শিরোনাম :
Logo আগামীর বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের নেতৃত্বেই প্রয়োজন : খুবি উপাচার্য Logo বিশ্বের বড় কমেডি উৎসব সৌদি আরবে Logo রাবিতে ভর্তিতে জালিয়াতির অভিযোগে ১ শিক্ষার্থী আটক Logo মতলবে হাতপাখার সংসদ সদস্য প্রার্থী মানসুর আহমদ সাকী’র পক্ষে লিফলেট বিতরণ Logo ব্যান্ডশিল্পী রাতুল মারা গেছেন Logo গাজায় বোমা হামলা ও অনাহারে আরও ৭১ ফিলিস্তিনির মৃত্যু Logo যবিপ্রবিতে শিক্ষকদের উচ্চশিক্ষা যাত্রায় শুভেচ্ছা ও প্রত্যাবর্তনে সংবর্ধনা- ২০২৫ অনুষ্ঠিত Logo প্রধানমন্ত্রী পদে একজন ১০ বছরের বেশি নয়, একমত সব দল Logo থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে বললেন ট্রাম্প Logo চুয়াডাঙ্গা পৌরসভায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশক নিধন কর্মসূচি শুরু জনসচেতনতা বাড়াতে লিফলেট বিতরণের উদ্যোগ, পুরো পৌর এলাকায় চলবে স্প্রে কার্যক্রম

২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারির আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সংবিধান অনুযায়ী !

  • আপডেট সময় : ০৭:২৫:০২ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৪৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে এবং তা ২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারির আগেই অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।

বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হলে : রাজনীতিতে একবার রাজাকার একবার মুক্তিযোদ্ধার সরকার-এই মিউজিক্যাল চেয়ারের খেলা বন্ধ করো’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর নিয়ে আওয়ামী লীগের এ প্রবীণ নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর এবারের ভারত সফর হবে ঐতিহাসিক সফর। এর মাধ্যমে দুদেশের সম্পর্ক আরো গভীর হবে। বাংলাদেশের স্বার্থ সমুন্নত রেখেই যেকোনো চুক্তি সম্পন্ন হবে। গঙ্গার চুক্তি যার হাত দিয়ে হয়েছে তিস্তা চুক্তিও তার হাত দিয়ে হবে বলে আমার আশা।’

তিনি বলেন, ‘আজ জঙ্গিবাদ একটি বৈশ্বিক সমস্যা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেটি শক্ত হাতে দমন করছেন। সারা বিশ্বে সেটি প্রশংসা পেয়েছে। কিন্তু একজন মানুষ নাখোশ। তিনি হলেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।’

জিয়াউর রহমান এ দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছেন, মন্তব্য করে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘জিয়াউর রহমান এ দেশের রাজাকারদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। স্বাধীনতাবিরোধীদের পুনর্বাসন, সংবিধান পরিবর্তন, সামরিক শাসন জারি, এমন কিছুই ছিল না যেটি তিনি করেননি। আর তার প্রতিনিধিত্ব করছেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোকদের হাতকড়া পড়িয়ে রাজাকারদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা দিয়েছেন।’

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার সাহসের সঙ্গে জঙ্গিবাদ দমন করছে। শুধু জঙ্গিবাদ দমন করলেই হবে না। জঙ্গিবাদের মদদদাতাদের দমন করতে হবে। আর এর মূল নেতৃত্বে রয়েছে খালেদা জিয়া। তাকে রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করতে হবে।’

‘আপনারা যতই কান্নাকাটি করেন না কেন খালেদা জিয়া কোনো দিন রাজাকারদের ছাড়বে না। এটা তার কোনো কৌশল নয়। আদর্শিকভাবেই তিনি রাষ্ট্রদ্রোহী, পাকিস্তানি চিন্তা-চেতনা ধারণ করেন। তিনি গণতন্ত্র, রাজনীতি, দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। তাকে রাজনৈতিকভাবে দমন করতে হবে। জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া যাবে না।’

অনুষ্ঠানের তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, ড. আনোয়ার হোসেন, মীর হোসাইন আখতার, অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমান, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহদাত হোসেন প্রমুখ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আগামীর বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের নেতৃত্বেই প্রয়োজন : খুবি উপাচার্য

২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারির আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সংবিধান অনুযায়ী !

আপডেট সময় : ০৭:২৫:০২ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে এবং তা ২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারির আগেই অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।

বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হলে : রাজনীতিতে একবার রাজাকার একবার মুক্তিযোদ্ধার সরকার-এই মিউজিক্যাল চেয়ারের খেলা বন্ধ করো’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর নিয়ে আওয়ামী লীগের এ প্রবীণ নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর এবারের ভারত সফর হবে ঐতিহাসিক সফর। এর মাধ্যমে দুদেশের সম্পর্ক আরো গভীর হবে। বাংলাদেশের স্বার্থ সমুন্নত রেখেই যেকোনো চুক্তি সম্পন্ন হবে। গঙ্গার চুক্তি যার হাত দিয়ে হয়েছে তিস্তা চুক্তিও তার হাত দিয়ে হবে বলে আমার আশা।’

তিনি বলেন, ‘আজ জঙ্গিবাদ একটি বৈশ্বিক সমস্যা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেটি শক্ত হাতে দমন করছেন। সারা বিশ্বে সেটি প্রশংসা পেয়েছে। কিন্তু একজন মানুষ নাখোশ। তিনি হলেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।’

জিয়াউর রহমান এ দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছেন, মন্তব্য করে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘জিয়াউর রহমান এ দেশের রাজাকারদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। স্বাধীনতাবিরোধীদের পুনর্বাসন, সংবিধান পরিবর্তন, সামরিক শাসন জারি, এমন কিছুই ছিল না যেটি তিনি করেননি। আর তার প্রতিনিধিত্ব করছেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোকদের হাতকড়া পড়িয়ে রাজাকারদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা দিয়েছেন।’

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার সাহসের সঙ্গে জঙ্গিবাদ দমন করছে। শুধু জঙ্গিবাদ দমন করলেই হবে না। জঙ্গিবাদের মদদদাতাদের দমন করতে হবে। আর এর মূল নেতৃত্বে রয়েছে খালেদা জিয়া। তাকে রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করতে হবে।’

‘আপনারা যতই কান্নাকাটি করেন না কেন খালেদা জিয়া কোনো দিন রাজাকারদের ছাড়বে না। এটা তার কোনো কৌশল নয়। আদর্শিকভাবেই তিনি রাষ্ট্রদ্রোহী, পাকিস্তানি চিন্তা-চেতনা ধারণ করেন। তিনি গণতন্ত্র, রাজনীতি, দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। তাকে রাজনৈতিকভাবে দমন করতে হবে। জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া যাবে না।’

অনুষ্ঠানের তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, ড. আনোয়ার হোসেন, মীর হোসাইন আখতার, অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমান, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহদাত হোসেন প্রমুখ।