জামায়াত শিবির এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে : নানক

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:৩৪:০২ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৫৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ আসনের এমপি মনজুরুল ইসলাম লিটন সব সময় সুন্দরগঞ্জে জামায়াত শিবিরের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। সেকারনে তিনি সব সময় জামায়াত শিবিরের থ্রেটের মুখে থাকতেন। তারাই এই ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে।

রংপুর মেডিক্যাল কলেজের মর্গের সামনে প্রেসব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, জামায়াত শিবির আবারও দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য পরিকল্পিতভাবে তা-ব চালাচ্ছে। এমপি লিটন হত্যাকান্ডের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে জামায়াত শিবির এখনও তৎপর। এদেরকে রুখে দিতে হবে। তিনি আইনশৃংখলাবাহিনীকে অবিলম্বে ঘাতকদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার আহবান জানান।
এসময় তার সাথে ছিলেন আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল হক, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন, রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক, এসপি মিজানুর রহমান, কোতয়ালী থানার ওসি জাহিদুল ইসলামসহ পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তারা। এছাড়াও সেখানে ছিলেন তার স্ত্রী সৈয়দা খুরশিদা জাহান স্মৃতি, দুলভাই ড. আব্দুল্লাহেল বারি, বড় বোন আফরোজা বাড়ি, স্ত্রীর ভাই দিদারুল আহসানসহ স্থানীয় নেতাকর্মী ছাড়াও রংপুর মহানগর আওয়ঢামীলীগের সভাপতি শাফিয়ার রহমান শফি, সেক্রেটারী তুষার কান্তি মন্ডল ছাড়াও বিপুল পরিমান নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জামায়াত শিবির এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে : নানক

আপডেট সময় : ১২:৩৪:০২ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ আসনের এমপি মনজুরুল ইসলাম লিটন সব সময় সুন্দরগঞ্জে জামায়াত শিবিরের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। সেকারনে তিনি সব সময় জামায়াত শিবিরের থ্রেটের মুখে থাকতেন। তারাই এই ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে।

রংপুর মেডিক্যাল কলেজের মর্গের সামনে প্রেসব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, জামায়াত শিবির আবারও দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য পরিকল্পিতভাবে তা-ব চালাচ্ছে। এমপি লিটন হত্যাকান্ডের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে জামায়াত শিবির এখনও তৎপর। এদেরকে রুখে দিতে হবে। তিনি আইনশৃংখলাবাহিনীকে অবিলম্বে ঘাতকদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার আহবান জানান।
এসময় তার সাথে ছিলেন আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল হক, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন, রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক, এসপি মিজানুর রহমান, কোতয়ালী থানার ওসি জাহিদুল ইসলামসহ পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তারা। এছাড়াও সেখানে ছিলেন তার স্ত্রী সৈয়দা খুরশিদা জাহান স্মৃতি, দুলভাই ড. আব্দুল্লাহেল বারি, বড় বোন আফরোজা বাড়ি, স্ত্রীর ভাই দিদারুল আহসানসহ স্থানীয় নেতাকর্মী ছাড়াও রংপুর মহানগর আওয়ঢামীলীগের সভাপতি শাফিয়ার রহমান শফি, সেক্রেটারী তুষার কান্তি মন্ডল ছাড়াও বিপুল পরিমান নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।