শিরোনাম :
Logo বাধাগ্রস্ত করার যে চেষ্টাই হোক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা Logo সিন্ডিকেটের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কুবি ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল Logo ফিটনেসবিহীন কুবির বিআরটিসি বাসে আগুন Logo চাঁদপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মশালা অনুষ্ঠিত Logo খুুবি উপাচার্যের সাথে হিট প্রজেক্টপ্রাপ্ত শিক্ষকদের মতবিনিময় Logo চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে প্রতিটি স্তরে সেবা গ্রহীতাদের স্বস্তি Logo নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে শ্রমিক হত্যার প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন  Logo নারী হেনস্থা ও সাইবার বুলিংয়ের প্রতিবাদে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ Logo চাঁদপুর মডেল থানায় ব্র্যাকের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ক্লিনিং ক্যাম্পেইন Logo ইবি’র দুই নিখোঁজ শিক্ষার্থীর সন্ধানে কমিটি পুনর্গঠন

সুস্থ ও সুখী থাকতে মেনে চলুন ৫টি বিষয় !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১১:৫২:৩৪ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২২ অক্টোবর ২০১৭
  • ৭৮০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সুস্থ ও সুখী জীবনযাপন সবারই কাম্য। স্বাস্থ্যের মূল নীতি হল, স্বাস্থ্যকর খাবার, সব ধরনের ড্রাগ এড়িয়ে চলা (এলকোহল, ধূমপান, মাদক), নিয়মিত ব্যায়াম, যথেষ্ট বিশ্রাম এবং ইতিবাচক চিন্তা।
আমরা চাইলেই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এগুলো একত্রিত করে সুস্থ থাকতে পারি।

স্বাস্থ্যের ৫টি বিষয় আমাদের দীর্ঘমেয়াদী, সুস্থ ও সুখী জীবনযাপনে সাহায্য করে। আমরা যদি এই বিষয়গুলো মেনে জীবনযাপন করি তবে অধিকাংশ রোগই এড়াতে পারব।

১. ইতিবাচক চিন্তা
নেতিবাচক চিন্তা এড়িয়ে চলুন। ইতিবাচক চিন্তা দ্বারা মনকে সচেতনভাবে নিয়ন্ত্রণ করুন। ইতিবাচক চিন্তা আপনার ইতিবাচক অনুভূতি ও ইতিবাচক আবেগের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে যা আপনার শরীরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। ইতিবাচক বাক্য এবং ধারণা দ্বারা নিজেকে অনুপ্রাণিত করুন। ইতিবাচক বই পড়ুন এবং ইতিবাচক কাজ করুন।

২. ব্যায়াম
দিনে একবার আধা ঘণ্টা বা একঘণ্টা হাঁটা, জগিং, সাইক্লিং বা সাঁতার কাঁটা যা আপনার শরীরকে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখবে।
এটা শরীরের উষ্ণতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং এর ফলে রোগজীবাণু ব্যাহত হয়।

৩. যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্রাম
যোগব্যায়াম , মেডিটেশন বা রিলাক্সেশন দ্বারা মানসিক চাপ কমানো যায়। অভ্যন্তরীণ সুখের জন্য ব্যক্তিগত কাজ এবং ব্যায়াম (রিলাক্সেশন) এর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

৪. স্বাস্থ্যকর খাবার
স্বাস্থ্যকর খাবার খান, যেমনঃ ফল, শাকসবজি, দুধ, আলু, ডাল, শস্যজাতীয় খাবার ইত্যাদি। প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি, তরকারী ও পানি পান করুন যা আপনাকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করবে এবং শরীরে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজের যোগান দেয়।

৫. মাদকদ্রব্য, ধূমপান এবং এলকোহল এড়িয়ে চলা
এগুলো বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি করে এবং বেঁচে থাকার সময় কমিয়ে দেয়। অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া (চিনি, চর্বি), অতিরিক্ত লবণ এবং অতিরিক্ত মাংস খাওয়াও উপকারী নয়। বেশি ক্যালরি যুক্ত খাবার খাওয়াও ঠিক নয়। যদি কম খান, তবে বেশী সময় বাঁচবেন (কিন্তু অতিরিক্ত কম খাওয়াও ঠিক নয়)। শরীরের অবস্থা বুঝুন। এটাই জানে কি আপনার জন্য ভালো। ভালোভাবে বাঁচুন, সুস্থভাবে বাঁচুন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বাধাগ্রস্ত করার যে চেষ্টাই হোক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

সুস্থ ও সুখী থাকতে মেনে চলুন ৫টি বিষয় !

আপডেট সময় : ১১:৫২:৩৪ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২২ অক্টোবর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সুস্থ ও সুখী জীবনযাপন সবারই কাম্য। স্বাস্থ্যের মূল নীতি হল, স্বাস্থ্যকর খাবার, সব ধরনের ড্রাগ এড়িয়ে চলা (এলকোহল, ধূমপান, মাদক), নিয়মিত ব্যায়াম, যথেষ্ট বিশ্রাম এবং ইতিবাচক চিন্তা।
আমরা চাইলেই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এগুলো একত্রিত করে সুস্থ থাকতে পারি।

স্বাস্থ্যের ৫টি বিষয় আমাদের দীর্ঘমেয়াদী, সুস্থ ও সুখী জীবনযাপনে সাহায্য করে। আমরা যদি এই বিষয়গুলো মেনে জীবনযাপন করি তবে অধিকাংশ রোগই এড়াতে পারব।

১. ইতিবাচক চিন্তা
নেতিবাচক চিন্তা এড়িয়ে চলুন। ইতিবাচক চিন্তা দ্বারা মনকে সচেতনভাবে নিয়ন্ত্রণ করুন। ইতিবাচক চিন্তা আপনার ইতিবাচক অনুভূতি ও ইতিবাচক আবেগের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে যা আপনার শরীরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। ইতিবাচক বাক্য এবং ধারণা দ্বারা নিজেকে অনুপ্রাণিত করুন। ইতিবাচক বই পড়ুন এবং ইতিবাচক কাজ করুন।

২. ব্যায়াম
দিনে একবার আধা ঘণ্টা বা একঘণ্টা হাঁটা, জগিং, সাইক্লিং বা সাঁতার কাঁটা যা আপনার শরীরকে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখবে।
এটা শরীরের উষ্ণতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং এর ফলে রোগজীবাণু ব্যাহত হয়।

৩. যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্রাম
যোগব্যায়াম , মেডিটেশন বা রিলাক্সেশন দ্বারা মানসিক চাপ কমানো যায়। অভ্যন্তরীণ সুখের জন্য ব্যক্তিগত কাজ এবং ব্যায়াম (রিলাক্সেশন) এর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

৪. স্বাস্থ্যকর খাবার
স্বাস্থ্যকর খাবার খান, যেমনঃ ফল, শাকসবজি, দুধ, আলু, ডাল, শস্যজাতীয় খাবার ইত্যাদি। প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি, তরকারী ও পানি পান করুন যা আপনাকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করবে এবং শরীরে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজের যোগান দেয়।

৫. মাদকদ্রব্য, ধূমপান এবং এলকোহল এড়িয়ে চলা
এগুলো বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি করে এবং বেঁচে থাকার সময় কমিয়ে দেয়। অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া (চিনি, চর্বি), অতিরিক্ত লবণ এবং অতিরিক্ত মাংস খাওয়াও উপকারী নয়। বেশি ক্যালরি যুক্ত খাবার খাওয়াও ঠিক নয়। যদি কম খান, তবে বেশী সময় বাঁচবেন (কিন্তু অতিরিক্ত কম খাওয়াও ঠিক নয়)। শরীরের অবস্থা বুঝুন। এটাই জানে কি আপনার জন্য ভালো। ভালোভাবে বাঁচুন, সুস্থভাবে বাঁচুন।