শুক্রবার | ৫ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৭ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র উদ্যোগে মিলাদ ও দোয়া Logo নোবিপ্রবির মেগা প্রকল্প সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে চায় ৯৮ শতাংশ শিক্ষার্থী Logo খুবির ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৯৭ পরিক্ষার্থী  Logo টেকনাফে ইঞ্জিন বিকল হওয়া যাত্রীবাহী বোটসহ ৪৫ জন যাত্রী উদ্ধার Logo খুবিতে ইউনেস্কো ও ইউজিসির উদ্যোগে পিয়ার-টু-পিয়ার ওরিয়েন্টেশন Logo সাতক্ষীরা–কলারোয়া সীমান্তে বিজিবির বিশেষ অভিযান পাঁচ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় চোরাচালানী মালামাল জব্দ Logo আগামী নির্বাচনে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনে সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান Logo টেকনাফে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ গোলা-বারুদসহ দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ Logo গাইবান্ধা এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাতে নিহত যুবক Logo খুবিতে আসন্ন ভর্তি পরীক্ষা: নিরাপত্তা প্রস্তুতি নিয়ে মতবিনিময় সভা

২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারির আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সংবিধান অনুযায়ী !

  • আপডেট সময় : ০৭:২৫:০২ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৭৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে এবং তা ২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারির আগেই অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।

বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হলে : রাজনীতিতে একবার রাজাকার একবার মুক্তিযোদ্ধার সরকার-এই মিউজিক্যাল চেয়ারের খেলা বন্ধ করো’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর নিয়ে আওয়ামী লীগের এ প্রবীণ নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর এবারের ভারত সফর হবে ঐতিহাসিক সফর। এর মাধ্যমে দুদেশের সম্পর্ক আরো গভীর হবে। বাংলাদেশের স্বার্থ সমুন্নত রেখেই যেকোনো চুক্তি সম্পন্ন হবে। গঙ্গার চুক্তি যার হাত দিয়ে হয়েছে তিস্তা চুক্তিও তার হাত দিয়ে হবে বলে আমার আশা।’

তিনি বলেন, ‘আজ জঙ্গিবাদ একটি বৈশ্বিক সমস্যা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেটি শক্ত হাতে দমন করছেন। সারা বিশ্বে সেটি প্রশংসা পেয়েছে। কিন্তু একজন মানুষ নাখোশ। তিনি হলেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।’

জিয়াউর রহমান এ দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছেন, মন্তব্য করে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘জিয়াউর রহমান এ দেশের রাজাকারদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। স্বাধীনতাবিরোধীদের পুনর্বাসন, সংবিধান পরিবর্তন, সামরিক শাসন জারি, এমন কিছুই ছিল না যেটি তিনি করেননি। আর তার প্রতিনিধিত্ব করছেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোকদের হাতকড়া পড়িয়ে রাজাকারদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা দিয়েছেন।’

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার সাহসের সঙ্গে জঙ্গিবাদ দমন করছে। শুধু জঙ্গিবাদ দমন করলেই হবে না। জঙ্গিবাদের মদদদাতাদের দমন করতে হবে। আর এর মূল নেতৃত্বে রয়েছে খালেদা জিয়া। তাকে রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করতে হবে।’

‘আপনারা যতই কান্নাকাটি করেন না কেন খালেদা জিয়া কোনো দিন রাজাকারদের ছাড়বে না। এটা তার কোনো কৌশল নয়। আদর্শিকভাবেই তিনি রাষ্ট্রদ্রোহী, পাকিস্তানি চিন্তা-চেতনা ধারণ করেন। তিনি গণতন্ত্র, রাজনীতি, দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। তাকে রাজনৈতিকভাবে দমন করতে হবে। জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া যাবে না।’

অনুষ্ঠানের তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, ড. আনোয়ার হোসেন, মীর হোসাইন আখতার, অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমান, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহদাত হোসেন প্রমুখ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৭ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র উদ্যোগে মিলাদ ও দোয়া

২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারির আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সংবিধান অনুযায়ী !

আপডেট সময় : ০৭:২৫:০২ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে এবং তা ২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারির আগেই অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।

বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হলে : রাজনীতিতে একবার রাজাকার একবার মুক্তিযোদ্ধার সরকার-এই মিউজিক্যাল চেয়ারের খেলা বন্ধ করো’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর নিয়ে আওয়ামী লীগের এ প্রবীণ নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর এবারের ভারত সফর হবে ঐতিহাসিক সফর। এর মাধ্যমে দুদেশের সম্পর্ক আরো গভীর হবে। বাংলাদেশের স্বার্থ সমুন্নত রেখেই যেকোনো চুক্তি সম্পন্ন হবে। গঙ্গার চুক্তি যার হাত দিয়ে হয়েছে তিস্তা চুক্তিও তার হাত দিয়ে হবে বলে আমার আশা।’

তিনি বলেন, ‘আজ জঙ্গিবাদ একটি বৈশ্বিক সমস্যা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেটি শক্ত হাতে দমন করছেন। সারা বিশ্বে সেটি প্রশংসা পেয়েছে। কিন্তু একজন মানুষ নাখোশ। তিনি হলেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।’

জিয়াউর রহমান এ দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছেন, মন্তব্য করে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘জিয়াউর রহমান এ দেশের রাজাকারদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। স্বাধীনতাবিরোধীদের পুনর্বাসন, সংবিধান পরিবর্তন, সামরিক শাসন জারি, এমন কিছুই ছিল না যেটি তিনি করেননি। আর তার প্রতিনিধিত্ব করছেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোকদের হাতকড়া পড়িয়ে রাজাকারদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা দিয়েছেন।’

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার সাহসের সঙ্গে জঙ্গিবাদ দমন করছে। শুধু জঙ্গিবাদ দমন করলেই হবে না। জঙ্গিবাদের মদদদাতাদের দমন করতে হবে। আর এর মূল নেতৃত্বে রয়েছে খালেদা জিয়া। তাকে রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করতে হবে।’

‘আপনারা যতই কান্নাকাটি করেন না কেন খালেদা জিয়া কোনো দিন রাজাকারদের ছাড়বে না। এটা তার কোনো কৌশল নয়। আদর্শিকভাবেই তিনি রাষ্ট্রদ্রোহী, পাকিস্তানি চিন্তা-চেতনা ধারণ করেন। তিনি গণতন্ত্র, রাজনীতি, দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। তাকে রাজনৈতিকভাবে দমন করতে হবে। জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া যাবে না।’

অনুষ্ঠানের তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, ড. আনোয়ার হোসেন, মীর হোসাইন আখতার, অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমান, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহদাত হোসেন প্রমুখ।