শুক্রবার | ২৮ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী Logo প্রতিষ্ঠার পর থেকে নির্মাণ হয়নি চাঁদপুর সদর হাসপাতালে স্থায়ী মর্গ, জীর্ণ-ভবনে ময়নাতদন্ত Logo চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে তারুণ্যের আলো সামাজিক উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প Logo ফের ভূমিকম্প Logo কচুয়ায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে ৩০টি প্রদর্শনী Logo কুবির বাংলা বিভাগের বাংলা নাটক বিষয়ক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন Logo মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত Logo মাগুরার শ্রীপুরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী- ২০২৫ এর উদ্বোধন Logo পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় জাতীয় প্রাণীসম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ প্রদর্শনী Logo আমরা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করছি: চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের বিএনপির প্রার্থী বাবু খান

মিষ্টি সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:৪০:৫৫ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
  • ৮১১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মাছ-মাংস হোক, না হোক। খাওয়া শেষে মিষ্টিমুখ অবশ্যই করতে হবে।

এটা অনেক পরিবারে ঐতিহ্য হিসেবে গড়ে উঠেছে। শুধু রসনাই নয়, সুস্বাস্থ্যের চাবিও মিষ্টি।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রতিদিন খাওয়া শেষে একটু মিষ্টি খেলে কমবে ব্লাড প্রেশার। পাশাপাশি কার্ডিওভাসকুলার রোগের সম্ভাবনা কমে। মিষ্টি খাবার শরীরের ভিতর অ্যাসিড ক্ষরণের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ফলে, হজম ভাল হয়। খাওয়া শেষে মিষ্টি শরীরে সেরিটোনিন নামের হরমোনের ক্ষরণ হয়। ফলে, সুখ ও আনন্দের অনুভূতি তৈরি হয়। শরীরের সার্বিক সুস্থতার জন্য যা জরুরি। ভারী খাবার খাওয়ার পর শরীরে ব্লাড প্রেশার অত্যন্ত কমে যায়। ফলে, কখনও কখনও অস্বস্তি তৈরি হয়। কিন্তু মিষ্টি খেলে শরীরে রক্তচাপের ভারসাম্য তৈরি হয়। ফলে, কোনো অসুস্থতা বা অস্বস্তির সম্ভাবনা থাকে না। ডার্ক চকোলেটের মতো বেশ কিছু ডেজার্টে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং কোকো। যা স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমায়। ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী

মিষ্টি সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি !

আপডেট সময় : ০৬:৪০:৫৫ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মাছ-মাংস হোক, না হোক। খাওয়া শেষে মিষ্টিমুখ অবশ্যই করতে হবে।

এটা অনেক পরিবারে ঐতিহ্য হিসেবে গড়ে উঠেছে। শুধু রসনাই নয়, সুস্বাস্থ্যের চাবিও মিষ্টি।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রতিদিন খাওয়া শেষে একটু মিষ্টি খেলে কমবে ব্লাড প্রেশার। পাশাপাশি কার্ডিওভাসকুলার রোগের সম্ভাবনা কমে। মিষ্টি খাবার শরীরের ভিতর অ্যাসিড ক্ষরণের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ফলে, হজম ভাল হয়। খাওয়া শেষে মিষ্টি শরীরে সেরিটোনিন নামের হরমোনের ক্ষরণ হয়। ফলে, সুখ ও আনন্দের অনুভূতি তৈরি হয়। শরীরের সার্বিক সুস্থতার জন্য যা জরুরি। ভারী খাবার খাওয়ার পর শরীরে ব্লাড প্রেশার অত্যন্ত কমে যায়। ফলে, কখনও কখনও অস্বস্তি তৈরি হয়। কিন্তু মিষ্টি খেলে শরীরে রক্তচাপের ভারসাম্য তৈরি হয়। ফলে, কোনো অসুস্থতা বা অস্বস্তির সম্ভাবনা থাকে না। ডার্ক চকোলেটের মতো বেশ কিছু ডেজার্টে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং কোকো। যা স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমায়। ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে।