1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
মানসম্পন্ন-সময়োপযোগী শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই : প্রধানমন্ত্রী | Nilkontho
২৮শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | বৃহস্পতিবার | ১৩ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
ইসকন নিষিদ্ধের দাবি হাসনাত আবদুল্লাহর দৃঢ়ভাবে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার সরকারের প্রতি আহ্বান তারেক রহমানের ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা জানালেন মির্জা ফখরুল দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিসের গাড়িবহর পলাশবাড়ী উপজেলা শাখার আমীরসহ নির্বাচিত সকলের শপথ গ্রহন। আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও দ্রুত বিচারের দাবিতে মানববন্ধন। চুয়াডাঙ্গায় চাকরীচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মানববন্ধন বৃহস্পতিবার থেকে যেসব বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে ঢাকায় জিকা ভাইরাস শনাক্ত তিন মাসে তৃণমূলের সম্মেলন শেষ করবে বিএনপি ইসকনের বিষয়ে সরকার যাচাই বাছাই শুরু করেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল চলমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ ইউক্রেনে ১৮৮টি ড্রোন নিক্ষেপ রাশিয়ার তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায় মন্দ আচরণের ভয়াবহ পরিণতি পৃথিবীর কাছ থেকে সরে গেল ‘মিনি-মুন’ ২০২৪ পিটি৫ ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বিদেশে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া উসকানিমূলক প্রতিবেদন না করতে অনুরোধ সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টসের চার বিভাগে নতুন কমিশনার নিয়োগ নিউ মার্কেট এলাকায় দোকানে আগুন

মানসম্পন্ন-সময়োপযোগী শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই : প্রধানমন্ত্রী

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উচ্চশিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, বিশ্বায়নের এই যুগে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হলে মানসম্পন্ন ও সময়োপযোগী উচ্চশিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। তিনি বলেন, ‘মানসম্পন্ন শিক্ষা এবং গবেষণার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান, দক্ষতা এবং উদ্ভাবনী শক্তিই পারে সকল প্রতিকূলতা এবং প্রতিবন্ধকতাকে কাটিয়ে সভ্যতাকে উন্নত পর্যায়ে নিয়ে যেতে।’

শেখ হাসিনা আজ সকালে তেজগাঁওস্থ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন প্রদত্ত ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক-২০১৫ ও ২০১৬’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যুগোপযোগী উচ্চশিক্ষা মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) উদ্যোগে ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক’ ২০১৫ ও ২০১৬ প্রদান অনুষ্ঠানে এ বছর ২৬৫ জন কৃতী শিক্ষার্থীকে এই পদকে ভূষিত করা হয়। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্ব-স্ব অনুষদে সর্বোচ্চ নম্বর বা সিজিপিএ অর্জনের স্বীকৃতি হিসাবে ২০১৫ সালের জন্য ১২৪ জন এবং ২০১৬ সালের জন্য ১৪১ শিক্ষার্থী এই পদক লাভ করেন।

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন।

ইউজিসি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এছাড়া পদকপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যত্বত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী রুবাইয়া জাবিন লতা এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী নূর মোহাম্মদ অনুষ্ঠানে স্ব-স্ব অনুভূতি ব্যক্ত করেন।

ইউজিসি’র সদস্য, প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগম স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মোঃ নজিবুর রহমান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।

সরকারের মন্ত্রী পরিষদ সদস্যগণ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাগণ, সংসদ সদস্যগণ, সরকারের পদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ, ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান, ইউজিসির বর্তমান এবং সাবেক সদস্যবৃন্দ, সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ভিসিগণ, শিক্ষাবিদ, স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকবৃন্দ এবং ইউজিসির উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক বিজয়ীদের উদ্দেশ্যে বলেন, এতগুলো ছেলে-মেয়ে আমাদের কাছ থেকে স্বর্ণ পদক পেল অর্থাৎ কত মেধা আমাদের দেশে রয়েছে। আমাদের ছেলে-মেয়েরা পৃথিবীর অনেক দেশের থেকে মেধাবী বলে আমি বিশ্বাস করি।

শেখ হাসিনা বলেন, শুধু এখানে মেধার বিকাশে সুযোগটা সৃষ্টি করে দেয়ার দরকার। মেধা ও মনন চর্চার একটি সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়া এবং সেটা করতে পারলে আমাদের ছেলে-মেয়েরা যে, কত ভালো করতে পারে সেটা আমার জানা আছে।
তিনি বলেন, আজকে ২৬৫ জনকে আমরা স্বর্ণপদক দিলাম। আমি সত্যই খুব আনন্দিত। আর ২০১৬ সালের বেলায় আমি লক্ষ্য করলাম মেয়েদের সংখ্যাটা বেশ বেড়ে গেছে।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় ছেলেদের পড়াশোনায় আরো মনযোগী হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, শুধু লেখাপড়া নয়, খেলাধূলা এবং সংস্কৃতি চর্চা সবদিকেই প্রচেষ্টা থাকতে হবে। এজন্য তার সরকার প্রত্যেকটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম করে দেবে যেন সেখানে সারাবছর খেলাধূলা চলতে পারে।

তিনি বলেন, সবাইতো চলে গেছে আমরা দুই বোনই বেঁচে আছি (তিনি ও শেখ রেহানা)। আমরা কখনই আমাদের সন্তানদের পড় পড় পড়- এভাবে বলি না, বরং বলি এটা তোমার পড়া এটা তোমাকে পড়তে হবে। নিজের গরজেই পড়তে হবে। দীর্ঘ সংগ্রামের পথ বেয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী এই স্বাধীনতা যেন ব্যর্থতায় পর্যবসিত না হয় তা নিশ্চিত করার জন্যও শিক্ষার্থীদের প্রতি আহবান জানান।

আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশে গ্রামে গ্রামে ইন্টারনেট সুবিধা গ্রামাঞ্চলে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসেই আমাদের নিজস্ব স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু উপগ্রহ-১ মহাকাশে উৎক্ষেপণ করা হবে। আমরা স্যাটেলাইট যুগেও চলে যাচ্ছি। অর্থাৎ আমাদের আকাশ থেকে একেবারে সাগরের তলদেশ (নেভীর জন্য সাবমেরিন) পর্যন্ত সব জায়গাতেই বাংলাদেশ বিচরণ করবে সেভাবেই আমরা বাংলাদেশকে গড়ে তুলে যাচ্ছি।

শেখ হাসিনা বলেন, কাজেই এই যে আমরা পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র করছি, সেনা-নৌ-বিমানবাহিনী থেকে শুরু করে প্রতিটি বাহিনী ও প্রতিষ্ঠানকে আধুনিক করে গড়ে তুলছি, মেডিক্যাল থেকে শুরু করে বহুমুখী বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি সেখানেও তো আমাদের ভবিষ্যতে শিক্ষক লাগবে, প্রযুক্তিবিদ লাগবে, ডিজিটাল বাংলাদেশের অনেক দক্ষ জনবল দরকার। সেজন্যই শিক্ষাটা আমাদের একান্তভাবে প্রয়োজন। এইযে বিপুল কর্মযজ্ঞ আমরা শুরু করেছি সেটা এগিয়ে নিয়ে যাবে আজকের প্রজন্ম।

আজকের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই আগামীর কর্ণধার গড়ে উঠবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তোমরাইতো আমাদের সোনার ছেলেমেয়ে, তোমরাই সোনার বাংলা গড়ে তুলবে। সেটাই আমরা আশা করি। কারণ, বাংলাদেশকে আমরা চাচ্ছি ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে। আর ২০৪১ সালে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করবে। এই কাজটা করে দিতে হবে আজকের তোমরা যারা মেধাবী ছেলে-মেয়ে আছো তাদের।

শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকারের শিক্ষাখাতের উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়নের ফলে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭২ দশমিক ৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। আমরা চাই বাংলাদেশে একটি মানুষও নিরক্ষর থাকবে না।

তিনি আরো বলেন, আমরা কুদরত-ই-খুদা শিক্ষা কমিশনের আলোকে সমন্বিত শিক্ষানীতি ২০১০ প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। শিক্ষানীতিতে জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির সাথে মানবিকতা ও আলোকিত মানুষ সৃষ্টির দিকনির্দেশনা রয়েছে। দেশের শিক্ষার বিস্তারে তার সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপসমূহ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উচ্চশিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে জাতীয় সংসদে ‘এক্রিডিটেশন কাউন্সিল আইন’ পাস হয়েছে এবং শিগগিরই এর কার্যক্রম শুরু হবে।

তার সরকারই দেশে প্রথম প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দেয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১২টি নতুন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছি ও ৪৪টি নতুন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দেশে বর্তমানে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৪৪টি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৯৫টি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে ২০১০ সালে ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন’ পাশ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, সিলেট, চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে তিনটি নতুন মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে। যে সব জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় নেই, সে সব জেলায় একটি করে সরকারি বা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০৬
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২০
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:১১
  • ১১:৫৫
  • ৩:৪১
  • ৫:২০
  • ৬:৩৭
  • ৬:২৬

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০