শিরোনাম :
Logo চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী কমিটির প্রথম সভা Logo নারী শিক্ষার্থীদের কটুক্তির প্রতিবাদে ইবি ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন  Logo তারেক রহমান ও টুকুর খালাসে শিয়ালকোলে মিষ্টি বিতরণ Logo জাবির হল সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে মানহানি, ছাত্রদলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ Logo স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত কয়রার জনগণ, নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান  Logo জবির দু’টি হলের কাজ আনুষ্ঠানিক ভাবে সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর Logo সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার মাধ্যমে আমাদের নিয়োগের কাজ হচ্ছে: রাবি উপাচার্য Logo পলাশবাড়ীতে ভিডব্লিউবি তালিকা প্রণয়নে অনিয়মের অভিযোগ। Logo সাতক্ষীরায় কুখ্যাত সন্ত্রাসী কোপা মাসুদসহ গ্রেপ্তার-৩ Logo সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলায় কলেজ ছাত্র কারাগারে

পুরুষকে বশে আনার মন্ত্র !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:১৩:৫৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৯০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

পুরুষ ও নারী একে অপরের পরিপূরক। তাই দু’জনের সামাজিক স্থান সমান হওয়া উচিত।
দুর্ভাগ্যবশত পুরুষতান্ত্রিক সামাজিক কাঠামো তা হতে দেয় না। পুরুষ যেমন কথায় কথায় নারীকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তেমনই নারীদেরও জেনে রাখা ভাল, কীভাবে পুরুষসঙ্গীকে হাতের মুঠোয় রাখতে হয়। নীচে রইল তার ১২টি টিপস—

১) অতিরিক্ত সম্মান দেখাবেন না। এতে পুরুষেরা নারীদের দুর্বল ভেবে বসেন। তাছাড়া কেউ ছেলে হয়ে জন্মেছেন বলে তার অতিরিক্ত কোন সম্মান প্রাপ্যও নয়।

২) কখনও কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়ে আলোচনা করবেন কিন্তু পুরুষের উপর নির্ভর করবেন না। যত নির্ভরতা বাড়ে ততই পুরুষেরা মনে করে তাদের ছাড়া মেয়েদের জীবন চলবে না।

৩) অন্ততপক্ষে এক বছর সম্পর্ক থাকার পরেই যৌনতায় যাবেন। খুব ভালবাসা থাকলেও চুম্বন পর্যন্ত এগোবেন, তার বেশি নয়। সহজে শরীর পেয়ে গেলে পুরুষেরা মেয়েদের যেমন খুশি নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ পেয়ে যান। আর উলটোটা হলে পুরুষেরা সেই মেয়েদের সমীহ করে চলেন।

৪) বিয়ে সংক্রান্ত কথা কখনও নিজে মুখে বলবেন না। পুরুষেরা যখন দেখে অনেকদিন সম্পর্কের পরেও মেয়েরা নিজে থেকে কিছু বলছে না তখন তারাই মেয়েদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

৫) বিয়ের প্রস্তাব দিলে বা প্রেমের প্রস্তাব দিলে সঙ্গে সঙ্গে লাফিয়ে উঠবেন না। দুয়েকদিন ভাবনা-চিন্তা করার সময় নেবেন। আর তেমন নিশ্চিত না হলে কোন কথা দেবেনই না।

৬) কেমন দেখাচ্ছে, এই কথাটা কখনও জিজ্ঞেস করবেন না। নিজেকে কেমন দেখাচ্ছে তা সবচেয়ে ভাল আপনিই জানেন এবং সে ব্যাপারে অন্য কারও মতামতের দরকার নেই।

৭) ঘরে-বাইরে যতটা পারা যায় সব কাজ নিজে করুন। যেমন বাজার-দোকান করা, বিল জমা দেওয়া, ট্রেন বা ফ্লাইটের টিকিট বুক করা ইত্যাদি যাতে আপনার উপরেই পুরুষসঙ্গী নির্ভর করতে বাধ্য হন।

৮) নিজেকে সব সময় প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিষয়ে আপডেটেড রাখুন। অত্যাধুনিক অ্যাপের খোঁজখবর থেকে শুরু করে বিভিন্ন গ্যাজেট, গাড়ি, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ইত্যাদির বিষয়ে বিশদে জানবেন। যে সব মেয়েরা এগুলি বোঝেন, পুরুষেরা খুব সহজেই তাদের প্রতি মুগ্ধ হন।

৯) নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালবাসুন। সঙ্গীর প্রতি যত্মশীল হবেন কিন্তু আত্মত্যাগী মনোভাব রাখবেন না। সঙ্গী আপনাকে ছেড়ে গেলেও যে আপনি ভেঙে পড়বেন না সেটা বুঝলেই সঙ্গী আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবেন।

১০) অর্থনৈতিক স্বাধীনতা মেয়েদের সবচেয়ে বড় শক্তি দেয়। যদি পুরুষের উপর এই কারণে নির্ভর করতে না হয়, তবে পুরুষকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়।

১১) পুরুষসঙ্গীর অন্য বান্ধবীদের প্রতি কোন আগ্রহ দেখাবেন না এবং বিষয়টিকে পাত্তাই দেবেন না। অন্যদিকে নিজের বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে ইচ্ছেমতো ঘুরবেন-বেড়াবেন। এতেই পুরুষসঙ্গী আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

১২) পুরুষসঙ্গীর সামনে কখনও কাঁদবেন না। নিজেকে সংযত করতে না পারলে অন্য ঘরে চলে যান। এতে আপনার প্রতি সঙ্গীর সম্মান বাড়বে এবং পুরুষকে নিয়ন্ত্রণ করা আপনার পক্ষে সহজ হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী কমিটির প্রথম সভা

পুরুষকে বশে আনার মন্ত্র !

আপডেট সময় : ০১:১৩:৫৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

পুরুষ ও নারী একে অপরের পরিপূরক। তাই দু’জনের সামাজিক স্থান সমান হওয়া উচিত।
দুর্ভাগ্যবশত পুরুষতান্ত্রিক সামাজিক কাঠামো তা হতে দেয় না। পুরুষ যেমন কথায় কথায় নারীকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তেমনই নারীদেরও জেনে রাখা ভাল, কীভাবে পুরুষসঙ্গীকে হাতের মুঠোয় রাখতে হয়। নীচে রইল তার ১২টি টিপস—

১) অতিরিক্ত সম্মান দেখাবেন না। এতে পুরুষেরা নারীদের দুর্বল ভেবে বসেন। তাছাড়া কেউ ছেলে হয়ে জন্মেছেন বলে তার অতিরিক্ত কোন সম্মান প্রাপ্যও নয়।

২) কখনও কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়ে আলোচনা করবেন কিন্তু পুরুষের উপর নির্ভর করবেন না। যত নির্ভরতা বাড়ে ততই পুরুষেরা মনে করে তাদের ছাড়া মেয়েদের জীবন চলবে না।

৩) অন্ততপক্ষে এক বছর সম্পর্ক থাকার পরেই যৌনতায় যাবেন। খুব ভালবাসা থাকলেও চুম্বন পর্যন্ত এগোবেন, তার বেশি নয়। সহজে শরীর পেয়ে গেলে পুরুষেরা মেয়েদের যেমন খুশি নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ পেয়ে যান। আর উলটোটা হলে পুরুষেরা সেই মেয়েদের সমীহ করে চলেন।

৪) বিয়ে সংক্রান্ত কথা কখনও নিজে মুখে বলবেন না। পুরুষেরা যখন দেখে অনেকদিন সম্পর্কের পরেও মেয়েরা নিজে থেকে কিছু বলছে না তখন তারাই মেয়েদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

৫) বিয়ের প্রস্তাব দিলে বা প্রেমের প্রস্তাব দিলে সঙ্গে সঙ্গে লাফিয়ে উঠবেন না। দুয়েকদিন ভাবনা-চিন্তা করার সময় নেবেন। আর তেমন নিশ্চিত না হলে কোন কথা দেবেনই না।

৬) কেমন দেখাচ্ছে, এই কথাটা কখনও জিজ্ঞেস করবেন না। নিজেকে কেমন দেখাচ্ছে তা সবচেয়ে ভাল আপনিই জানেন এবং সে ব্যাপারে অন্য কারও মতামতের দরকার নেই।

৭) ঘরে-বাইরে যতটা পারা যায় সব কাজ নিজে করুন। যেমন বাজার-দোকান করা, বিল জমা দেওয়া, ট্রেন বা ফ্লাইটের টিকিট বুক করা ইত্যাদি যাতে আপনার উপরেই পুরুষসঙ্গী নির্ভর করতে বাধ্য হন।

৮) নিজেকে সব সময় প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিষয়ে আপডেটেড রাখুন। অত্যাধুনিক অ্যাপের খোঁজখবর থেকে শুরু করে বিভিন্ন গ্যাজেট, গাড়ি, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ইত্যাদির বিষয়ে বিশদে জানবেন। যে সব মেয়েরা এগুলি বোঝেন, পুরুষেরা খুব সহজেই তাদের প্রতি মুগ্ধ হন।

৯) নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালবাসুন। সঙ্গীর প্রতি যত্মশীল হবেন কিন্তু আত্মত্যাগী মনোভাব রাখবেন না। সঙ্গী আপনাকে ছেড়ে গেলেও যে আপনি ভেঙে পড়বেন না সেটা বুঝলেই সঙ্গী আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবেন।

১০) অর্থনৈতিক স্বাধীনতা মেয়েদের সবচেয়ে বড় শক্তি দেয়। যদি পুরুষের উপর এই কারণে নির্ভর করতে না হয়, তবে পুরুষকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়।

১১) পুরুষসঙ্গীর অন্য বান্ধবীদের প্রতি কোন আগ্রহ দেখাবেন না এবং বিষয়টিকে পাত্তাই দেবেন না। অন্যদিকে নিজের বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে ইচ্ছেমতো ঘুরবেন-বেড়াবেন। এতেই পুরুষসঙ্গী আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

১২) পুরুষসঙ্গীর সামনে কখনও কাঁদবেন না। নিজেকে সংযত করতে না পারলে অন্য ঘরে চলে যান। এতে আপনার প্রতি সঙ্গীর সম্মান বাড়বে এবং পুরুষকে নিয়ন্ত্রণ করা আপনার পক্ষে সহজ হবে।