নজরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ:নারী, যুবক, কৃষক ও শিক্ষার্থীদের মুখে মুখে উচ্চ প্রশংসা— দিন দিন গণমানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিচ্ছেন এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান। সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র মনোনয়ন প্রত্যাশী এই নেত্রী ইতোমধ্যে সাধারণ মানুষের কাছে মানবিক, শিক্ষিত এবং দক্ষ একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
সিমকী ইমাম খান বর্তমানে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। রাজনীতি, আইন পেশা এবং সমাজসেবার সমান্তরালে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছেন তিনি। এলাকার বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে সরাসরি সম্পৃক্ত থেকে মানুষের আস্থা অর্জন করেছেন এ নেত্রী। ইতোমধ্যেই উল্লাপাড়া-সলঙ্গার প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় তাঁর ব্যানার-ফেস্টুন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
উল্লাপাড়া ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী সোহেল রানা বলেন, সিমকী আপা আমাদের মতো তরুণদের পাশে দাঁড়ান, উৎসাহ দেন। খেলাধুলা, শিক্ষা, কর্মসংস্থান— সব বিষয়ে তাঁর আগ্রহ এবং উদ্যোগ প্রশংসনীয়। আমরা তাকেই এমপি হিসেবে দেখতে চাই।
স্থানীয় যুবক মোহাম্মদ জিহাদ বলেন, তিনি শুধু প্রতিশ্রুতি দেন না, বাস্তবে কাজ করেন। যুব সমাজকে মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। তাঁর মতো নেত্রীই সময়ের দাবি।
গৃহবধূ রহিমা বেগম বলেন, সিমকী আপার মধ্যে আমরা মা-বোনের ছায়া দেখি। তিনি নারীদের পাশে আছেন এবং থাকবেন— এটাই আমাদের বিশ্বাস।
কলেজছাত্রী শারমিন আক্তার বলেন, নারী শিক্ষার বিষয়ে তিনি অত্যন্ত আন্তরিক। তাঁর নেতৃত্বে মেয়েরা পড়াশোনায় নতুন উদ্দীপনা পাবে।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান বলেন, স্কুল-কলেজের মানোন্নয়ন ও শিক্ষার পরিবেশ উন্নয়নে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি অত্যন্ত পরিষ্কার। সিমকী আপার মতো নেত্রী আমাদের দরকার। একই কথা বলেন কৃষক সালেহ উদ্দিনেরও। তিনি বলেন, জমিতে পানি সঙ্কট। গ্রামের রাস্তাঘাট এসব বিষয়ে সিমকী আপা সব সময় কথা বলেন। আমাদের সমস্যা তাঁর কাছে পৌঁছে যায়।
এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান বলেন, আমি রাজনীতি করি মানুষের ভালোবাসা নিয়ে, মানুষের পাশে থাকার জন্য। উল্লাপাড়া-সলঙ্গার প্রতিটি মানুষ যেন উন্নয়ন ও মর্যাদার জীবন পায়, সে লক্ষ্যে কাজ করছি। আমার স্বপ্ন এই জনপদকে একটি মডেল হিসেবে গড়ে তোলা, যেখানে নারী, যুবক, কৃষক, শিক্ষার্থী সবাই সমান সুযোগ পাবে।
তিনি আরও বলেন, “জনপ্রতিনিধিত্ব চাই শুধু একটি পদ পাওয়ার জন্য নয়, চাই মানুষের অন্তরে জায়গা করে নিতে। ইনশাআল্লাহ, জনগণের দোয়া ও সমর্থন পেলে সেই লক্ষ্যেই কাজ করবো।