নিউজ ডেস্ক:
ছবির বিষয়বস্তু যাই হোক, প্রেম আর শরীর না থাকলে অর্ধেক হিন্দি সিনেমাই অসম্পূর্ণ। কখনও কখনও এই সিনগুলো এমন পর্যায়ে পৌঁছায়, তাতে সেন্সর বোর্ডের কাঁচি চলে।
আর যদি সেই কাঁচির হাত থেকে কোনোক্রমে সিনগুলো বেঁচে যায়, তাহলে তো কথাই নেই। ইন্টারনেটে টর্নেডো বইয়ে দেয় প্রতিটি ফ্রেম।
রেখা ও নবীন নিশ্চোল : আস্থা
কার্যত রেখা ও নবীনের সেক্স সিনের জন্য প্রচুর জনপ্রিয়তা পেয়েছিল আস্থা। রেখা ও নবীনের ফোরপ্লের সিনগুলি এতটাই খোলামেলা ছিল যা প্রেমিক-প্রেমিকার কাছে বেশ রোমহর্ষক ব্যাপার।
টাবু ও ভূত : হাওয়া
ভুতের ছবি। তাই সেক্সও ভূতের সঙ্গে। তবে এই ভূত কিন্তু বেশ রোম্যান্সও জানে। তাই তো টাবুকে শরীরী তৃপ্তি দিতে অশরীরীর কোনও অসুবিধাই হয়নি।
রানি মুখার্জি ও পৃথ্বীরাজ : আইয়া
বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছিল আইয়া। কিন্তু ছবির সেক্স সিন সুপার ডুপার হিট। রোম্যান্সের সময় রানি ও পৃথ্বীরাজের মুখের অভিব্যক্তি উতরে দিয়েছিল আইয়া।
ওম পুরি ও মল্লিকা শেরাওয়াত : ডার্টি পলিটিক্স
আস্থায় রেখার সঙ্গে ওম পুরির একটা অন্তরঙ্গ সিন ছিল। কিন্তু সেটি ফিকে হয়ে গেছে ডার্টি পলিটিক্সের কাছে। সেখানে মল্লিকা শেরাওয়াতের সঙ্গে তার সেক্স সিন পর্দা কাঁপিয়েছিল। সেটি নিয়ে সমালোচনাও হয়েছিল প্রচুর।
পাওলি দাম ও জয় সেনগুপ্ত : হেট স্টোরি
হেট স্টোরির সেই দৃশ্যটার কথা কে ভুলতে পারে? ছবিতে যৌনকর্মীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন পাওলি। ছবিতে একটি সিন ছিল যেখানে সঙ্গম চলাকালীন জয়ের মোবাইল থেকে ডেটা ট্রান্সফার করছেন পাওলি।
মিঠুন চক্রবর্তী ও সুস্মিতা সেন : চিঙ্গারি
ছবির প্লট ছিল খুব গুরুত্বপূর্ণ। ছবিতে মিঠুন এক সাধুর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। সুস্মিতা হয়েছিলেন এক বারবণিতা। রাতে এই বারবণিতার ঘরে রাত কাটাতেন সাধু। ছবি বক্স অফিসে অসাধারণ কিছু সাফল্য পায়নি। কিন্তু সুস্মিতা ও মিঠুনের প্রেমপর্বের দৃশ্যগুলি প্রচুর জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।
শাহরুখ খান ও দীপা শাহি : মায়া মেমসাহাব
শরীরী চাহিদা মানুষের মৌলিক প্রয়োজনের মধ্যে পড়ে। কিন্তু এই চাহিদা কতদূর পৌঁছতে পারে, তার একটি প্রতিচ্ছ্ববি দেখিয়েছে মায়া মেমসাহাব। ছবিতে দীপা শাহি ও শাহরুখ খানের অতিরিক্ত রোম্যান্টিক সিনগুলি নিয়ে তখন খুব চর্চা চলেছিল। চর্চা এখনও চলে।
রেখা ও অক্ষয় কুমার : খিলাড়িওঁ কা খিলাড়ি
প্রেমের কোনও বয়স থাকে না। প্রমাণ করেছিলেন অক্ষয় কুমার আর রেখা। অসমবয়সের যৌনসম্পর্কের ধরন কী হতে পারে, তার একঝলক দেখিয়েছিলেন।