মঙ্গলবার | ২ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo পুলিশের অভিযানে পলাশবাড়ীতে চোরাই মাল উদ্ধার : দুই ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী আটক Logo পলাশবাড়ীতে জুলাই যোদ্ধার বাবার প্রভাব খাটিয়ে জমি দখলের অভিযোগ Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo বিএনপি চেয়ারপার্সনের রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় জীবননগরে ছাত্রদল ও শ্রমিকদের দোয়া Logo জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নিরাপত্তা জোরদারে ব্যাপক প্রস্তুতি সরকারের Logo কারুবাক পাণ্ডুলিপি পুরস্কার পেলেন এইচএম জাকির Logo চাঁদপুরে নতুন খাবারের আকর্ষণ ‘কাচ্চি ডাইন’ গ্রাহকদের ভিড় বেড়েই চলছে Logo বেগম খালেদা জিয়া’র আশু রোগমুক্তি কামনায় ৮ নং ধলহরাচন্দ্র ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo নোবিপ্রবির আধুনিকায়নে ৩৩৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ

মিঠুনের স্ত্রী-পুত্রের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও ধর্ষণের অভিযোগ

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ০২:১৯:১৩ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২০
  • ৭৭২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ভারতের জনপ্রিয় তারকা অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে মহাক্ষয় (মিমো) চক্রবর্তী এবং স্ত্রী যোগিতা বালির বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ এনে এফআইআর দায়ের করলেন এক তরুণী মডেল। তেমনই জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো।

শনিবার বিকেল পর্যন্ত এ বিষয়ে মিঠুন বা তার পরিবারের তরফে কোনো প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

পুলিশি সূত্রে খবর, গত ১৫ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার মিমো ও যোগিতার বিরুদ্ধে মুম্বাইয়ের ওশিয়ারা থানায় ওই অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৫ সাল থেকে তিনি মিমোর সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন। একবার মিমো তার সফট ড্রিঙ্কে মাদক মিশিয়ে দিয়েছিলেন এবং তারপর অনুমতি ছাড়াই তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে বাধ্য করেছিলেন। মিঠুন পুত্র বিয়ের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন দাবি সেই মেয়ের।

তিনি আরো দাবি করেন, প্রথমে তিনি মুম্বাইতে এফআইআর দায়ের করার চেষ্টা করলেও পুলিশ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়নি। এরপর তিনি দিল্লি গিয়ে সেখানকার আদালতের দ্বারস্থ হন। প্রাথমিক তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত এফআইআর দায়ের করার নির্দেশ দেয়। তারপরেই মুম্বইয়ের ওশিয়ারা থানায় মিঠুনের ছেলে এবং স্ত্রীয়ের বিরুদ্ধে ওই এফআইআর দায়ের করা হয়। এদিনই সকালে বিষয়টি জানাজানি হয়েছে। তবে চক্রবর্তী পরিবারের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

জানা গেছে, মিঠুন বেশ কয়েকমাস ধরেই সেভাবে আর ‘পাবলিক লাইফ’-এ নেই। রাজনীতিতেও নেই। সারদা মামলায় তার নাম জড়িয়ে যাওয়ার পর প্রথমে সিবিআই-কে টাকা ফেরত দিয়েছেন। তারপর ইস্তফা দিয়েছেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সংসদ সদস্যের পদ থেকে। তখন থেকেই মিঠুন কার্যত অধরা। তবে এর মধ্যে তিনি কলকাতায় এসেছিলেন একটি ডান্স রিয়্যালিটি শোয়ের বিচারক হিসাবে। সেই শোয়ের জন্য তিনি শ্যুটও করেছিলেন। কিন্তু তা ছাড়া তাকে বাইরে বিশেষ দেখা যায়নি। মাঝখানে তার গুরুতর অসুস্থতার খবরও রটেছিল। কিন্তু পরে জানা যায়, মিঠুনের অসুস্থতা ততটা গুরুতর নয়।

সূত্র : আনন্দবাজার

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পুলিশের অভিযানে পলাশবাড়ীতে চোরাই মাল উদ্ধার : দুই ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী আটক

মিঠুনের স্ত্রী-পুত্রের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও ধর্ষণের অভিযোগ

আপডেট সময় : ০২:১৯:১৩ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২০

নিউজ ডেস্ক:

ভারতের জনপ্রিয় তারকা অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে মহাক্ষয় (মিমো) চক্রবর্তী এবং স্ত্রী যোগিতা বালির বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ এনে এফআইআর দায়ের করলেন এক তরুণী মডেল। তেমনই জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো।

শনিবার বিকেল পর্যন্ত এ বিষয়ে মিঠুন বা তার পরিবারের তরফে কোনো প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

পুলিশি সূত্রে খবর, গত ১৫ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার মিমো ও যোগিতার বিরুদ্ধে মুম্বাইয়ের ওশিয়ারা থানায় ওই অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৫ সাল থেকে তিনি মিমোর সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন। একবার মিমো তার সফট ড্রিঙ্কে মাদক মিশিয়ে দিয়েছিলেন এবং তারপর অনুমতি ছাড়াই তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে বাধ্য করেছিলেন। মিঠুন পুত্র বিয়ের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন দাবি সেই মেয়ের।

তিনি আরো দাবি করেন, প্রথমে তিনি মুম্বাইতে এফআইআর দায়ের করার চেষ্টা করলেও পুলিশ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়নি। এরপর তিনি দিল্লি গিয়ে সেখানকার আদালতের দ্বারস্থ হন। প্রাথমিক তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত এফআইআর দায়ের করার নির্দেশ দেয়। তারপরেই মুম্বইয়ের ওশিয়ারা থানায় মিঠুনের ছেলে এবং স্ত্রীয়ের বিরুদ্ধে ওই এফআইআর দায়ের করা হয়। এদিনই সকালে বিষয়টি জানাজানি হয়েছে। তবে চক্রবর্তী পরিবারের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

জানা গেছে, মিঠুন বেশ কয়েকমাস ধরেই সেভাবে আর ‘পাবলিক লাইফ’-এ নেই। রাজনীতিতেও নেই। সারদা মামলায় তার নাম জড়িয়ে যাওয়ার পর প্রথমে সিবিআই-কে টাকা ফেরত দিয়েছেন। তারপর ইস্তফা দিয়েছেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সংসদ সদস্যের পদ থেকে। তখন থেকেই মিঠুন কার্যত অধরা। তবে এর মধ্যে তিনি কলকাতায় এসেছিলেন একটি ডান্স রিয়্যালিটি শোয়ের বিচারক হিসাবে। সেই শোয়ের জন্য তিনি শ্যুটও করেছিলেন। কিন্তু তা ছাড়া তাকে বাইরে বিশেষ দেখা যায়নি। মাঝখানে তার গুরুতর অসুস্থতার খবরও রটেছিল। কিন্তু পরে জানা যায়, মিঠুনের অসুস্থতা ততটা গুরুতর নয়।

সূত্র : আনন্দবাজার