বৃহস্পতিবার | ৬ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo বাঁচতে চায় ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত কুবি শিক্ষার্থী প্রভা Logo ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ ও বেরোবির মাঝে সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত Logo চাঁদপুরে পাসপোর্ট করতে এসে ২ রোহিঙ্গা নারী আটক Logo বাংলাদেশ থেকে শুভারম্ভন হলো ‘ফোবানার ৪০ তম বর্ষপূর্তি উৎসব আয়োজন Logo বাবার কবর জিয়ারতের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক Logo চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জরুরী সভা! Logo শ্লীলতাহানির মামলা করে ফের শ্লীলতাহানির শিকার ঝিনাইদহের নারী Logo ঝিনাইদহে পিকাপের ধাক্কায় নসিমন ড্রাইভার নিহত Logo ইবিতে সাংবাদিক মারধর—তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, নয়জনকে সতর্ক বার্তা Logo হাপানীয়া যুব সংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে ঝুড়ি বিতরণ

এফ-১৬ মোকাবেলায় জরুরি ভিত্তিতে ক্ষেপণাস্ত্র চায় ভারতীয় বিমান বাহিনী !

  • আপডেট সময় : ১২:৪৫:২৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০১৯
  • ৭৮৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ভারতীয় বিমান বাহিনী জরুরি ভিত্তিতে ক্ষেপণাস্ত্র কেনার জন্য দেশটির সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। ভারতীয় একটি দৈনিক এবং রাশিয়ার একটি সংবাদ মাধ্যম এ খবর দিয়েছে।এতে বলা হয়েছে, কাশ্মির সীমান্তের কাছাকাছি পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের গোটা বহর মোতায়েনকে কেন্দ্র করে ভারতীয় বিমান বাহিনীর টহল বেড়ে গেছে। আকাশযুদ্ধে ব্যবহার যোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রসহ সব ধরণের সমরাস্ত্রে পুরোপুরি সজ্জিত হয়ে এ সব টহল দেয়া হয়।

ভারতের সরকারের শীর্ষ সূত্র থেকে বলা হয়েছে, এ সব ক্ষেপণাস্ত্রের আয়ু সীমিত। এগুলো যখন বাক্সবন্দি হয়ে থাকে তখন বছর গুণে আয়ুর হিসাব করা হয়। কিন্তু যুদ্ধবিমানে টহল দেয়ার জন্য এ সব ক্ষেপণাস্ত্র বহন করা হলে তাতে ক্ষেপণাস্ত্রের খোল বা শেলের আয়ু কমে যায়। কতবার টহল দেয়া হয়েছে তার ওপর নির্ভর করে ক্ষেপণাস্ত্রের আয়ু। এ অবস্থায়, ভারতীয় বিমান বাহিনীকে বিশেষ করে আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র দ্রুত যোগান দিতে হবে। গত মাসের শেষের দিকে পাকিস্তানের সঙ্গে আকাশ যুদ্ধকে কেন্দ্র করে ভারতীয় বিমান বাহিনী উচ্চ সতর্কাবস্থায় বজায় রেখেছে। এ ছাড়া, সীমান্তের দুই পাশেই বিমান বাহিনী তৎপরতা অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে রাতের টহল তৎপরতা বেড়েছে।দ্রুততম সময়ে জবাব দেয়ার প্রয়োজনকে সামনে রেখে ভারতের অগ্রবর্তী অবস্থানে প্রস্তুত রাখা হয়েছে আইএএফ যুদ্ধবিমান বহর। এ সব যুদ্ধবিমানের মধ্যে রয়েছে সুখোই-৩০এমকেআই এবং মিরেজ-২০০০। ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু এবং কাশ্মিরেও যুদ্ধবিমানের শক্তি বাড়ানো হয়েছে।এ দিকে, বালাকোটে হামলার পরদিন ভারতের বিরুদ্ধে আকাশযুদ্ধে এফ-১৬ ব্যবহারের বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে আমেরিকার সঙ্গে শলা-পরামর্শ করেছে ভারত। আর তাতেও ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের এফ-১৬ মোতায়েন ঠেকানো যায় নি এবং ফলে অস্বস্তি বোধ করছে নয়াদিল্লি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বাঁচতে চায় ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত কুবি শিক্ষার্থী প্রভা

এফ-১৬ মোকাবেলায় জরুরি ভিত্তিতে ক্ষেপণাস্ত্র চায় ভারতীয় বিমান বাহিনী !

আপডেট সময় : ১২:৪৫:২৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০১৯

নিউজ ডেস্ক:

ভারতীয় বিমান বাহিনী জরুরি ভিত্তিতে ক্ষেপণাস্ত্র কেনার জন্য দেশটির সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। ভারতীয় একটি দৈনিক এবং রাশিয়ার একটি সংবাদ মাধ্যম এ খবর দিয়েছে।এতে বলা হয়েছে, কাশ্মির সীমান্তের কাছাকাছি পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের গোটা বহর মোতায়েনকে কেন্দ্র করে ভারতীয় বিমান বাহিনীর টহল বেড়ে গেছে। আকাশযুদ্ধে ব্যবহার যোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রসহ সব ধরণের সমরাস্ত্রে পুরোপুরি সজ্জিত হয়ে এ সব টহল দেয়া হয়।

ভারতের সরকারের শীর্ষ সূত্র থেকে বলা হয়েছে, এ সব ক্ষেপণাস্ত্রের আয়ু সীমিত। এগুলো যখন বাক্সবন্দি হয়ে থাকে তখন বছর গুণে আয়ুর হিসাব করা হয়। কিন্তু যুদ্ধবিমানে টহল দেয়ার জন্য এ সব ক্ষেপণাস্ত্র বহন করা হলে তাতে ক্ষেপণাস্ত্রের খোল বা শেলের আয়ু কমে যায়। কতবার টহল দেয়া হয়েছে তার ওপর নির্ভর করে ক্ষেপণাস্ত্রের আয়ু। এ অবস্থায়, ভারতীয় বিমান বাহিনীকে বিশেষ করে আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র দ্রুত যোগান দিতে হবে। গত মাসের শেষের দিকে পাকিস্তানের সঙ্গে আকাশ যুদ্ধকে কেন্দ্র করে ভারতীয় বিমান বাহিনী উচ্চ সতর্কাবস্থায় বজায় রেখেছে। এ ছাড়া, সীমান্তের দুই পাশেই বিমান বাহিনী তৎপরতা অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে রাতের টহল তৎপরতা বেড়েছে।দ্রুততম সময়ে জবাব দেয়ার প্রয়োজনকে সামনে রেখে ভারতের অগ্রবর্তী অবস্থানে প্রস্তুত রাখা হয়েছে আইএএফ যুদ্ধবিমান বহর। এ সব যুদ্ধবিমানের মধ্যে রয়েছে সুখোই-৩০এমকেআই এবং মিরেজ-২০০০। ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু এবং কাশ্মিরেও যুদ্ধবিমানের শক্তি বাড়ানো হয়েছে।এ দিকে, বালাকোটে হামলার পরদিন ভারতের বিরুদ্ধে আকাশযুদ্ধে এফ-১৬ ব্যবহারের বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে আমেরিকার সঙ্গে শলা-পরামর্শ করেছে ভারত। আর তাতেও ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের এফ-১৬ মোতায়েন ঠেকানো যায় নি এবং ফলে অস্বস্তি বোধ করছে নয়াদিল্লি।