শিরোনাম :
Logo সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন Logo বর্ষায় মসলা সংরক্ষণের ৫ উপায় Logo ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুরে মিলল শিক্ষার্থীর মরদেহ Logo সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ Logo অর্থের বিনিময়ে পলাশবাড়ীর খাদ্যবান্ধব ডিলার নিয়োগ দিয়ে লাপাত্তা টিসিএফ Logo ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু; শিক্ষার্থীরা রাবি মেডিকেলের নাম দিল নাপা সেন্টার Logo জাতির উন্নতির জন্য জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন – মির্জা গালিব Logo গোপালগঞ্জে চলমান কারফিউ’র মেয়াদ বাড়লো Logo লেডি দেহলভী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা মাদক সমাজ ও জাতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয় ………….সাখাওয়াত জামিল সৈকত

ঘরোয়া ওষুধেই ওজন কমবে ৩০ দিনে !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:০৭:০৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১ মে ২০১৭
  • ৭৫৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

হঠাৎ ওজন বেড়ে গেছে! সৌন্দর্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি শরীরে বাসা বাঁধতে শুরু করে জটিল সব রোগ। এমন সমস্যায় পড়েছেন অনেকেই। করণটাও খুব একটা অযৌক্তিক না। ব্যস্ত জীবনের সব সময় শরীরচর্চা কিংবা ডায়ের্ট চার্ট মেনে চলা সম্ভব হয় না। আর তখনই দেখা দেয় নানা সমস্যা। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এ সমস্যা সমাধানে একটি আয়ুর্বেদিক পানীয়ের কথা বলেছেন। তারা দাবি করেছেন, এ পানীয়টি প্রতিদিন রাতের খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট পরে টানা ১ মাস  পান করলেই আপনার ওজন কমবে চোখে পড়ার মতো। আর এটি বানাতেও তেমন একটা কষ্ট হয় না।

আসুর জেনে নেই সেই ঘরোয়া ওষুধ তৈরির প্রস্তুত প্রণালী।

উপকরণ:
পানি- ১ গ্লাস, লেবুর রস ১ টেবিল চামুচ, ধনেপাতা ১ কাপ, আদা কুচোনো ১ চা চামচ, ভিনিগার ১ চা চামুচ, দারুচিনি পাউডার ১ চা চামচ।

প্রস্তুত প্রণালী:
উপরের সব উপকরণ ব্লেন্ডারে ভালো করে ব্লান্ড করুন। তবে পানীয়টি যেন বেশি ঘন না হয়ে যায়। ঘন হলে একটু পানি মিশিয়ে নিন।

ওষুধটি খাওয়ার নিয়ম:
এটি রাতের খাওয়া শেষ করার ৩০ মিনিট পরে পান করতে হবে। টানা কয়েকদিন খাওয়ার পরেই দেখবেন ওজন হ্রাস হতে শুরু করেছে!

উপকার:
ধনে পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ফলে এক কাপ ধনে শাক খেলেই পেট ভরে যায়। তেমনি শরীরও চাঙ্গা হয়ে ওঠে। এক কথায় বলা যেতে পারে ফাইবার কোনো একটা কাজে নয়, বরং একই সঙ্গে নানাভাবে শরীরের উপকারে আসে।
গবেষনায় দেখা গেছে, এক কাপ পার্সলে শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে এবং আয়রণ, যা শরীরে প্রদাহ বা জ্বালা কমানোর পাশাপাশি রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে এবং শরীরে পানি জমা আটকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অন্যদিকে, ধনেপাতা শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি কিডনিকে সুস্থ রাখে। ব্লাডার ইনফেকশনও কমায় এ শাকটি। এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা স্ট্রেস লেভেল কমানোর পাশাপাশি একাধিক রোগের হাত থেকেও রক্ষা করে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন

ঘরোয়া ওষুধেই ওজন কমবে ৩০ দিনে !

আপডেট সময় : ০২:০৭:০৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

হঠাৎ ওজন বেড়ে গেছে! সৌন্দর্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি শরীরে বাসা বাঁধতে শুরু করে জটিল সব রোগ। এমন সমস্যায় পড়েছেন অনেকেই। করণটাও খুব একটা অযৌক্তিক না। ব্যস্ত জীবনের সব সময় শরীরচর্চা কিংবা ডায়ের্ট চার্ট মেনে চলা সম্ভব হয় না। আর তখনই দেখা দেয় নানা সমস্যা। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এ সমস্যা সমাধানে একটি আয়ুর্বেদিক পানীয়ের কথা বলেছেন। তারা দাবি করেছেন, এ পানীয়টি প্রতিদিন রাতের খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট পরে টানা ১ মাস  পান করলেই আপনার ওজন কমবে চোখে পড়ার মতো। আর এটি বানাতেও তেমন একটা কষ্ট হয় না।

আসুর জেনে নেই সেই ঘরোয়া ওষুধ তৈরির প্রস্তুত প্রণালী।

উপকরণ:
পানি- ১ গ্লাস, লেবুর রস ১ টেবিল চামুচ, ধনেপাতা ১ কাপ, আদা কুচোনো ১ চা চামচ, ভিনিগার ১ চা চামুচ, দারুচিনি পাউডার ১ চা চামচ।

প্রস্তুত প্রণালী:
উপরের সব উপকরণ ব্লেন্ডারে ভালো করে ব্লান্ড করুন। তবে পানীয়টি যেন বেশি ঘন না হয়ে যায়। ঘন হলে একটু পানি মিশিয়ে নিন।

ওষুধটি খাওয়ার নিয়ম:
এটি রাতের খাওয়া শেষ করার ৩০ মিনিট পরে পান করতে হবে। টানা কয়েকদিন খাওয়ার পরেই দেখবেন ওজন হ্রাস হতে শুরু করেছে!

উপকার:
ধনে পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ফলে এক কাপ ধনে শাক খেলেই পেট ভরে যায়। তেমনি শরীরও চাঙ্গা হয়ে ওঠে। এক কথায় বলা যেতে পারে ফাইবার কোনো একটা কাজে নয়, বরং একই সঙ্গে নানাভাবে শরীরের উপকারে আসে।
গবেষনায় দেখা গেছে, এক কাপ পার্সলে শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে এবং আয়রণ, যা শরীরে প্রদাহ বা জ্বালা কমানোর পাশাপাশি রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে এবং শরীরে পানি জমা আটকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অন্যদিকে, ধনেপাতা শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি কিডনিকে সুস্থ রাখে। ব্লাডার ইনফেকশনও কমায় এ শাকটি। এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা স্ট্রেস লেভেল কমানোর পাশাপাশি একাধিক রোগের হাত থেকেও রক্ষা করে।