শ্মশানে যেতেই বেঁচে উঠল ‘‌মৃত’‌ কিশোর !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:৩৭:০৬ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
  • ৭৫৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মৃত ভেবে ১৭ বছরের কিশোর শেষকৃত্যের জন্য নিয়ে যাচ্ছিল তার পরিবার। তখনই হাত–পা নেড়ে জেগে উঠল সেই ‘‌মৃত’‌ কিশোর। সঙ্গে সঙ্গে কাছের এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় ভারতের ধারওয়াড়ের মানাগুণ্ডি গ্রামের ১৭ বছরের কিশোরকে। সেই কিশোরের নাম কুমার মারেওয়াড়। তবে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলেই জানা গেছে।

জানা যায়, গত মাসে কুমার মারেওয়াড়কে কুকুর কামড়ায়। তারপরেই অসুস্থ হয়ে পড়ে সে। গত সপ্তাহে তাকে বেসরকারি এক হাসাপাতালে ভর্তি করায় তার পরিবার। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ভেন্টিলেশনে দেন চিকিৎসকরা। তারা জানান, কুকুরের কামড় থেকে সংক্রমণ হয়েছে।

কুমারের বাবা নিনগাপ্পা, মা মঞ্জুলা দিন মজুর। বড় ভাই প্রতিবন্ধী। বাধ্য হয়ে মাঝপথে পড়াশোনা ছেড়ে দিন মজুরের কাজ নেয় কুমারও। এ রকম অবস্থায় পরিবার ভেন্টিলেশনের খরচ চালাতে পারবে না বলে তাকে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে নিয়ে আসে। এরপরই কুমারের অবস্থার অবনতি হয়।

এরপর তার পরিবার ভাবে, সে মারা গেছে। গ্রাম থেকে ২ কিলোমিটার দূরে শ্মশানে তার শেষকৃত্য করতে নিয়ে যায়। সেখানেই আচমকা নিজের হাত-পা নাড়িয়ে উথে জোরে জোরে শ্বাস নিতে থাকে কুমার।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শ্মশানে যেতেই বেঁচে উঠল ‘‌মৃত’‌ কিশোর !

আপডেট সময় : ১২:৩৭:০৬ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মৃত ভেবে ১৭ বছরের কিশোর শেষকৃত্যের জন্য নিয়ে যাচ্ছিল তার পরিবার। তখনই হাত–পা নেড়ে জেগে উঠল সেই ‘‌মৃত’‌ কিশোর। সঙ্গে সঙ্গে কাছের এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় ভারতের ধারওয়াড়ের মানাগুণ্ডি গ্রামের ১৭ বছরের কিশোরকে। সেই কিশোরের নাম কুমার মারেওয়াড়। তবে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলেই জানা গেছে।

জানা যায়, গত মাসে কুমার মারেওয়াড়কে কুকুর কামড়ায়। তারপরেই অসুস্থ হয়ে পড়ে সে। গত সপ্তাহে তাকে বেসরকারি এক হাসাপাতালে ভর্তি করায় তার পরিবার। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ভেন্টিলেশনে দেন চিকিৎসকরা। তারা জানান, কুকুরের কামড় থেকে সংক্রমণ হয়েছে।

কুমারের বাবা নিনগাপ্পা, মা মঞ্জুলা দিন মজুর। বড় ভাই প্রতিবন্ধী। বাধ্য হয়ে মাঝপথে পড়াশোনা ছেড়ে দিন মজুরের কাজ নেয় কুমারও। এ রকম অবস্থায় পরিবার ভেন্টিলেশনের খরচ চালাতে পারবে না বলে তাকে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে নিয়ে আসে। এরপরই কুমারের অবস্থার অবনতি হয়।

এরপর তার পরিবার ভাবে, সে মারা গেছে। গ্রাম থেকে ২ কিলোমিটার দূরে শ্মশানে তার শেষকৃত্য করতে নিয়ে যায়। সেখানেই আচমকা নিজের হাত-পা নাড়িয়ে উথে জোরে জোরে শ্বাস নিতে থাকে কুমার।