শিরোনাম :
Logo কচুয়া প্রেসক্লাবের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত Logo বরেন্দ্র জাদুঘর–ইংল্যান্ডের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা, প্রশিক্ষণের দ্বিতীয় ধাপ শুরু Logo নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মিলনমেলা Logo সাজিদের মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত দাবিতে শিবিরের টর্চ লাইট মিছিল Logo ঘাতকের বুলেটে সাভারের রাজপথে অত্যন্ত নির্মমভাবে শহীদ হন শিক্ষার্থী ইয়ামিন Logo পলাশবাড়ীতে ধানের শীর্ষ প্রতিকের পক্ষে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত Logo হাবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো দুই দিনব্যাপী ব্র‍্যাকনেট প্রেজেন্টস আইইইই কম্পিউটার সোসাইটি সামার সিম্পোজিয়াম ২০২৫ Logo সাজিদের মৃত্যু ‘অস্বাভাবিক’ দাবি করে ইবি শিক্ষার্থীদের প্রেস কনফারেন্স Logo শেরপুরে ‘রূপসী শেরপুর’-এর মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন Logo জবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

কয়রায় মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে যুবদল নেতার সংবাদ সম্মেলন

খুলনার কয়রায় বাগালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মামুনুর রশীদের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, ব্যবসায়ীকে মারপিট ও ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগে ব্যবসায়ীর করা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই যুব দল নেত।

শনিবার(১৫ মার্চ) দুপুর ১২ টায় কয়রা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে দেউলিয়া বাজারের ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেনের করা সংবাদ সম্মেলন মিথ্য,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবী মামুনুর রশীদের।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্হিত ছিলেন দেউলিয়া বাজারের ব্যবসায়ী এনমুল হক,এনমুল মোড়ল,আব্দুল হালিম,আরাবি হোসেন ও স্হানীয় বাসিন্দরা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মামুনুর রশীদ বলেন,
আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা ও বানোয়াট।২০২৩ সালের ব্যবসায়ীক লেনদেন নিয়ে বিল্লাল হোসেন ও স্হানীয় আরেক ব্যবসায়ী আলাউদ্দিনের মাঝে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল।ওই সময়ে ব্যবসায়ী আলাউদ্দিনের সাথে আমার মামা এনামুল মোড়লের সক্ষতা থাকায় বিল্লাল হোসেন আওয়ামীলীগের গুন্ডা মফিজুলকে দিয়ে মামাকে অপমান করায়।এই বিষয় নিয়ে গত সোমবার এনামুল মামা আর বিল্লাল হোসেনের কথা কাটাকাটি হয়।ওই সময় আমি সেখানে উপস্হিত ছিলাম।চাঁদা দাবি, ব্যবসায়ীকে মারপিট ও ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার কোন ঘটনায় ঘটেনি। আমাকে এবং যুবদলকে রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এমন অভিযোগ। এহেন মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং তদন্তপূর্বক ব্যবস্হা গ্রহণের দাবী জানাচ্ছি।

জানতে চাইলে ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেন বলেন, যুবদলের নেতা মামুনুর রশীদ ও তার মামা এনামুল মোড়ল আমাকে মারপিট করে জোরপূর্বক ৪০ হাজার টাকা ও আমার ব্যবহৃত মোবাইল কেড়ে নিয়েছে। আমাকে আটকিয়ে রেখে তাঁরা ৩টি ফাঁকা স্ট্যাম্পে জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিয়েছে। আমি কয়রায় দায়িত্বরত নৌবাহিনীর কমান্ডার বরাবর লিখিতভাবে অভিযোগও জানিয়েছি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কচুয়া প্রেসক্লাবের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত

কয়রায় মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে যুবদল নেতার সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় : ০৭:২০:৩৮ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

খুলনার কয়রায় বাগালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মামুনুর রশীদের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, ব্যবসায়ীকে মারপিট ও ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগে ব্যবসায়ীর করা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই যুব দল নেত।

শনিবার(১৫ মার্চ) দুপুর ১২ টায় কয়রা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে দেউলিয়া বাজারের ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেনের করা সংবাদ সম্মেলন মিথ্য,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবী মামুনুর রশীদের।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্হিত ছিলেন দেউলিয়া বাজারের ব্যবসায়ী এনমুল হক,এনমুল মোড়ল,আব্দুল হালিম,আরাবি হোসেন ও স্হানীয় বাসিন্দরা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মামুনুর রশীদ বলেন,
আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা ও বানোয়াট।২০২৩ সালের ব্যবসায়ীক লেনদেন নিয়ে বিল্লাল হোসেন ও স্হানীয় আরেক ব্যবসায়ী আলাউদ্দিনের মাঝে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল।ওই সময়ে ব্যবসায়ী আলাউদ্দিনের সাথে আমার মামা এনামুল মোড়লের সক্ষতা থাকায় বিল্লাল হোসেন আওয়ামীলীগের গুন্ডা মফিজুলকে দিয়ে মামাকে অপমান করায়।এই বিষয় নিয়ে গত সোমবার এনামুল মামা আর বিল্লাল হোসেনের কথা কাটাকাটি হয়।ওই সময় আমি সেখানে উপস্হিত ছিলাম।চাঁদা দাবি, ব্যবসায়ীকে মারপিট ও ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার কোন ঘটনায় ঘটেনি। আমাকে এবং যুবদলকে রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এমন অভিযোগ। এহেন মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং তদন্তপূর্বক ব্যবস্হা গ্রহণের দাবী জানাচ্ছি।

জানতে চাইলে ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেন বলেন, যুবদলের নেতা মামুনুর রশীদ ও তার মামা এনামুল মোড়ল আমাকে মারপিট করে জোরপূর্বক ৪০ হাজার টাকা ও আমার ব্যবহৃত মোবাইল কেড়ে নিয়েছে। আমাকে আটকিয়ে রেখে তাঁরা ৩টি ফাঁকা স্ট্যাম্পে জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিয়েছে। আমি কয়রায় দায়িত্বরত নৌবাহিনীর কমান্ডার বরাবর লিখিতভাবে অভিযোগও জানিয়েছি।