শিরোনাম :
Logo  ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার Logo ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ Logo সুন্দরবনে বন বিভাগের পৃথক অভিযানে ৫ জেলে আটক  ৩টা নৌকা, জাল, বিষের বোতল সহ মাছ জব্দ  Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত 

স্মার্টফোনের ‘মারণ রোগ’ ছাড়াতে রিহ্যাবিটেশন সেন্টারে শিশুরা!

  • আপডেট সময় : ০৬:৫৬:৩৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৬১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

স্মার্টফোন ও আইপ্যাড আজকাল বেশির ভাগ ছোট বাচ্চার হাতেই দেখা যায়। বাবা-মায়েরা তাদের ব্যক্তিগত মোবাইলও সানন্দে তুলে দেন সন্তানদের হাতে। কিন্তু এটা কী ঠিক?

গবেষকরা বলছে, আমাদের দেশের পাশাপাশি আমেরিকাও ভুগছে এক বিকট রোগে। তেরো বছর বা তার কম বয়সের বাচ্চারা ভীষণ ভাবে ভুগছে স্মার্টফোন ও ভিডিও গেমের অ্যাডিকশনে। তা এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে, বাবা-মায়েদের এখন সন্তানকে নিয়ে রিহ্যাবিটেশন সেন্টারে ছুটতে হচ্ছে।

ইতিমধ্যে আমেরিকার সিয়াটেল শহরের reSTART Life Centre-এ তৈরি হয়েছে শিশুদের জন্য একটি রিহ্যাবিটেশন সেন্টার৷যেখানে ডিজিটাল টেকনোলজি ও ভিডিও গেমের প্রতি শিশুদের তৈরি অ্যাডিকশনের চিকিৎসা করা হয়৷ ১৩ তেকে ১৮ বছরের শিশুদের জন্য শুরু হওয়া চিকিৎসার নাম সেরেনিটি মাউন্টেন৷ চিকিৎসার মাধ্যমে সবরকম ভাবে চেষ্টা করা হয় যাতে শিশুদের অ্যাডিকশন ছাড়ানো যায়। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শুধুমাত্র চিকিৎসা নয় এই রোগ চাড়াতে গেলে দরকার পরিবারেরও উদ্যোগ।

সূত্র: কলকাতা টুয়েন্টিফোর।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

 ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

স্মার্টফোনের ‘মারণ রোগ’ ছাড়াতে রিহ্যাবিটেশন সেন্টারে শিশুরা!

আপডেট সময় : ০৬:৫৬:৩৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

স্মার্টফোন ও আইপ্যাড আজকাল বেশির ভাগ ছোট বাচ্চার হাতেই দেখা যায়। বাবা-মায়েরা তাদের ব্যক্তিগত মোবাইলও সানন্দে তুলে দেন সন্তানদের হাতে। কিন্তু এটা কী ঠিক?

গবেষকরা বলছে, আমাদের দেশের পাশাপাশি আমেরিকাও ভুগছে এক বিকট রোগে। তেরো বছর বা তার কম বয়সের বাচ্চারা ভীষণ ভাবে ভুগছে স্মার্টফোন ও ভিডিও গেমের অ্যাডিকশনে। তা এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে, বাবা-মায়েদের এখন সন্তানকে নিয়ে রিহ্যাবিটেশন সেন্টারে ছুটতে হচ্ছে।

ইতিমধ্যে আমেরিকার সিয়াটেল শহরের reSTART Life Centre-এ তৈরি হয়েছে শিশুদের জন্য একটি রিহ্যাবিটেশন সেন্টার৷যেখানে ডিজিটাল টেকনোলজি ও ভিডিও গেমের প্রতি শিশুদের তৈরি অ্যাডিকশনের চিকিৎসা করা হয়৷ ১৩ তেকে ১৮ বছরের শিশুদের জন্য শুরু হওয়া চিকিৎসার নাম সেরেনিটি মাউন্টেন৷ চিকিৎসার মাধ্যমে সবরকম ভাবে চেষ্টা করা হয় যাতে শিশুদের অ্যাডিকশন ছাড়ানো যায়। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শুধুমাত্র চিকিৎসা নয় এই রোগ চাড়াতে গেলে দরকার পরিবারেরও উদ্যোগ।

সূত্র: কলকাতা টুয়েন্টিফোর।