থাকতে পারবেন তারও তালিকা পরিচালক ঠিক করে দিয়েছেন।

প্রশাসন সূত্রের খবর, রজনীকান্তকে দেখার জন্য রোজই হোটেলের সামনে ভিড় জমছে। পুলিশকে পরিস্থিতি সামাল দিতে হচ্ছে। শুধু তাই নয়, স্থানীয়দের অনেকেই পুলিশ-প্রশাসনের কর্মী-আধিকারিকদের কাছে আবদার জানিয়েছেন রজনীকান্তকে দেখিয়ে দেওয়ার জন্য।

কার্শিয়াং মহকুমা প্রশাসনের এক অফিসার জানান, এলাকার লোকজনদের বোঝানো যাচ্ছে না যে বিনা অনুমতিতে রজনীকান্তের শুটিংয়ের কাছে যাওয়ার উপায় কারও নেই। এমনকী, মহকুমা পুলিশ-প্রশাসনের অফিসার-কর্মীদের কয়েকজন জানান, ইচ্ছে থাকলেও শুটিংয়ের সময়ে তাঁরা কাছে যাওয়ার অনুমতি পাননি।

এতসবের পরেও থালাইভা’কে দেখতে হোটেলের সামনে কিন্তু, ভিড় হচ্ছে। তা সামলাতে হোটেলের নিরাপত্তা রক্ষীরাও হিমশিম খাচ্ছেন। তিনি কী খাচ্ছেন, কারা তা তৈরি করছে তা নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। শুটিং দলের জন্য গাড়ি সরবরাহ করেন এমন একজন জানান, মূলত দক্ষিণ ভারতীয় খাবারই গোটা ইউনিটের জন্য তৈরি হচ্ছে। সব মিলিয়ে রোজ ৬০০ প্লেট খাবার তৈরির জন্য দক্ষিণী পাচকদের একটি দল আনা হয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিকের চরিত্রে নজর কেড়েছিলেন এই বাঙালি তারকারা !

আপডেট সময় : ১১:৫০:৫২ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ১১ জুন ২০১৮

নিউজ ডেস্ক:

রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরির মধ্যেই কার্শিয়াঙের ডাউহিলে চলছে দক্ষিণী চিত্রতারকা রজনীকান্তের শুটিং। রবিবার ছুটির দিনে সকাল থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় ডাউহিল রেঞ্জার্স ট্রেনিং কলেজ চত্বরে শুটিং শুরু হয়েছিল। কিন্তু, দুপুর গড়াতেই বৃষ্টি শুরু হওয়ায় তড়িঘড়ি গুটিয়ে ফেলা হয় বাইরের সেট।

এর কিছুক্ষণ পরে বন বিভাগের অফিসের মধ্যেই শুটিং হয়। তবে শুটিংয়ের সময়ে রেঞ্জার্স কলেজের কাছেপিঠে কেউ ঘেঁষতে পারেননি। বন বিভাগের এক অফিসার জানান, ওই শুটিংয়ের সময়ে দফতরের কারা থাকতে পারবেন তারও তালিকা পরিচালক ঠিক করে দিয়েছেন।

প্রশাসন সূত্রের খবর, রজনীকান্তকে দেখার জন্য রোজই হোটেলের সামনে ভিড় জমছে। পুলিশকে পরিস্থিতি সামাল দিতে হচ্ছে। শুধু তাই নয়, স্থানীয়দের অনেকেই পুলিশ-প্রশাসনের কর্মী-আধিকারিকদের কাছে আবদার জানিয়েছেন রজনীকান্তকে দেখিয়ে দেওয়ার জন্য।

কার্শিয়াং মহকুমা প্রশাসনের এক অফিসার জানান, এলাকার লোকজনদের বোঝানো যাচ্ছে না যে বিনা অনুমতিতে রজনীকান্তের শুটিংয়ের কাছে যাওয়ার উপায় কারও নেই। এমনকী, মহকুমা পুলিশ-প্রশাসনের অফিসার-কর্মীদের কয়েকজন জানান, ইচ্ছে থাকলেও শুটিংয়ের সময়ে তাঁরা কাছে যাওয়ার অনুমতি পাননি।

এতসবের পরেও থালাইভা’কে দেখতে হোটেলের সামনে কিন্তু, ভিড় হচ্ছে। তা সামলাতে হোটেলের নিরাপত্তা রক্ষীরাও হিমশিম খাচ্ছেন। তিনি কী খাচ্ছেন, কারা তা তৈরি করছে তা নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। শুটিং দলের জন্য গাড়ি সরবরাহ করেন এমন একজন জানান, মূলত দক্ষিণ ভারতীয় খাবারই গোটা ইউনিটের জন্য তৈরি হচ্ছে। সব মিলিয়ে রোজ ৬০০ প্লেট খাবার তৈরির জন্য দক্ষিণী পাচকদের একটি দল আনা হয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে।