শিরোনাম :
Logo ইবিতে ঠিকাদারদের লাইসেন্স নবায়নের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ Logo জবির স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় আয় ১২ কোটি টাকা Logo বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলা শাখার নির্বাচন সম্পন্ন Logo আসিফ মাহমুদের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo সরকার উদ্যোগ না নিলে আমরা বসে থাকব না: নাহিদ ইসলাম Logo সার্কের বিকল্প জোট গঠনে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান, রয়েছে বাংলাদেশও Logo পহেলা জুলাই থেকে ৫ আগস্টের কর্মসূচি ঘিরে হুমকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo নতুন নেতৃত্বে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘তারুণ্য’ Logo সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সন্ত্রাসী হামলা, আহত-৩০ Logo খুবির দুই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে জুলাই আন্দোলনকে কটাক্ষ ও ধর্ম অবমাননার অভিযোগ

ধর্ষণের ব্যাপারে কঠোর কয়েকটি দেশ

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:৫৪:৩২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮২৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্রতিটি দেশে, প্রতিটি সমাজে প্রতিটি ব্যবস্থায় ধর্ষণকে সবথেকে বড় এবং ঘৃণ্য অপরাধ বলে ধরে নেওয়া হয়। শুধু ধরে নেওয়াই বলব না, ধর্ষণের বিরুদ্ধে শাস্তির বিধানও তেমনভাবেই ঠিক করা হয়। কোথাও কোথাও আবার এই বিষয়টিকে সামাজিক ব্যধি বলেও ধরে নেওয়া হয়। এই শাস্তির ফলে নিগৃহীতার জীবনেও নেমে আসে নানা ধরনের বাধা। অনেক সমাজেই এখনও তাদেরকে এই দোষী বলেই ধরে নেওয়া হয়। দেখে নেয়া যাক ধর্ষণের ব্যাপারে কঠোর কয়েকটি দেশে সাজার প্রকৃতি।

চীন
কমিউনিজিমে বিশ্বাসী এই দেশটিতে ধর্ষণের সাজা শুধুমাত্র মৃত্যুদণ্ডই। ধর্ষণ প্রমাণ হলেই আর কোনও সাজা নয়, সরাসরি মৃত্যুদণ্ড। আর তা কার্যকর করা হয় অত্যন্ত দ্রুত।

ইরান
হয় ফাঁসি, না হয় সোজাসুজি গুলি। এভাবেই এদেশে শাস্তি দেওয়া হয় ধর্ষককে। কারণ তারা মনে করে, দোষী ধর্ষিতা নন, ধর্ষকই এই কাজে আসল দোষী।

আফগানিস্থান
এই দেশটির কথা উঠলেই মনে পরে তালিবানী শাসন। কিন্তু, অদ্ভুত বিষয় আফগানিস্থানে ধর্ষণের হার অত্যন্ত কম। তবে, সেখানে ধর্ষণের সাজা শুনলে আপনিও আঁতকে উঠবেন। কারণ, ধর্ষণ করে ধরা পড়লে সোজা মাথায় গুলি করে মারা হয় ধর্ষককে।

ফ্রান্স
নির্যাতিতার শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে ধর্ষকের সাজা ঠিক করা হয় এখানে। তবে, ধরা পড়ার পর এবং অপরাধ প্রমাণিত হলে কমপক্ষে ১৫ বছরের জেল। অপরাধ গুরুতর হলে তা বেড়ে হতে পারে ৩০ বছরও।

উত্তর কোরিয়া
এদেশে ধর্ষণের সাজা শুধুই মৃত্যুদণ্ড। অভিযোগ, গ্রেফতার আর তারপর অভিযোগ প্রমাণ হলে গুলি করে হত্যা করা হয় ধর্ষককে।

সৌদি আরব
এখানেও ধর্ষণের সাজা ভয়ঙ্কর। ধর্ষককে প্রকাশ্যেই পিটিয়ে মারা হয় এদেশে। আর তাই এখানেও ধর্ষণের সংখ্যা অনেকটাই কম।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ইবিতে ঠিকাদারদের লাইসেন্স নবায়নের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

ধর্ষণের ব্যাপারে কঠোর কয়েকটি দেশ

আপডেট সময় : ০২:৫৪:৩২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

প্রতিটি দেশে, প্রতিটি সমাজে প্রতিটি ব্যবস্থায় ধর্ষণকে সবথেকে বড় এবং ঘৃণ্য অপরাধ বলে ধরে নেওয়া হয়। শুধু ধরে নেওয়াই বলব না, ধর্ষণের বিরুদ্ধে শাস্তির বিধানও তেমনভাবেই ঠিক করা হয়। কোথাও কোথাও আবার এই বিষয়টিকে সামাজিক ব্যধি বলেও ধরে নেওয়া হয়। এই শাস্তির ফলে নিগৃহীতার জীবনেও নেমে আসে নানা ধরনের বাধা। অনেক সমাজেই এখনও তাদেরকে এই দোষী বলেই ধরে নেওয়া হয়। দেখে নেয়া যাক ধর্ষণের ব্যাপারে কঠোর কয়েকটি দেশে সাজার প্রকৃতি।

চীন
কমিউনিজিমে বিশ্বাসী এই দেশটিতে ধর্ষণের সাজা শুধুমাত্র মৃত্যুদণ্ডই। ধর্ষণ প্রমাণ হলেই আর কোনও সাজা নয়, সরাসরি মৃত্যুদণ্ড। আর তা কার্যকর করা হয় অত্যন্ত দ্রুত।

ইরান
হয় ফাঁসি, না হয় সোজাসুজি গুলি। এভাবেই এদেশে শাস্তি দেওয়া হয় ধর্ষককে। কারণ তারা মনে করে, দোষী ধর্ষিতা নন, ধর্ষকই এই কাজে আসল দোষী।

আফগানিস্থান
এই দেশটির কথা উঠলেই মনে পরে তালিবানী শাসন। কিন্তু, অদ্ভুত বিষয় আফগানিস্থানে ধর্ষণের হার অত্যন্ত কম। তবে, সেখানে ধর্ষণের সাজা শুনলে আপনিও আঁতকে উঠবেন। কারণ, ধর্ষণ করে ধরা পড়লে সোজা মাথায় গুলি করে মারা হয় ধর্ষককে।

ফ্রান্স
নির্যাতিতার শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে ধর্ষকের সাজা ঠিক করা হয় এখানে। তবে, ধরা পড়ার পর এবং অপরাধ প্রমাণিত হলে কমপক্ষে ১৫ বছরের জেল। অপরাধ গুরুতর হলে তা বেড়ে হতে পারে ৩০ বছরও।

উত্তর কোরিয়া
এদেশে ধর্ষণের সাজা শুধুই মৃত্যুদণ্ড। অভিযোগ, গ্রেফতার আর তারপর অভিযোগ প্রমাণ হলে গুলি করে হত্যা করা হয় ধর্ষককে।

সৌদি আরব
এখানেও ধর্ষণের সাজা ভয়ঙ্কর। ধর্ষককে প্রকাশ্যেই পিটিয়ে মারা হয় এদেশে। আর তাই এখানেও ধর্ষণের সংখ্যা অনেকটাই কম।