শিরোনাম :
Logo সদ্য নির্বাচিত বোদা উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে শোকজ Logo রেজিস্ট্রারের কাছে অভিযোগ দিতে যেয়ে হেনস্তার শিকার জবি শিক্ষার্থী Logo ইবিতে রিপোর্টার্স ইউনিটির কমিটিতে নতুন নেতৃত্ব Logo অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি জিরো টলারেন্স ;বেরোবি উপাচার্য Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে পাবিপ্রবিতে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন Logo খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি নির্বাচন ২০২৫ এর কমিশন গঠন ও তফসিল ঘোষণা Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের অনশন Logo কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশন—ইবি শিক্ষার্থীদের একাত্মতা Logo জাবিতে “সংগ্রামের শত রঙ” নামে জুলাই-বিপ্লবের আলোকচিত্র প্রদর্শনী Logo শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদল

সম্মান বাঁচিয়ে যে কোনও চরিত্র !

  • আপডেট সময় : ০২:৪০:০৩ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুলাই ২০১৮
  • ৭৫১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্র: সোনালির ক্যানসারের খবরটা কখন জানতে পারলেন?

উ: যখন এই শোয়ের প্রস্তাব পাই, সোনালির অসুস্থতার ব্যাপারে কিছুই জানতাম না। খবরটা শোনার পরে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। সোনালিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মেসেজ করেছি। আমি জানি, শি উইল ফাইট ব্যাক।

প্র: টেলিভিশনের কাজ কি বেশি ডিমান্ডিং?
উ: ছবির কাজ অবশ্যই প্রথম পছন্দ। তবে টিভি আমাকে আকর্ষণ করত। টেলিভিশনের চাহিদা অনেক বেশি।

প্র: বিচারকের ভূমিকায় কতটা উপভোগ করছেন?
উ: বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটালে চাপমুক্ত লাগে। এখনকার বাচ্চারা খুব ফোকাসড। খেলার সঙ্গে নিজেদের কাজটাও বোঝে।

উ: দিল্লিতে থিয়েটার করার সময়ে এন কে শর্মার কাছে অনেক কিছু শিখেছি। পরিচালক ও সহ-অভিনেতাদের কাছ থেকেও রোজ কিছু না কিছু শিখি।

প্র: আপনার ছোটবেলার কিছু গল্প বলুন…
উ: যৌথ পরিবারে বড় হয়েছি। বাড়িতে অনেক ভাই-বোন। তাদের সঙ্গে এই আড়ি, এই ভাব করেই দিন কেটে যেত। মা পড়াশোনা নিয়ে বেশ কড়া ছিলেন। আমি পড়াশোনায় খুব ভাল ছিলাম। ক্লাসে হেডগার্লও ছিলাম। পাশাপাশি খেলাধুলো, বিতর্ক, প্রতিযোগিতা সবেতেই অংশ নিতাম।

প্র: পরিচালক সুজিত সরকার বলেছিলেন, রিয়্যালিটি শো বন্ধ হয়ে যাওয়া উচিত। আপনার কী মত?
উ: আমি জানি, দাদা কী ভেবে এই মন্তব্য করেছিলেন। কিন্তু আমাদের শোয়ে জোর দেওয়া হয় ব্যক্তিত্বের বিকাশের উপরে। অযাচিত প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব যেন বাচ্চাদের মধ্যে না বাড়ে। ওদের কনফিডেন্স বাড়ানোই লক্ষ্য।

প্র: রজনীকান্তের সঙ্গে কাজ করে কেমন লাগল?
উ: এত বড় স্টার হয়েও কত বিনয়ী উনি! এটা শেখার বিষয়। প্রতিটি শট দেওয়ার আগে অ্যালার্ট থাকতেন।

প্র: টিভির পরে আপনি কি ওয়েব সিরিজ়ে কাজ করবেন?
উ: কেন করব না? ‘সেক্রেড গেমস’ দেখেছি। ভীষণ ভাল লেগেছে। মনমতো চরিত্র পেলে করব।

প্র: কিন্তু ওয়েব সিরিজ়ে সেন্সরশিপ নেই। এটা নিয়ে কী বলবেন?
উ: ছবিতেও এখন এমন কনটেন্ট থাকে, যা সেন্সরে পাশ হয়ে যায়। আইটেম সং কথাটা আমার খুব খারাপ লাগে। এমন কথায় নারীর অপমান হয় না? আসলে আইটেম সং দিয়ে দর্শককে প্রলোভন দেখানো হয়। আমার সম্মান আমার কাছে সবচেয়ে দামি। সেটা বাঁচিয়ে যে কোনও চরিত্র করতে রাজি।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সদ্য নির্বাচিত বোদা উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে শোকজ

সম্মান বাঁচিয়ে যে কোনও চরিত্র !

আপডেট সময় : ০২:৪০:০৩ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুলাই ২০১৮

নিউজ ডেস্ক:

প্র: সোনালির ক্যানসারের খবরটা কখন জানতে পারলেন?

উ: যখন এই শোয়ের প্রস্তাব পাই, সোনালির অসুস্থতার ব্যাপারে কিছুই জানতাম না। খবরটা শোনার পরে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। সোনালিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মেসেজ করেছি। আমি জানি, শি উইল ফাইট ব্যাক।

প্র: টেলিভিশনের কাজ কি বেশি ডিমান্ডিং?
উ: ছবির কাজ অবশ্যই প্রথম পছন্দ। তবে টিভি আমাকে আকর্ষণ করত। টেলিভিশনের চাহিদা অনেক বেশি।

প্র: বিচারকের ভূমিকায় কতটা উপভোগ করছেন?
উ: বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটালে চাপমুক্ত লাগে। এখনকার বাচ্চারা খুব ফোকাসড। খেলার সঙ্গে নিজেদের কাজটাও বোঝে।

উ: দিল্লিতে থিয়েটার করার সময়ে এন কে শর্মার কাছে অনেক কিছু শিখেছি। পরিচালক ও সহ-অভিনেতাদের কাছ থেকেও রোজ কিছু না কিছু শিখি।

প্র: আপনার ছোটবেলার কিছু গল্প বলুন…
উ: যৌথ পরিবারে বড় হয়েছি। বাড়িতে অনেক ভাই-বোন। তাদের সঙ্গে এই আড়ি, এই ভাব করেই দিন কেটে যেত। মা পড়াশোনা নিয়ে বেশ কড়া ছিলেন। আমি পড়াশোনায় খুব ভাল ছিলাম। ক্লাসে হেডগার্লও ছিলাম। পাশাপাশি খেলাধুলো, বিতর্ক, প্রতিযোগিতা সবেতেই অংশ নিতাম।

প্র: পরিচালক সুজিত সরকার বলেছিলেন, রিয়্যালিটি শো বন্ধ হয়ে যাওয়া উচিত। আপনার কী মত?
উ: আমি জানি, দাদা কী ভেবে এই মন্তব্য করেছিলেন। কিন্তু আমাদের শোয়ে জোর দেওয়া হয় ব্যক্তিত্বের বিকাশের উপরে। অযাচিত প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব যেন বাচ্চাদের মধ্যে না বাড়ে। ওদের কনফিডেন্স বাড়ানোই লক্ষ্য।

প্র: রজনীকান্তের সঙ্গে কাজ করে কেমন লাগল?
উ: এত বড় স্টার হয়েও কত বিনয়ী উনি! এটা শেখার বিষয়। প্রতিটি শট দেওয়ার আগে অ্যালার্ট থাকতেন।

প্র: টিভির পরে আপনি কি ওয়েব সিরিজ়ে কাজ করবেন?
উ: কেন করব না? ‘সেক্রেড গেমস’ দেখেছি। ভীষণ ভাল লেগেছে। মনমতো চরিত্র পেলে করব।

প্র: কিন্তু ওয়েব সিরিজ়ে সেন্সরশিপ নেই। এটা নিয়ে কী বলবেন?
উ: ছবিতেও এখন এমন কনটেন্ট থাকে, যা সেন্সরে পাশ হয়ে যায়। আইটেম সং কথাটা আমার খুব খারাপ লাগে। এমন কথায় নারীর অপমান হয় না? আসলে আইটেম সং দিয়ে দর্শককে প্রলোভন দেখানো হয়। আমার সম্মান আমার কাছে সবচেয়ে দামি। সেটা বাঁচিয়ে যে কোনও চরিত্র করতে রাজি।