কালীগঞ্জে পল্লী বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিলে হয়রানির শিকার গ্রাহক

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ০৭:০৫:০২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৪ নভেম্বর ২০২০
  • ৭৬১ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ
সারাদেশে বিভিন্ন সময়ে হয়রানীর শিকার পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকগন তেমনি ভাবে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহক মলিয়াট ইউনিয়নের ষাপবাড়িয়া গ্রামের মহাসিন সরকার যারএসএমএস হিসাব নম্বর ১০৪৮০৪১০৮২১৮৫ তিনি একজন প্রবাসী তার স্ত্রী জানালেন তিনটি লাইট একটি ফ্যান এবং একটা ফ্রিজ চলে আমাদের বাড়িতে যার বিল হয় আবাসিক রেটে।

জানুয়ারীতে তার বিল ছিল ৫৭৬টাকা ফেব্রয়ারিতে ৩৯৬ টাকা মার্চ মাসে ৪৬৩ টাকা এপ্রিল মাসে ১০১৬ টাকা জুন মাসে ৮০৫টাকা জুলাই মাসে ২০৪টাকা আগস্ট মাসে ৭৫৭ টাকা সেপ্টেম্বর মাসে ৮৯৪টাকা অক্টোবর মাসে হঠাৎ তার বিল আসে ৮৬৭৪টাকা অন্যান্য বিল গুলো নিয়ম অনুয়ায়ি পরিশোধ করার পরও হঠাৎ এক মাসে মোটা অংকের বিদ্যুৎ বিল আসার কারণ সম্পর্কে জানতে মহাসিন আলীর স্ত্রী অফিসে যোগাযোগ করলে অফিস কর্তৃপক্ষ তাকে বলে আমরা আপনার মিটারের রিডিং যেটা পেয়েছি সেটাই লিখেছি।

তিনি বলেন এর আগেও ক্রমেই বিদ্যুত বিল বৃদ্ধি পাওয়ার আমি অফিসে যোগাযোগ করলে তারা বলে আমার রিডিং মিটার নষ্ট তাই পরবর্তীতে আরেকটি নতুন মিটার স্থাপন করে দিয়ে যান অফিস কর্তৃপক্ষ। কিন্তু আমার বাড়িতে হঠাৎ এত পরিমাণে বিদ্যুৎ বিল আশায় আমি অফিসে গেলে তারা আমাকে বলে মিটারের রিডিং এ যে বিল আছে সেটা আপনি পরিশোধ না করলে আপনার সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে। যদি বিভিন্ন সময়ে এভাবে গ্রাহকদের হয়রানি হতে হয় তাহলে সাধারন মানুষের শেষ কোথায়।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কালিগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম আব্দুর রব বলেন আমরা এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি আমরা তার রিডিং মিটারটি খুলে নিয়ে এসেছি ওটা পরীক্ষা করার পর যদি ঠিক থাকে তাহলে অবশ্যই তাকে বিল পরিশোধ করতে হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কালীগঞ্জে পল্লী বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিলে হয়রানির শিকার গ্রাহক

আপডেট সময় : ০৭:০৫:০২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৪ নভেম্বর ২০২০

স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ
সারাদেশে বিভিন্ন সময়ে হয়রানীর শিকার পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকগন তেমনি ভাবে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহক মলিয়াট ইউনিয়নের ষাপবাড়িয়া গ্রামের মহাসিন সরকার যারএসএমএস হিসাব নম্বর ১০৪৮০৪১০৮২১৮৫ তিনি একজন প্রবাসী তার স্ত্রী জানালেন তিনটি লাইট একটি ফ্যান এবং একটা ফ্রিজ চলে আমাদের বাড়িতে যার বিল হয় আবাসিক রেটে।

জানুয়ারীতে তার বিল ছিল ৫৭৬টাকা ফেব্রয়ারিতে ৩৯৬ টাকা মার্চ মাসে ৪৬৩ টাকা এপ্রিল মাসে ১০১৬ টাকা জুন মাসে ৮০৫টাকা জুলাই মাসে ২০৪টাকা আগস্ট মাসে ৭৫৭ টাকা সেপ্টেম্বর মাসে ৮৯৪টাকা অক্টোবর মাসে হঠাৎ তার বিল আসে ৮৬৭৪টাকা অন্যান্য বিল গুলো নিয়ম অনুয়ায়ি পরিশোধ করার পরও হঠাৎ এক মাসে মোটা অংকের বিদ্যুৎ বিল আসার কারণ সম্পর্কে জানতে মহাসিন আলীর স্ত্রী অফিসে যোগাযোগ করলে অফিস কর্তৃপক্ষ তাকে বলে আমরা আপনার মিটারের রিডিং যেটা পেয়েছি সেটাই লিখেছি।

তিনি বলেন এর আগেও ক্রমেই বিদ্যুত বিল বৃদ্ধি পাওয়ার আমি অফিসে যোগাযোগ করলে তারা বলে আমার রিডিং মিটার নষ্ট তাই পরবর্তীতে আরেকটি নতুন মিটার স্থাপন করে দিয়ে যান অফিস কর্তৃপক্ষ। কিন্তু আমার বাড়িতে হঠাৎ এত পরিমাণে বিদ্যুৎ বিল আশায় আমি অফিসে গেলে তারা আমাকে বলে মিটারের রিডিং এ যে বিল আছে সেটা আপনি পরিশোধ না করলে আপনার সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে। যদি বিভিন্ন সময়ে এভাবে গ্রাহকদের হয়রানি হতে হয় তাহলে সাধারন মানুষের শেষ কোথায়।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কালিগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম আব্দুর রব বলেন আমরা এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি আমরা তার রিডিং মিটারটি খুলে নিয়ে এসেছি ওটা পরীক্ষা করার পর যদি ঠিক থাকে তাহলে অবশ্যই তাকে বিল পরিশোধ করতে হবে।