শিরোনাম :
Logo সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির বিশেষ অভিযান: ভারতীয় মদ ও মালামাল জব্দ Logo সাতক্ষীরায় ডিবি পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান: ভারতীয় মদসহ একজন গ্রেফতার Logo বাংলাদেশে পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার Logo সাতক্ষীরায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ফ্রি চিকিৎসা সেবা ক্যাম্প Logo রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে বিক্ষোভ Logo বই মাসের শ্রেষ্ঠ সারথি পুরস্কার পাচ্ছেন জয়ন্তী ভৌমিক Logo সহপাঠীদের সাথে পুকুরে সাঁতার শিখতে গিয়ে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু Logo রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প Logo সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি ২ বছরের কারাদণ্ড Logo ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে কটুক্তি করে পোষ্ট দেওয়ায় মেহেরপুর পৌর যুবদলের প্রচার সম্পাদক ইমন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৪:৫০:৪৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৫৫ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুর অফিস ঃ ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কটুক্তিকারী যুবদল নেতা ইমন বিশ^াসের বিরুদ্ধে তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭(২) ধারায় মেহেরপুর সদর থানায় একটি মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার মেহেরপুর সদর উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মিজানুজ্জামান অপু বাদি হয়ে যুবদল নেতা ইমন বিশ্বাসকে আসামি করে ওই মামলা করেন। অভিযুক্ত ইমন বিশ^াস মেহেরপুর শহরের নীলমনি সিনেমাহলপাড়ার আব্দুস সাত্তারের ছেলে ও মেহেরপুর পৌর যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক।
উল্লেখ্য, ‘ফেসবুকে’ নিজের নামের আইডিতে গেল রোববার একটি পোষ্ট দেয় ইমন বিশ^াস। পাস্টটিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মিয়ানমারের অং সান সুচির ছবি দিয়ে নিজ দেশে খুন, গুম ও দাঙ্গার সঙ্গে জড়িত বলে মন্তব্য করে ইমন বিশ্বাস। পোস্টটি শেয়ারের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ওই দিন রাত সাড়ে ১০ টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি বারিকুল ইসলাম লিজনের নেতৃত্বে শহরের শিল্পকলার মোড় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি বড় বাজার ঘুরে প্রেসক্লাবের সামনে পথসভা করে। এসময় ইমন বিশ^াসকে দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক সাজা প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে স্লোগান দেয় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। ওই রাতেই গণপিটুনির শিকার হয় যুবদল নেতা অভিযুক্ত ইমন বিশ^াস। এ ঘটনায় সদর থানা পুলিশ ইমন বিশ্বাসকে শহরের মল্লিকপুকুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।
মেহেরপুর সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম বলেন, ইমন বিশ^াসকে রোববার রাতে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখানো হয়। পুলিশ প্রহরায় হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। পুলিশ সদর দপ্তরের অনুমতি পাওয়ার পরে গতকাল মঙ্গলবার তথ্য প্রযুক্তি (আইসিটি) আইনের ৫৭ (২) ধারায় মামলা করা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির বিশেষ অভিযান: ভারতীয় মদ ও মালামাল জব্দ

প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে কটুক্তি করে পোষ্ট দেওয়ায় মেহেরপুর পৌর যুবদলের প্রচার সম্পাদক ইমন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা

আপডেট সময় : ০৪:৫০:৪৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৭

মেহেরপুর অফিস ঃ ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কটুক্তিকারী যুবদল নেতা ইমন বিশ^াসের বিরুদ্ধে তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭(২) ধারায় মেহেরপুর সদর থানায় একটি মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার মেহেরপুর সদর উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মিজানুজ্জামান অপু বাদি হয়ে যুবদল নেতা ইমন বিশ্বাসকে আসামি করে ওই মামলা করেন। অভিযুক্ত ইমন বিশ^াস মেহেরপুর শহরের নীলমনি সিনেমাহলপাড়ার আব্দুস সাত্তারের ছেলে ও মেহেরপুর পৌর যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক।
উল্লেখ্য, ‘ফেসবুকে’ নিজের নামের আইডিতে গেল রোববার একটি পোষ্ট দেয় ইমন বিশ^াস। পাস্টটিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মিয়ানমারের অং সান সুচির ছবি দিয়ে নিজ দেশে খুন, গুম ও দাঙ্গার সঙ্গে জড়িত বলে মন্তব্য করে ইমন বিশ্বাস। পোস্টটি শেয়ারের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ওই দিন রাত সাড়ে ১০ টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি বারিকুল ইসলাম লিজনের নেতৃত্বে শহরের শিল্পকলার মোড় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি বড় বাজার ঘুরে প্রেসক্লাবের সামনে পথসভা করে। এসময় ইমন বিশ^াসকে দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক সাজা প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে স্লোগান দেয় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। ওই রাতেই গণপিটুনির শিকার হয় যুবদল নেতা অভিযুক্ত ইমন বিশ^াস। এ ঘটনায় সদর থানা পুলিশ ইমন বিশ্বাসকে শহরের মল্লিকপুকুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।
মেহেরপুর সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম বলেন, ইমন বিশ^াসকে রোববার রাতে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখানো হয়। পুলিশ প্রহরায় হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। পুলিশ সদর দপ্তরের অনুমতি পাওয়ার পরে গতকাল মঙ্গলবার তথ্য প্রযুক্তি (আইসিটি) আইনের ৫৭ (২) ধারায় মামলা করা হয়।