বৃহস্পতিবার | ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫ | শীতকাল
শিরোনাম :
Logo মনোনয়ন উত্তোলন করেছেন গনফোরামের প্রার্থী অ্যাড. সেলিম আকবর Logo সুন্দরবনের পরিবেশ ও জীবিকা উন্নয়নে কয়রায় প্রকল্প সভা অনুষ্ঠিত Logo মিথাইল ও বিষাক্ত স্পিরিট অপব্যবহার রোধে চাঁদপুরে সচেতনতামূলক সভা Logo সিরাজদিখান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে মুন্সিগঞ্জের বার্তার সৌজন্য সাক্ষাৎ Logo দেবহাটায় সাসের সমৃদ্ধি কর্মসূচির উন্নয়ন মেলা অনুষ্ঠিত Logo নানা আয়োজনে দৈনিক চাঁদপুর খবর পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত Logo চাঁদপুর-৩ আসনে মনোনয়নপত্র তুললেন কমিউনিস্ট পার্টির প্রার্থী জাহাঙ্গীর হোসেন Logo দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে বসবাস করা বসতবাড়ি ভোগদখল জমিজমা নিমিষেই বেদখল Logo আন্তর্জাতিক ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ‘এডুরম’ উদ্বোধন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে Logo পলাশবাড়ীতে বিএনপির আনন্দ মিছিল

‘রোহিঙ্গাদের ওপর যে নির্যাতন চলছে তা যুদ্ধপরাধের মতো’

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:২৫:২১ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৯ নভেম্বর ২০১৭
  • ৭৬৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের ওপর যে নির্যাতন চালাচ্ছে তা যুদ্ধপরাধের মতো অপরাধ বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর জেফ মার্কলে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করে রোহিঙ্গাদের মুখ থেকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্মম অত্যাচারের কথা শুনেছে জানিয়েছেন সিনেটর জেফ মার্কলে বলেন, রোহিঙ্গারা শুধু নির্যাতনের কথাই বলেনি, বাংলাদেশের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞাতাও জানিয়েছে।
তারা নিজ দেশে মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়।

রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানে বাংলাদেশকে সব ধরনের সহযোগিতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র করবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন মার্কিন সিনেটর জেফ মার্কলে। সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
রবিবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে সিনেটর জেফ মার্কলে এ মন্তব্য করেন। সাক্ষাৎ শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম।

সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, পররাষ্ট্রসচিব শহীদুল হক।
সাক্ষাৎকালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন, মার্কিন সিনেটর রিচার্ড ডারবিন, কংগ্রেসম্যান বেটি ম্যাককালাম, ইয়ান শাকোস্কি, ডেভিড এন সিসিলিন, ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা ব্লুম বার্নিকাট, ইউএস অ্যাম্বাসির ডেপুটি চিফ অব মিশন জোয়েল রিফম্যান, লেজিসলেটিভ ডিরেক্টর জেরিমিয়া বাউম্যান, সিনেটর ডারবিন এমএলএ রব লিওনার্ড।
সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা মানবিক দিক বিবেচনা করে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছি। রোহিঙ্গাদের শুধু ফিরিয়ে নেওয়া নয়, তাদের পরিপূর্ণ নিরাপত্তা ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মনোনয়ন উত্তোলন করেছেন গনফোরামের প্রার্থী অ্যাড. সেলিম আকবর

‘রোহিঙ্গাদের ওপর যে নির্যাতন চলছে তা যুদ্ধপরাধের মতো’

আপডেট সময় : ০৬:২৫:২১ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৯ নভেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের ওপর যে নির্যাতন চালাচ্ছে তা যুদ্ধপরাধের মতো অপরাধ বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর জেফ মার্কলে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করে রোহিঙ্গাদের মুখ থেকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্মম অত্যাচারের কথা শুনেছে জানিয়েছেন সিনেটর জেফ মার্কলে বলেন, রোহিঙ্গারা শুধু নির্যাতনের কথাই বলেনি, বাংলাদেশের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞাতাও জানিয়েছে।
তারা নিজ দেশে মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়।

রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানে বাংলাদেশকে সব ধরনের সহযোগিতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র করবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন মার্কিন সিনেটর জেফ মার্কলে। সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
রবিবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে সিনেটর জেফ মার্কলে এ মন্তব্য করেন। সাক্ষাৎ শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম।

সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, পররাষ্ট্রসচিব শহীদুল হক।
সাক্ষাৎকালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন, মার্কিন সিনেটর রিচার্ড ডারবিন, কংগ্রেসম্যান বেটি ম্যাককালাম, ইয়ান শাকোস্কি, ডেভিড এন সিসিলিন, ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা ব্লুম বার্নিকাট, ইউএস অ্যাম্বাসির ডেপুটি চিফ অব মিশন জোয়েল রিফম্যান, লেজিসলেটিভ ডিরেক্টর জেরিমিয়া বাউম্যান, সিনেটর ডারবিন এমএলএ রব লিওনার্ড।
সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা মানবিক দিক বিবেচনা করে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছি। রোহিঙ্গাদের শুধু ফিরিয়ে নেওয়া নয়, তাদের পরিপূর্ণ নিরাপত্তা ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে।