শুক্রবার | ২৮ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী Logo প্রতিষ্ঠার পর থেকে নির্মাণ হয়নি চাঁদপুর সদর হাসপাতালে স্থায়ী মর্গ, জীর্ণ-ভবনে ময়নাতদন্ত Logo চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে তারুণ্যের আলো সামাজিক উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প Logo ফের ভূমিকম্প Logo কচুয়ায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে ৩০টি প্রদর্শনী Logo কুবির বাংলা বিভাগের বাংলা নাটক বিষয়ক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন Logo মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত Logo মাগুরার শ্রীপুরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী- ২০২৫ এর উদ্বোধন Logo পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় জাতীয় প্রাণীসম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ প্রদর্শনী Logo আমরা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করছি: চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের বিএনপির প্রার্থী বাবু খান

পবনাপুরের মরণ ফাঁদ, ঝুঁকি নিয়ে চলছে মানুষ ও যানবাহন।

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:৩২:০০ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫
  • ৭৪৯ বার পড়া হয়েছে

filter: 0; fileterIntensity: 0.0; filterMask: 0; module: j; hw-remosaic: 0; touch: (-1.0, -1.0); modeInfo: ; sceneMode: Auto; cct_value: 0; AI_Scene: (-1, -1); aec_lux: 154.99768; hist255: 0.0; hist252~255: 0.0; hist0~15: 0.0;

 

বায়েজিদ, পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) :

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার ৭ নং পবনাপুর ইউনিয়নে কালারঘাট নামক স্থানটি যেনও দিন দিন মরণ ফাঁদ হয়ে উঠছে। ঘটে যেতে পারে যেকোনো ধরনের বড় দুর্ঘটনা। দৃষ্টি নেই কোন কর্তৃপক্ষের। অথচ দিনে রাতে হাজারো মানুষের ও ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা, অটো রিক্সা, ভ্যান, সিএনজি, মোটরসাইকেল, বাইসাইকেলের চলাচল এই রাস্তা দিয়ে। পলাশবাড়ীর আমলাগাছী ও ফকিরহাটের ব্যস্ততম রাস্তা এটি। পলাশবাড়ী হয়ে আমলাগাছী, ফকিরহাট থেকে তুলসিঘাট হয়ে গাইবান্ধার যাওয়ার অন্যতম ব্যস্ত সড়ক। এই সংযোগ স্থানের এপার ওপার রয়েছে কয়েকটি বড় স্কুল ও কলেজ, রয়েছে দুটি বড়বাজার,। প্রতিদিনই এই রাস্তা দিয়ে হাজারো মানুষের চলাচল। চলাচলের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা মোটরবাইক ও ভ্যান। দীর্ঘদিন ধরে এই রাস্তাটি বিপদজনক অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কেউ যেন দেখেও দেখেনা। বিশেষ করে রাতের বেলা আমলাগাছী বাজার থেকে বাড়ি ফেরা মানুষের অনেক দুর্ভোগের কারণ হয়ে উঠেছে। রাস্তায় নেই কোন ল্যাম্পোস্টের আলো। মোবাইল ফোনের আলো চলাচল করতে হয় এই বিপদজনক জায়গাটুকু। সামনে রয়েছে গোপীনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ফুটানি বাজার নাম বাজার।
হাজী আব্দুল হালিম নামে এক পথচারী বলেন, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও আগে থেকেই ক্ষত থাকায় রাস্তাটি ভেঙ্গে গিয়েছে। চলাচল করতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। রাতের বেলা অনেকে গর্তে পড়েও যায়। তারপরও কেউ সারাতে আসে না।
রিপন সরকার নামে এক পথচারী বলেন, আমি প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে যাওয়া আসা করি। গোবিন্দগঞ্জে কাজ করার সুবাদে অনেক রাত করে ফিরতে হয় আমাকে। মাঝে মাঝে আমি বড় ধরনের ধাক্কা খায়। একদিন কোমরে ব্যথাও পেয়ে গায়ে জ্বর চলে এসেছিল।
এলাকাবাসী আবেদন যাতে খুব দ্রুত এই ভাঙ্গা রাস্তার কাজ করানো হয়। তাহলেই আমাদের দুর্ভোগ কমবে না হলে যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী

পবনাপুরের মরণ ফাঁদ, ঝুঁকি নিয়ে চলছে মানুষ ও যানবাহন।

আপডেট সময় : ০৭:৩২:০০ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫

 

বায়েজিদ, পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) :

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার ৭ নং পবনাপুর ইউনিয়নে কালারঘাট নামক স্থানটি যেনও দিন দিন মরণ ফাঁদ হয়ে উঠছে। ঘটে যেতে পারে যেকোনো ধরনের বড় দুর্ঘটনা। দৃষ্টি নেই কোন কর্তৃপক্ষের। অথচ দিনে রাতে হাজারো মানুষের ও ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা, অটো রিক্সা, ভ্যান, সিএনজি, মোটরসাইকেল, বাইসাইকেলের চলাচল এই রাস্তা দিয়ে। পলাশবাড়ীর আমলাগাছী ও ফকিরহাটের ব্যস্ততম রাস্তা এটি। পলাশবাড়ী হয়ে আমলাগাছী, ফকিরহাট থেকে তুলসিঘাট হয়ে গাইবান্ধার যাওয়ার অন্যতম ব্যস্ত সড়ক। এই সংযোগ স্থানের এপার ওপার রয়েছে কয়েকটি বড় স্কুল ও কলেজ, রয়েছে দুটি বড়বাজার,। প্রতিদিনই এই রাস্তা দিয়ে হাজারো মানুষের চলাচল। চলাচলের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা মোটরবাইক ও ভ্যান। দীর্ঘদিন ধরে এই রাস্তাটি বিপদজনক অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কেউ যেন দেখেও দেখেনা। বিশেষ করে রাতের বেলা আমলাগাছী বাজার থেকে বাড়ি ফেরা মানুষের অনেক দুর্ভোগের কারণ হয়ে উঠেছে। রাস্তায় নেই কোন ল্যাম্পোস্টের আলো। মোবাইল ফোনের আলো চলাচল করতে হয় এই বিপদজনক জায়গাটুকু। সামনে রয়েছে গোপীনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ফুটানি বাজার নাম বাজার।
হাজী আব্দুল হালিম নামে এক পথচারী বলেন, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও আগে থেকেই ক্ষত থাকায় রাস্তাটি ভেঙ্গে গিয়েছে। চলাচল করতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। রাতের বেলা অনেকে গর্তে পড়েও যায়। তারপরও কেউ সারাতে আসে না।
রিপন সরকার নামে এক পথচারী বলেন, আমি প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে যাওয়া আসা করি। গোবিন্দগঞ্জে কাজ করার সুবাদে অনেক রাত করে ফিরতে হয় আমাকে। মাঝে মাঝে আমি বড় ধরনের ধাক্কা খায়। একদিন কোমরে ব্যথাও পেয়ে গায়ে জ্বর চলে এসেছিল।
এলাকাবাসী আবেদন যাতে খুব দ্রুত এই ভাঙ্গা রাস্তার কাজ করানো হয়। তাহলেই আমাদের দুর্ভোগ কমবে না হলে যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।