1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
যুগের পরিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর | Nilkontho
১৬ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শনিবার | ১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
সাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিম মারা নেপাল থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু সরকার স্যাটেলাইট ইন্টারনেট চালু করবে ২০২৫ সাল নাগাদ সরকারি নির্মাণে পোড়া ইট ব্যবহার বন্ধ হবে : রিজওয়ানা হাসান শ্রমিকরা বেতন পেলেন , আগামীকাল খুলবে কারখানা অন্তর্বর্তী সরকার সংবাদপত্র, মতপ্রকাশ ও সমাবেশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে : নাহিদ ইসলামের দৃষ্টিতে চুরির মাল কেনাবেচা মাধবপুরে যুবদল নেতার উপর হামলার ঘটনায় যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার মির্জাপুরে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালঙ্কারসহ নগদ ৬৮ লক্ষাধিক টাকা জব্দ হাসিনা ও তাপসদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের সন্তানরা ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ারের মেয়াদ বাড়ছে সেনাদের চট্টগ্রামে মুখোশধারীদের এলোপাতাড়ি গুলি, আহত ১২ ধেয়ে আসছে ২ ঘূর্ণিঝড় করোনা টিকাবিরোধী কেনেডিই হচ্ছেন ট্রাম্পের স্বাস্থ্যমন্ত্রী অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে পরিস্থিতি হবে ভয়াবহ ভারতে এক কেজি স্বর্ণ পাচার করছিলেন ট্রাকচালক তুলসী গ্যাবার্ড আমেরিকার গোয়েন্দা বিভাগের নতুন প্রধান মন্দ কাজ থেকে অন্তরকে পরিশুদ্ধ রাখার উপায় ঝিনাইদহে পুকুরে ছাত্রের মরদেহ, পরিবারের দাবি হত্যা রাষ্ট্রদূতদের নিয়ে নেতিবাচক প্রচারে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

যুগের পরিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৯

নিউজ ডেস্ক:ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলায় একসময় মানুষের মৌলিক চাহিদার অত্যতম বাসস্থান হিসেবে মাটির তৈরি ঘরের ব্যাপক প্রচলন ছিল। উপজেলার সুন্দরপুর, দুর্গাপুর, জামাল, কোলা, নিয়ামতপুর, মালিয়াট, রায়গ্রাম, শিমলা, রোকনপুর, ত্রিলোচনপুর, রাখালগাছি, কাষ্টভাঙ্গা, বারোবাজারসহ প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নেই চোখে পড়ত মাটির তৈরি ঘর। কিন্তু এখন আর এগুলো তেমন চোখে পড়ে না। যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে শহরের পাশাপশি গ্রামের মানুষের রুচিরও পরিবর্তন হয়েছে। জীবনযাত্রর মান উন্নয়নে আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রাম থেকে হারিয়ে গেছে এ মাটির ঘর। দুই যুগ আগেও প্রতিটি গ্রামের প্রায় ৬০ ভাগ ঘর ছিল মাটির। বসবাসের জন্য এ প্রাচীন মাটির ঘর ব্যবহার হতো। শীতকালে যেমন গরম অনুভব হতো, তেমনি গ্রীষ্মকালেও মাটির ঘরে থাকত শীতল অনুভূতি। যা বর্তমান যুগের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরের মতোই আরামদায়ক।
এ ঘর তৈরির জন্য প্রয়োজন হয় এঁটেল বা দোআঁশ মাটি। ঘর তৈরির জন্য তেমন খরচ হয় না। কৃষক-কৃষাণী ও তাঁদের ছেলে-মেয়েরা মিলেই সাধারণত এ ঘর তৈরি করে ফেলেন। যে মাটি দিয়ে ঘর তৈরি করা হয়, সেই মাটি প্রথমে কোদাল দিয়ে ভালোভাবে কুপিয়ে ঝরঝরে করে নেওয়া হয়। তারপর এর সঙ্গে পরিমাণ মতো পানি মিশিয়ে থকথকে কাঁদা করে নেওয়া হয়। এরপর সেই কাদামাটি দিয়ে তৈরি করা হয় মাটির ঘর। অল্প-অল্প করে মাটি বসিয়ে ৬ থেকে ৭ ফুট উঁচু করে এবং সেই কাদায় ২৫-৩৫ ইঞ্চি চওড়া করে দেয়াল তৈরি করা হয়। এ দেয়াল তৈরি করতে বেশ সময় লাগে। কারণ দেয়াল একবারে বেশি উঁচু করে তৈরি করা যায় না। প্রতিবার এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত উঁচু করা হয়। কয়েক দিন পর শুকিয়ে গেলে আবার তার ওপর একই উচ্চতার দেয়াল তৈরি করা হয়। এভাবে দেয়াল তৈরি করে কিছু দিন রোদে শুকানো হয়। তারপর এ দেয়ালের ওপর বাঁশের চাল তৈরি করে খড় বা টিন দিয়ে ছাউনি দেওয়া হয়। একটি মাটির ঘর তৈরি করতে দুই-তিন মাস পর্যন্ত সময় লাগে। বন্যা, ভূমিকম্প বা প্রবল ঝড় না হলে এসব ঘর শত বছর পর্যন্ত টিকে থাকে।
এ ব্যাপরে কালীগঞ্জ সলিমুন্নেছা বালিকা বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘কখনো মাটির ঘর দেখিনি। তবে দাদা ও বাবার কাছে মাটির ঘরের কথা শুনেছি। একসময় গ্রামের অনেকেই মাটির ঘরে বসবাস করত। এটা দেখতে নাকি খুবই সুন্দর।’
কালীগঞ্জ উপজেলার তৈলকূপী গ্রামের বৃদ্ধ মো. জালাল উদ্দিন বলেন, ‘২০-৩০ বছর আগেও গ্রামের বেশির ভাগ ঘর মাটির ছিল। একসময় আমার বাড়িতেও দুটি মাটির ঘর ছিল।’ তিনি আরও বলেন, বর্তমানে মাটির ঘরের স্থান নিয়েছে পাকা ঘর। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সবাই বাহারি রকমের পাকা ঘর তৈরি করছে। এখন মাটির ঘরের সংখ্যা কমতে কমতে বিলুপ্তপ্রায়। একদিন মাটির ঘরের কথা বাংলার মানুষের মন থেকে হারিয় যাবে। তখন মাটির ঘর রূপকথার গল্পে, সাহিত্যর পাতায় বা জাদুঘরে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার থাকবে না।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২২
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০৫
  • ১১:৫৩
  • ৩:৪৩
  • ৫:২২
  • ৬:৩৮
  • ৬:১৯

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০