শনিবার | ২৯ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo খালেদা জিয়ার দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা Logo টেকনাফে বিজিবির অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্রসহ একজন সন্ত্রাসী আটক Logo মহেশখালীতে কোস্ট গার্ডের অভিযানে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, গোলা-বারুদ ও আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির সরঞ্জামাদিসহ আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির কারিগর আটক: Logo সাতক্ষীরা-০২ এ ধানের শীষের জয়ে নতুন অধ্যায়—বিএনপির একতাবদ্ধ ঘোষণা Logo বুটেক্স অ্যালামনাই ইউএসএ-এর আত্মপ্রকাশ: যুক্তরাষ্ট্রে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের মিলনমেলা ও কমিটি গঠন Logo বুটেক্সের প্রথম সমাবর্তন আগামী ২৭ ডিসেম্বর Logo রাবিতে ইলা মিত্রকে নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo নোবিপ্রবির সঙ্গে তুরস্কের রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর Logo নোবিপ্রবিতে গবেষণা, বৈশ্বিক র‌্যাঙ্কিং এবং সরকারের নীতিনির্ধারকদের করণীয় শীর্ষক প্রশিক্ষণ Logo রাবি ময়মনসিংহ জেলা সমিতির নতুন কমিটি ঘোষণা

মানুষ হত্যা করার দক্ষতার পুরস্কার ছিল ‘নারী’

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:০৬:০৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০১৭
  • ৭৭১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মানুষ হত্যা করার দক্ষতা দেখাতে পারলে তারই উপহার হিসেবে মিলত ‘নারী’৷ আইএস জঙ্গিদের হাতে ‘পুরস্কার’ হিসাবে তুলে দেওয়া হত উত্তর ইরানের সিনজার থেকে অপহৃত ওয়াজিদি মেয়েদেরকে।

সম্প্রতি ত্রাস হয়ে ওঠা আইএস জঙ্গিদের ডেরা থেকে মুক্তি পায় প্রায় ২০০ ওয়াজিদি নারী৷ তারাই শোনান তাদের ওপর ঘটে যাওয়া সেই সব অত্যাচারের বিবরণ, যা শুনে স্তব্ধ গোটা বিশ্ব৷

তারা জানান, জঙ্গি ডেরায় প্রকাশ্যেই চলত গণধর্ষণ৷ আই জঙ্গিদের জন্য রান্না করা, তাদের সেবা করার পাশাপাশি ওয়াজিদি কিশোরী, তরুণীদের যখন-তখন মেটাতে হত জঙ্গিদের যৌন চাহিদা৷ অধিকাংশ সময়ই তাদের গণধর্ষণ করা হত৷ এক হাত থেকে অন্য হাতেও বিক্রি করা হত তাদের৷ চলত নির্মম মানসিক ও শারীরিক অত্যচার৷

উল্লেখ্য, গত কয়েক মাসে আইএস জঙ্গিরা উত্তর ইরাকের সিনাজপুর থেকে বিভিন্ন বয়েসর শতাধিক মেয়েকে অপহরণ করে নিয়ে যায়৷ রেহাই পায়নি শিশুরাও৷ গত আট মাস অমানবিক নির্যাতনের পর ২০০ জনকে ছেড়ে দেয় আইএস জঙ্গিরা৷

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খালেদা জিয়ার দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

মানুষ হত্যা করার দক্ষতার পুরস্কার ছিল ‘নারী’

আপডেট সময় : ০১:০৬:০৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মানুষ হত্যা করার দক্ষতা দেখাতে পারলে তারই উপহার হিসেবে মিলত ‘নারী’৷ আইএস জঙ্গিদের হাতে ‘পুরস্কার’ হিসাবে তুলে দেওয়া হত উত্তর ইরানের সিনজার থেকে অপহৃত ওয়াজিদি মেয়েদেরকে।

সম্প্রতি ত্রাস হয়ে ওঠা আইএস জঙ্গিদের ডেরা থেকে মুক্তি পায় প্রায় ২০০ ওয়াজিদি নারী৷ তারাই শোনান তাদের ওপর ঘটে যাওয়া সেই সব অত্যাচারের বিবরণ, যা শুনে স্তব্ধ গোটা বিশ্ব৷

তারা জানান, জঙ্গি ডেরায় প্রকাশ্যেই চলত গণধর্ষণ৷ আই জঙ্গিদের জন্য রান্না করা, তাদের সেবা করার পাশাপাশি ওয়াজিদি কিশোরী, তরুণীদের যখন-তখন মেটাতে হত জঙ্গিদের যৌন চাহিদা৷ অধিকাংশ সময়ই তাদের গণধর্ষণ করা হত৷ এক হাত থেকে অন্য হাতেও বিক্রি করা হত তাদের৷ চলত নির্মম মানসিক ও শারীরিক অত্যচার৷

উল্লেখ্য, গত কয়েক মাসে আইএস জঙ্গিরা উত্তর ইরাকের সিনাজপুর থেকে বিভিন্ন বয়েসর শতাধিক মেয়েকে অপহরণ করে নিয়ে যায়৷ রেহাই পায়নি শিশুরাও৷ গত আট মাস অমানবিক নির্যাতনের পর ২০০ জনকে ছেড়ে দেয় আইএস জঙ্গিরা৷