ধর্মীয় স্বাধীনতার সর্বোচ্চ ও কার্যকর নিশ্চয়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. আনম এহসানুল হক মিলন। তিনি বলেন, বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, বিচার বিভাগের সংস্কারসহ সব কার্যক্রম সুনির্দিষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
১০ আগষ্ট বিকেলে কচুয়া উপজেলার ৬নং কচুয়া উত্তর ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে নোয়াদ্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানটি সার্বিক সহযোগিতায় করেন ইতালি প্রবাসী মো. মোশারফ হোসেন।
বিএনপি নেতা আবুল খায়ের, সৌদি প্রবাসী এবায়েদ উল্যাহ সহ এলাকাবাসীর দিক নির্দেশনায় অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে সভার সূচনা হয়। ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মিছিলের মাধ্যমে নেতাকর্মীরা মাঠে প্রবেশ করেন। পরে ফুল দিয়ে প্রধান অতিথিকে বরণ করা হয়। পুরো মাঠ ও আশপাশের এলাকা নেতাকর্মীদের ব্যানারে ছেয়ে যায়, যা এক উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করে।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় নেতাকর্মীরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কচুয়া থেকে ড. মিলনকে এমপি বানানোর ঘোষণা দেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক মো. আব্দুল হান্নান প্রধান। যৌথভাবে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উপজেলা যুবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান পাঠান ও দপ্তর সম্পাদক কাজী আব্দুল হাই।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—
উপজেলা বিএনপির সভাপতি খায়রুল আবেদীন স্বপন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল প্রধান জালাল, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আজিমুল্লাহ মাস্টার, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ এলাহী সুভাষ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ফারুকী, পৌর বিএনপির সভাপতি বিল্লাল হোসেন মজুমদার, কচুয়া উত্তর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. ইউসুফ মিয়াজী, উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুন্নবী সুমন প্রমুখ।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম মানিক, উপজেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রঈছ উদ্দিন চৌধুরী, পৌর ছাত্রদলের সভাপতি শরীফ হোসেন, উপজেলা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক তৌসিফ মোল্লা, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি হাসানাত মজুমদার ও সিনিয়র সহ-সভাপতি জোবায়ের আহমেদসহ আরও অনেকে।
এ সময় কচুয়া উত্তর বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের শত শত নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।