শিরোনাম :
Logo খুবিতে ‘লার্ন টু লিড’ সেমিনার অনুষ্ঠিত  Logo অসুস্থ স্ত্রীর জন্য দোয়া চাইলেন সাতক্ষীরা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব শেখ শরিফুজ্জামান সজিব Logo ঝিনাইদহে দীর্ঘ ২৩ বছর পর পৈত্রিক জমি ফিরে পেলেন সাবেক প্রকৌশলী Logo বর্ণাঢ্য আয়োজনে চাঁদপুরে গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন Logo অছাত্র ও ছাত্রলীগের দোসর দিয়ে কমিটি গঠনের প্রতিবাদে শহিদ স্মৃতি কলেজে ছাত্রদলের মানববন্ধন Logo বিচারহীনতার প্রতিবাদে ইবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মিছিল Logo নাব্যতা হারিয়ে ঝালকাঠির খরশ্রোতা বাসন্ডা নদী খালে পরিনত হচ্ছে, খননের দাবী এলাকাবাসীর Logo এফডিসির গেইটে রান্না করে গোয়ার সিনেমার প্রচার,নজির গড়লেন নায়ক রাসেল মিয়া Logo কবি জীবনানন্দ দাশ স্মরণে প্যাপিরাস পাঠাগারের সাহিত্য আড্ডা Logo বুটেক্সে অনুষ্ঠিত হলো জেনরা ফ্যাশন ওডিসি ২০২৫

কয়রায় মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে যুবদল নেতার সংবাদ সম্মেলন

খুলনার কয়রায় বাগালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মামুনুর রশীদের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, ব্যবসায়ীকে মারপিট ও ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগে ব্যবসায়ীর করা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই যুব দল নেত।

শনিবার(১৫ মার্চ) দুপুর ১২ টায় কয়রা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে দেউলিয়া বাজারের ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেনের করা সংবাদ সম্মেলন মিথ্য,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবী মামুনুর রশীদের।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্হিত ছিলেন দেউলিয়া বাজারের ব্যবসায়ী এনমুল হক,এনমুল মোড়ল,আব্দুল হালিম,আরাবি হোসেন ও স্হানীয় বাসিন্দরা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মামুনুর রশীদ বলেন,
আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা ও বানোয়াট।২০২৩ সালের ব্যবসায়ীক লেনদেন নিয়ে বিল্লাল হোসেন ও স্হানীয় আরেক ব্যবসায়ী আলাউদ্দিনের মাঝে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল।ওই সময়ে ব্যবসায়ী আলাউদ্দিনের সাথে আমার মামা এনামুল মোড়লের সক্ষতা থাকায় বিল্লাল হোসেন আওয়ামীলীগের গুন্ডা মফিজুলকে দিয়ে মামাকে অপমান করায়।এই বিষয় নিয়ে গত সোমবার এনামুল মামা আর বিল্লাল হোসেনের কথা কাটাকাটি হয়।ওই সময় আমি সেখানে উপস্হিত ছিলাম।চাঁদা দাবি, ব্যবসায়ীকে মারপিট ও ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার কোন ঘটনায় ঘটেনি। আমাকে এবং যুবদলকে রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এমন অভিযোগ। এহেন মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং তদন্তপূর্বক ব্যবস্হা গ্রহণের দাবী জানাচ্ছি।

জানতে চাইলে ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেন বলেন, যুবদলের নেতা মামুনুর রশীদ ও তার মামা এনামুল মোড়ল আমাকে মারপিট করে জোরপূর্বক ৪০ হাজার টাকা ও আমার ব্যবহৃত মোবাইল কেড়ে নিয়েছে। আমাকে আটকিয়ে রেখে তাঁরা ৩টি ফাঁকা স্ট্যাম্পে জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিয়েছে। আমি কয়রায় দায়িত্বরত নৌবাহিনীর কমান্ডার বরাবর লিখিতভাবে অভিযোগও জানিয়েছি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খুবিতে ‘লার্ন টু লিড’ সেমিনার অনুষ্ঠিত 

কয়রায় মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে যুবদল নেতার সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় : ০৭:২০:৩৮ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

খুলনার কয়রায় বাগালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মামুনুর রশীদের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, ব্যবসায়ীকে মারপিট ও ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগে ব্যবসায়ীর করা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই যুব দল নেত।

শনিবার(১৫ মার্চ) দুপুর ১২ টায় কয়রা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে দেউলিয়া বাজারের ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেনের করা সংবাদ সম্মেলন মিথ্য,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবী মামুনুর রশীদের।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্হিত ছিলেন দেউলিয়া বাজারের ব্যবসায়ী এনমুল হক,এনমুল মোড়ল,আব্দুল হালিম,আরাবি হোসেন ও স্হানীয় বাসিন্দরা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মামুনুর রশীদ বলেন,
আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা ও বানোয়াট।২০২৩ সালের ব্যবসায়ীক লেনদেন নিয়ে বিল্লাল হোসেন ও স্হানীয় আরেক ব্যবসায়ী আলাউদ্দিনের মাঝে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল।ওই সময়ে ব্যবসায়ী আলাউদ্দিনের সাথে আমার মামা এনামুল মোড়লের সক্ষতা থাকায় বিল্লাল হোসেন আওয়ামীলীগের গুন্ডা মফিজুলকে দিয়ে মামাকে অপমান করায়।এই বিষয় নিয়ে গত সোমবার এনামুল মামা আর বিল্লাল হোসেনের কথা কাটাকাটি হয়।ওই সময় আমি সেখানে উপস্হিত ছিলাম।চাঁদা দাবি, ব্যবসায়ীকে মারপিট ও ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার কোন ঘটনায় ঘটেনি। আমাকে এবং যুবদলকে রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এমন অভিযোগ। এহেন মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং তদন্তপূর্বক ব্যবস্হা গ্রহণের দাবী জানাচ্ছি।

জানতে চাইলে ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেন বলেন, যুবদলের নেতা মামুনুর রশীদ ও তার মামা এনামুল মোড়ল আমাকে মারপিট করে জোরপূর্বক ৪০ হাজার টাকা ও আমার ব্যবহৃত মোবাইল কেড়ে নিয়েছে। আমাকে আটকিয়ে রেখে তাঁরা ৩টি ফাঁকা স্ট্যাম্পে জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিয়েছে। আমি কয়রায় দায়িত্বরত নৌবাহিনীর কমান্ডার বরাবর লিখিতভাবে অভিযোগও জানিয়েছি।