শিরোনাম :
Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত  Logo বেলকুচি আনন্দমেলায় টিকিট বাণিজ্য সময় বাড়ানোর আবেদন Logo বিনামূল্যে বাইসাইকেল পেয়ে উচ্ছ্বসিত চাঁদপুর সদরের ৫২ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা  Logo বীরগঞ্জে ৪টি ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১টি ইউনিয়ন শিশু শ্রম মুক্ত ঘোষণা

১ লিটার সাপের বিষ ৪ কোটি টাকা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৫:৫৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০১৭
  • ৭৬৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সাধারণত মাদকাসক্তি যাদের চরমে, তাদের মাদকে এখন মেশানো হচ্ছে এই সাপের বিষ। তাই দিনকে দিন চাহিদা বাড়ছে সাপের বিষের। অবিশ্বাস্য মনে হলেও কথাটা সত্যি যে, সোনার চেয়েও সাপের বিষের দাম বেশি এখন বাজারে!

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ভারতেও মাদকাসক্ত লোকের অভাব নেই। তাঁদের কড়া নেশা দরকার। তাই তাঁদের মাদকে এখন মেশানো হচ্ছে সাপের বিষ। সাপের বিষের ব্যবসা অসম্ভব লাভজনক। কোটি কোটি টাকার সাপের বিষ পাচার হচ্ছে দেশের বাইরেও। এ মুহূর্তে এক লিটার সাপের বিষের বাজার দাম প্রায় চার কোটি টাকা। ভারতে বিষ নিষ্কাশনের জন্য ধরা হয় প্রধানত চার প্রজাতির সাপ – গোখরো, রাসেল ভাইপার, পিট ভাইপার এবং শাখামুটে।

কীভাবে মাদকে মেশানো হয় সাপের বিষ? সাপের বিষ নিষ্কাশনের পর প্রথমে তা রাখা হয় খুব কম তাপমাত্রার আধারে৷ কিছুদিন পর তরল বিষ শুকিয়ে দানা বেঁধে গেলে তা গুঁড়ো করা হয়। তারপর তা মেশানো হয় মদ বা অন্যসব মাদকে। সাধারণত ১০০ লিটার মদে ১০ গ্রাম সাপের বিষের গুঁড়ো মেশানো হয়। সূত্র: ইন্টারনেট।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট

১ লিটার সাপের বিষ ৪ কোটি টাকা !

আপডেট সময় : ০৭:৪৫:৫৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সাধারণত মাদকাসক্তি যাদের চরমে, তাদের মাদকে এখন মেশানো হচ্ছে এই সাপের বিষ। তাই দিনকে দিন চাহিদা বাড়ছে সাপের বিষের। অবিশ্বাস্য মনে হলেও কথাটা সত্যি যে, সোনার চেয়েও সাপের বিষের দাম বেশি এখন বাজারে!

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ভারতেও মাদকাসক্ত লোকের অভাব নেই। তাঁদের কড়া নেশা দরকার। তাই তাঁদের মাদকে এখন মেশানো হচ্ছে সাপের বিষ। সাপের বিষের ব্যবসা অসম্ভব লাভজনক। কোটি কোটি টাকার সাপের বিষ পাচার হচ্ছে দেশের বাইরেও। এ মুহূর্তে এক লিটার সাপের বিষের বাজার দাম প্রায় চার কোটি টাকা। ভারতে বিষ নিষ্কাশনের জন্য ধরা হয় প্রধানত চার প্রজাতির সাপ – গোখরো, রাসেল ভাইপার, পিট ভাইপার এবং শাখামুটে।

কীভাবে মাদকে মেশানো হয় সাপের বিষ? সাপের বিষ নিষ্কাশনের পর প্রথমে তা রাখা হয় খুব কম তাপমাত্রার আধারে৷ কিছুদিন পর তরল বিষ শুকিয়ে দানা বেঁধে গেলে তা গুঁড়ো করা হয়। তারপর তা মেশানো হয় মদ বা অন্যসব মাদকে। সাধারণত ১০০ লিটার মদে ১০ গ্রাম সাপের বিষের গুঁড়ো মেশানো হয়। সূত্র: ইন্টারনেট।