স্মার্টফোনের ‘মারণ রোগ’ ছাড়াতে রিহ্যাবিটেশন সেন্টারে শিশুরা!

  • আপডেট সময় : ০৬:৫৬:৩৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৫২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

স্মার্টফোন ও আইপ্যাড আজকাল বেশির ভাগ ছোট বাচ্চার হাতেই দেখা যায়। বাবা-মায়েরা তাদের ব্যক্তিগত মোবাইলও সানন্দে তুলে দেন সন্তানদের হাতে। কিন্তু এটা কী ঠিক?

গবেষকরা বলছে, আমাদের দেশের পাশাপাশি আমেরিকাও ভুগছে এক বিকট রোগে। তেরো বছর বা তার কম বয়সের বাচ্চারা ভীষণ ভাবে ভুগছে স্মার্টফোন ও ভিডিও গেমের অ্যাডিকশনে। তা এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে, বাবা-মায়েদের এখন সন্তানকে নিয়ে রিহ্যাবিটেশন সেন্টারে ছুটতে হচ্ছে।

ইতিমধ্যে আমেরিকার সিয়াটেল শহরের reSTART Life Centre-এ তৈরি হয়েছে শিশুদের জন্য একটি রিহ্যাবিটেশন সেন্টার৷যেখানে ডিজিটাল টেকনোলজি ও ভিডিও গেমের প্রতি শিশুদের তৈরি অ্যাডিকশনের চিকিৎসা করা হয়৷ ১৩ তেকে ১৮ বছরের শিশুদের জন্য শুরু হওয়া চিকিৎসার নাম সেরেনিটি মাউন্টেন৷ চিকিৎসার মাধ্যমে সবরকম ভাবে চেষ্টা করা হয় যাতে শিশুদের অ্যাডিকশন ছাড়ানো যায়। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শুধুমাত্র চিকিৎসা নয় এই রোগ চাড়াতে গেলে দরকার পরিবারেরও উদ্যোগ।

সূত্র: কলকাতা টুয়েন্টিফোর।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্মার্টফোনের ‘মারণ রোগ’ ছাড়াতে রিহ্যাবিটেশন সেন্টারে শিশুরা!

আপডেট সময় : ০৬:৫৬:৩৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

স্মার্টফোন ও আইপ্যাড আজকাল বেশির ভাগ ছোট বাচ্চার হাতেই দেখা যায়। বাবা-মায়েরা তাদের ব্যক্তিগত মোবাইলও সানন্দে তুলে দেন সন্তানদের হাতে। কিন্তু এটা কী ঠিক?

গবেষকরা বলছে, আমাদের দেশের পাশাপাশি আমেরিকাও ভুগছে এক বিকট রোগে। তেরো বছর বা তার কম বয়সের বাচ্চারা ভীষণ ভাবে ভুগছে স্মার্টফোন ও ভিডিও গেমের অ্যাডিকশনে। তা এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে, বাবা-মায়েদের এখন সন্তানকে নিয়ে রিহ্যাবিটেশন সেন্টারে ছুটতে হচ্ছে।

ইতিমধ্যে আমেরিকার সিয়াটেল শহরের reSTART Life Centre-এ তৈরি হয়েছে শিশুদের জন্য একটি রিহ্যাবিটেশন সেন্টার৷যেখানে ডিজিটাল টেকনোলজি ও ভিডিও গেমের প্রতি শিশুদের তৈরি অ্যাডিকশনের চিকিৎসা করা হয়৷ ১৩ তেকে ১৮ বছরের শিশুদের জন্য শুরু হওয়া চিকিৎসার নাম সেরেনিটি মাউন্টেন৷ চিকিৎসার মাধ্যমে সবরকম ভাবে চেষ্টা করা হয় যাতে শিশুদের অ্যাডিকশন ছাড়ানো যায়। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শুধুমাত্র চিকিৎসা নয় এই রোগ চাড়াতে গেলে দরকার পরিবারেরও উদ্যোগ।

সূত্র: কলকাতা টুয়েন্টিফোর।