শিরোনাম :
Logo গলায় ফাঁস দিয়ে জবি শিক্ষার্থীর আত্নহত্যা Logo শেরপুরের উন্নয়ন কর্মকান্ডের জন্য আন্দোলনে যাচ্ছে শেরপুর প্রেসক্লাব Logo ইবির সেন্ট্রাল ল্যাবে অতিরিক্ত ফি নির্ধারণ, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ প্রকাশ Logo “আত্মহত্যা” শুধু একটি শর্ট ফিল্ম নয় একটি বার্তাও Logo বাংলাদেশ পিডব্লিউডি ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতি’র নির্বাচন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের চাঁদপুর গণপূর্ত বিভাগে মতবিনিময় Logo বেরোবিতে চালু হচ্ছে রোল ও নামহীন খাতা মূল্যায়ন Logo ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনায় বসছে যুক্তরাষ্ট্র Logo ছুটির তিন দিনে ৩ দলের সমাবেশ Logo ফ্যাসিস্ট সমর্থকদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ না করে প্রশাসক নিয়োগের পরামর্শ রিজভীর Logo ‘বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’-বলা অসুস্থ নিজামের পাশে তারেক রহমান

সুচিত্রাকে ‘যৌনকর্মী’ আখ্যা দিয়ে গালিগালাজ টুইটারে

  • আপডেট সময় : ০১:২৩:৩২ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০১৭
  • ৭৩৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সম্প্রতি আজান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে সমালোচনায় অভিনেত্রী এবং গায়িকা সুচিত্রা কৃষ্ণমূর্তি। জানা যায়, ৩ দিন আগে সুচিত্রা টুইট করে জানান, ‘ভগবানকে মনে করানোর জন্য লাউড স্পিকারের প্রয়োজন নেই তার’।

সুচিত্রার এমন মন্তব্যে প্রশংসা এবং নিন্দা দুইয়েরই সম্মুখীন হতে হয় তাকে। কেউ যেমন তাকে বাহবা জানিয়েছেন এ ধরনের বিষয় প্রসঙ্গে মন্তব্য করার সাহস দেখানোর জন্য। ঠিক তেমনই কেউ আবার কুৎসিত যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করে ক্রমাগত তাকে টুইটারে হেনস্থা করেছেন। এমনকি তাকে অভিনেত্রী নয়, যৌনকর্মী বলেও আক্রমণ করেছে অনেকে।

সুচিত্রা পরে সেই নোংরা টুইটগুলোর একটি কোলাজ বানিয়ে নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করে বলেন, এ বিকৃতমনা মানুষগুলোকে দেখে সত্যিই খারাপ লাগছে। ভারতে নারীদের সম্পর্কে এ ধারণা মানুষের। তিনি আরো লেখেন, এখন বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না—কেন ভারতকে ধর্ষণের রাজধানী বলে ডাকা হয়।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গলায় ফাঁস দিয়ে জবি শিক্ষার্থীর আত্নহত্যা

সুচিত্রাকে ‘যৌনকর্মী’ আখ্যা দিয়ে গালিগালাজ টুইটারে

আপডেট সময় : ০১:২৩:৩২ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সম্প্রতি আজান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে সমালোচনায় অভিনেত্রী এবং গায়িকা সুচিত্রা কৃষ্ণমূর্তি। জানা যায়, ৩ দিন আগে সুচিত্রা টুইট করে জানান, ‘ভগবানকে মনে করানোর জন্য লাউড স্পিকারের প্রয়োজন নেই তার’।

সুচিত্রার এমন মন্তব্যে প্রশংসা এবং নিন্দা দুইয়েরই সম্মুখীন হতে হয় তাকে। কেউ যেমন তাকে বাহবা জানিয়েছেন এ ধরনের বিষয় প্রসঙ্গে মন্তব্য করার সাহস দেখানোর জন্য। ঠিক তেমনই কেউ আবার কুৎসিত যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করে ক্রমাগত তাকে টুইটারে হেনস্থা করেছেন। এমনকি তাকে অভিনেত্রী নয়, যৌনকর্মী বলেও আক্রমণ করেছে অনেকে।

সুচিত্রা পরে সেই নোংরা টুইটগুলোর একটি কোলাজ বানিয়ে নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করে বলেন, এ বিকৃতমনা মানুষগুলোকে দেখে সত্যিই খারাপ লাগছে। ভারতে নারীদের সম্পর্কে এ ধারণা মানুষের। তিনি আরো লেখেন, এখন বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না—কেন ভারতকে ধর্ষণের রাজধানী বলে ডাকা হয়।