শিরোনাম :
Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত  Logo বেলকুচি আনন্দমেলায় টিকিট বাণিজ্য সময় বাড়ানোর আবেদন Logo বিনামূল্যে বাইসাইকেল পেয়ে উচ্ছ্বসিত চাঁদপুর সদরের ৫২ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা  Logo বীরগঞ্জে ৪টি ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১টি ইউনিয়ন শিশু শ্রম মুক্ত ঘোষণা

প্রেমিকার চিঠিটিতে ১০০ তে ৬১ নম্বর দিয়েছেন প্রেমিক !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:৩৩:০৬ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
  • ৭৭৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্রেমিকার চিঠিটিতে ১০০ তে ৬১ নম্বর দিয়েছেন এক প্রেমিক! আমেরিকায় এক কলেজ-ছাত্রের সাবেক প্রেমিকা তাদের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর দুঃখ প্রকাশ করে তার কাছে চার পাতার একটি চিঠি লিখেছিলেন। ছেলেটি তখন লাল কালি দিয়ে পরীক্ষার খাতা দেখার মতো করে ওই চিঠির কিছু ‘ভুল-ত্রুটি’ চিহ্নিত করে সেটি ফেরত পাঠিয়েছেন তার সাবেক প্রেমিকার কাছে। শুধু ‘ভুল ত্রুটি’ চিহ্নিত করেই তিনি ক্ষান্ত হননি, ওই চিঠির জন্যে তিনি তাকে নম্বরও দিয়েছেন।

জানা যায়, চিঠিটি পাওয়ার পর নিক লুটজ নামের ছেলেটি সেটি ছুঁড়ে ফেলেননি। বরং লাল কালির একটি মার্কার দিয়ে তিনি সেটিকে সমালোচনার চোখে দেখার সিদ্ধান্ত নেন- চিঠির বিভিন্ন জায়গায় দাগ দেন এবং নানা রকমের মন্তব্য করেন। চিঠিটির জন্যে ছেলেটি ১০০তে ৬১ নম্বর দিয়েছেন মেয়েটিকে। এবং মেয়েটির চেষ্টার জন্যে তাকে দিয়েছেন ডি গ্রেড। চার পাতার চিঠির শেষে ছেলেটি লাল কালি দিয়ে মন্তব্য করেছেন, দীর্ঘ ভূমিকা। ছোট উপসংহার, জোরালো যুক্তিতর্ক কিন্তু সেসব প্রমাণ করার জন্যে কিছু নেই। বিস্তারিত লেখা গুরুত্বপূর্ণ।

চিঠির একেবারে শুরুতেই ছেলেটি লিখেছেন যে ভূমিকা খুব বেশি লম্বা হয়ে গেছে এবং সেখানে বহু পুনরাবৃত্তিও ঘটেছে। মেয়েটি চিঠির এক জায়গায় ব্যাখ্যা করেছেন কেন এই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা তার পক্ষে সম্ভব হয়নি। সেই জায়গায় লাল কালি দিয়ে চিহ্নিত করে নিক লিখেছেন যে তার সাবেক বান্ধবীর উচিত ছিল এর পেছনে কারণ তুলে ধরা। ছেলেটি আরো লিখেছেন, “এসব কথা প্রমাণ করার দরকার ছিল। যেমন তিনি বলতে পারতেন যে তিনি কখনোই তার সঙ্গে প্রতারণা করেননি। ” চিঠির অনেক জায়গায় ভুল বানানকেও তিনি দাগ দিয়ে চিহ্নিত করেছেন।

সাবেক প্রেমিকা এক জায়গায় লিখেছেন, “কিছু লুকানোর বা মিথ্যা বলার কোনো কারণ নেই। ” সেখানে ছেলেটি মার্জিনের একপাশে মন্তব্য করেছেন, “মিথ্যা বলার যদি কোনো কারণ না থাকে তাহলে কেন সত্যটা বলা হচ্ছে না?” চিঠির শেষের দিকের হাতের লেখারও সমালোচনা করেছেন তিনি। লিখেছেন, “মনে হয় ক্লান্ত হাতে লেখা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট

প্রেমিকার চিঠিটিতে ১০০ তে ৬১ নম্বর দিয়েছেন প্রেমিক !

আপডেট সময় : ১২:৩৩:০৬ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

প্রেমিকার চিঠিটিতে ১০০ তে ৬১ নম্বর দিয়েছেন এক প্রেমিক! আমেরিকায় এক কলেজ-ছাত্রের সাবেক প্রেমিকা তাদের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর দুঃখ প্রকাশ করে তার কাছে চার পাতার একটি চিঠি লিখেছিলেন। ছেলেটি তখন লাল কালি দিয়ে পরীক্ষার খাতা দেখার মতো করে ওই চিঠির কিছু ‘ভুল-ত্রুটি’ চিহ্নিত করে সেটি ফেরত পাঠিয়েছেন তার সাবেক প্রেমিকার কাছে। শুধু ‘ভুল ত্রুটি’ চিহ্নিত করেই তিনি ক্ষান্ত হননি, ওই চিঠির জন্যে তিনি তাকে নম্বরও দিয়েছেন।

জানা যায়, চিঠিটি পাওয়ার পর নিক লুটজ নামের ছেলেটি সেটি ছুঁড়ে ফেলেননি। বরং লাল কালির একটি মার্কার দিয়ে তিনি সেটিকে সমালোচনার চোখে দেখার সিদ্ধান্ত নেন- চিঠির বিভিন্ন জায়গায় দাগ দেন এবং নানা রকমের মন্তব্য করেন। চিঠিটির জন্যে ছেলেটি ১০০তে ৬১ নম্বর দিয়েছেন মেয়েটিকে। এবং মেয়েটির চেষ্টার জন্যে তাকে দিয়েছেন ডি গ্রেড। চার পাতার চিঠির শেষে ছেলেটি লাল কালি দিয়ে মন্তব্য করেছেন, দীর্ঘ ভূমিকা। ছোট উপসংহার, জোরালো যুক্তিতর্ক কিন্তু সেসব প্রমাণ করার জন্যে কিছু নেই। বিস্তারিত লেখা গুরুত্বপূর্ণ।

চিঠির একেবারে শুরুতেই ছেলেটি লিখেছেন যে ভূমিকা খুব বেশি লম্বা হয়ে গেছে এবং সেখানে বহু পুনরাবৃত্তিও ঘটেছে। মেয়েটি চিঠির এক জায়গায় ব্যাখ্যা করেছেন কেন এই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা তার পক্ষে সম্ভব হয়নি। সেই জায়গায় লাল কালি দিয়ে চিহ্নিত করে নিক লিখেছেন যে তার সাবেক বান্ধবীর উচিত ছিল এর পেছনে কারণ তুলে ধরা। ছেলেটি আরো লিখেছেন, “এসব কথা প্রমাণ করার দরকার ছিল। যেমন তিনি বলতে পারতেন যে তিনি কখনোই তার সঙ্গে প্রতারণা করেননি। ” চিঠির অনেক জায়গায় ভুল বানানকেও তিনি দাগ দিয়ে চিহ্নিত করেছেন।

সাবেক প্রেমিকা এক জায়গায় লিখেছেন, “কিছু লুকানোর বা মিথ্যা বলার কোনো কারণ নেই। ” সেখানে ছেলেটি মার্জিনের একপাশে মন্তব্য করেছেন, “মিথ্যা বলার যদি কোনো কারণ না থাকে তাহলে কেন সত্যটা বলা হচ্ছে না?” চিঠির শেষের দিকের হাতের লেখারও সমালোচনা করেছেন তিনি। লিখেছেন, “মনে হয় ক্লান্ত হাতে লেখা।