শিরোনাম :
Logo ঝটিকা মিছিলের বিষয়ে ‘মনিটরিং’ জোরদার করবে সরকার, নেবে কঠোর ব্যবস্থা : প্রেস সচিব Logo ভোলার মুহাদ্দিস নোমানী হত্যার বিচারে ইবিতে মানববন্ধন Logo নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসের ভিতরে ছিনতাই, শঙ্কিত শিক্ষার্থীরা Logo আজকের ৪টি দ্বিতল বাসের যাত্রা নবদিগন্তের সূচনা : ইবি উপাচার্য Logo সিরাজগঞ্জে জাতীয় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত Logo চাঁদপুর সদর হাসপাতালের সম্প্রসারিত পোস্ট অপারেটিভ ওয়ার্ডের উদ্বোধন Logo শেখহাসিনার ছাত্রলীগ যেই দুঃসাহস করতে পারেনি, সেই দুঃসাহস ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশে এখন ছাত্রদল করা শুরু করেছে, পঞ্চগড়ে -সারজিস Logo আশিকাটি ইউনিয়নে বিভিন্ন ওয়ার্ড বিএনপির প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায় কর্মসূচীর উদ্বোধন Logo মেধাভিত্তিক নিয়োগ হলে নিয়োগপ্রাপ্ত সকলেই দেশের সম্পদ হবে : আসিফ মাহমুদ Logo অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে হাঙরের আক্রমণে নিহত ১

সম্মান বাঁচিয়ে যে কোনও চরিত্র !

  • আপডেট সময় : ০২:৪০:০৩ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুলাই ২০১৮
  • ৭৫৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্র: সোনালির ক্যানসারের খবরটা কখন জানতে পারলেন?

উ: যখন এই শোয়ের প্রস্তাব পাই, সোনালির অসুস্থতার ব্যাপারে কিছুই জানতাম না। খবরটা শোনার পরে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। সোনালিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মেসেজ করেছি। আমি জানি, শি উইল ফাইট ব্যাক।

প্র: টেলিভিশনের কাজ কি বেশি ডিমান্ডিং?
উ: ছবির কাজ অবশ্যই প্রথম পছন্দ। তবে টিভি আমাকে আকর্ষণ করত। টেলিভিশনের চাহিদা অনেক বেশি।

প্র: বিচারকের ভূমিকায় কতটা উপভোগ করছেন?
উ: বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটালে চাপমুক্ত লাগে। এখনকার বাচ্চারা খুব ফোকাসড। খেলার সঙ্গে নিজেদের কাজটাও বোঝে।

উ: দিল্লিতে থিয়েটার করার সময়ে এন কে শর্মার কাছে অনেক কিছু শিখেছি। পরিচালক ও সহ-অভিনেতাদের কাছ থেকেও রোজ কিছু না কিছু শিখি।

প্র: আপনার ছোটবেলার কিছু গল্প বলুন…
উ: যৌথ পরিবারে বড় হয়েছি। বাড়িতে অনেক ভাই-বোন। তাদের সঙ্গে এই আড়ি, এই ভাব করেই দিন কেটে যেত। মা পড়াশোনা নিয়ে বেশ কড়া ছিলেন। আমি পড়াশোনায় খুব ভাল ছিলাম। ক্লাসে হেডগার্লও ছিলাম। পাশাপাশি খেলাধুলো, বিতর্ক, প্রতিযোগিতা সবেতেই অংশ নিতাম।

প্র: পরিচালক সুজিত সরকার বলেছিলেন, রিয়্যালিটি শো বন্ধ হয়ে যাওয়া উচিত। আপনার কী মত?
উ: আমি জানি, দাদা কী ভেবে এই মন্তব্য করেছিলেন। কিন্তু আমাদের শোয়ে জোর দেওয়া হয় ব্যক্তিত্বের বিকাশের উপরে। অযাচিত প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব যেন বাচ্চাদের মধ্যে না বাড়ে। ওদের কনফিডেন্স বাড়ানোই লক্ষ্য।

প্র: রজনীকান্তের সঙ্গে কাজ করে কেমন লাগল?
উ: এত বড় স্টার হয়েও কত বিনয়ী উনি! এটা শেখার বিষয়। প্রতিটি শট দেওয়ার আগে অ্যালার্ট থাকতেন।

প্র: টিভির পরে আপনি কি ওয়েব সিরিজ়ে কাজ করবেন?
উ: কেন করব না? ‘সেক্রেড গেমস’ দেখেছি। ভীষণ ভাল লেগেছে। মনমতো চরিত্র পেলে করব।

প্র: কিন্তু ওয়েব সিরিজ়ে সেন্সরশিপ নেই। এটা নিয়ে কী বলবেন?
উ: ছবিতেও এখন এমন কনটেন্ট থাকে, যা সেন্সরে পাশ হয়ে যায়। আইটেম সং কথাটা আমার খুব খারাপ লাগে। এমন কথায় নারীর অপমান হয় না? আসলে আইটেম সং দিয়ে দর্শককে প্রলোভন দেখানো হয়। আমার সম্মান আমার কাছে সবচেয়ে দামি। সেটা বাঁচিয়ে যে কোনও চরিত্র করতে রাজি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ঝটিকা মিছিলের বিষয়ে ‘মনিটরিং’ জোরদার করবে সরকার, নেবে কঠোর ব্যবস্থা : প্রেস সচিব

সম্মান বাঁচিয়ে যে কোনও চরিত্র !

আপডেট সময় : ০২:৪০:০৩ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুলাই ২০১৮

নিউজ ডেস্ক:

প্র: সোনালির ক্যানসারের খবরটা কখন জানতে পারলেন?

উ: যখন এই শোয়ের প্রস্তাব পাই, সোনালির অসুস্থতার ব্যাপারে কিছুই জানতাম না। খবরটা শোনার পরে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। সোনালিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মেসেজ করেছি। আমি জানি, শি উইল ফাইট ব্যাক।

প্র: টেলিভিশনের কাজ কি বেশি ডিমান্ডিং?
উ: ছবির কাজ অবশ্যই প্রথম পছন্দ। তবে টিভি আমাকে আকর্ষণ করত। টেলিভিশনের চাহিদা অনেক বেশি।

প্র: বিচারকের ভূমিকায় কতটা উপভোগ করছেন?
উ: বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটালে চাপমুক্ত লাগে। এখনকার বাচ্চারা খুব ফোকাসড। খেলার সঙ্গে নিজেদের কাজটাও বোঝে।

উ: দিল্লিতে থিয়েটার করার সময়ে এন কে শর্মার কাছে অনেক কিছু শিখেছি। পরিচালক ও সহ-অভিনেতাদের কাছ থেকেও রোজ কিছু না কিছু শিখি।

প্র: আপনার ছোটবেলার কিছু গল্প বলুন…
উ: যৌথ পরিবারে বড় হয়েছি। বাড়িতে অনেক ভাই-বোন। তাদের সঙ্গে এই আড়ি, এই ভাব করেই দিন কেটে যেত। মা পড়াশোনা নিয়ে বেশ কড়া ছিলেন। আমি পড়াশোনায় খুব ভাল ছিলাম। ক্লাসে হেডগার্লও ছিলাম। পাশাপাশি খেলাধুলো, বিতর্ক, প্রতিযোগিতা সবেতেই অংশ নিতাম।

প্র: পরিচালক সুজিত সরকার বলেছিলেন, রিয়্যালিটি শো বন্ধ হয়ে যাওয়া উচিত। আপনার কী মত?
উ: আমি জানি, দাদা কী ভেবে এই মন্তব্য করেছিলেন। কিন্তু আমাদের শোয়ে জোর দেওয়া হয় ব্যক্তিত্বের বিকাশের উপরে। অযাচিত প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব যেন বাচ্চাদের মধ্যে না বাড়ে। ওদের কনফিডেন্স বাড়ানোই লক্ষ্য।

প্র: রজনীকান্তের সঙ্গে কাজ করে কেমন লাগল?
উ: এত বড় স্টার হয়েও কত বিনয়ী উনি! এটা শেখার বিষয়। প্রতিটি শট দেওয়ার আগে অ্যালার্ট থাকতেন।

প্র: টিভির পরে আপনি কি ওয়েব সিরিজ়ে কাজ করবেন?
উ: কেন করব না? ‘সেক্রেড গেমস’ দেখেছি। ভীষণ ভাল লেগেছে। মনমতো চরিত্র পেলে করব।

প্র: কিন্তু ওয়েব সিরিজ়ে সেন্সরশিপ নেই। এটা নিয়ে কী বলবেন?
উ: ছবিতেও এখন এমন কনটেন্ট থাকে, যা সেন্সরে পাশ হয়ে যায়। আইটেম সং কথাটা আমার খুব খারাপ লাগে। এমন কথায় নারীর অপমান হয় না? আসলে আইটেম সং দিয়ে দর্শককে প্রলোভন দেখানো হয়। আমার সম্মান আমার কাছে সবচেয়ে দামি। সেটা বাঁচিয়ে যে কোনও চরিত্র করতে রাজি।