মৌসুমের সর্বোচ্চ ১৬১ মিলিমিটার বৃষ্টি

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০২:৩০:২৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫
  • ৭১৮ বার পড়া হয়েছে

লক্ষ্মীপুরে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৬১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ। রামগতি আবহাওয়া সতর্কীকরণ অফিস এ তথ্য জানিয়েছে।

অফিসের কর্মকর্তা মো. সৌরভ হোসেন বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ, সক্রিয় মৌসুমী বায়ু ও পূর্ণিমার প্রভাবে এই বৃষ্টি হচ্ছে। এই ধারা আরো কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে।

এছাড়া গত দুইদিন ধরে টানা বৃষ্টিতে জেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে শহরের সমসেরাবাদ, জেবি রোড, কলেজ রোড, বাঞ্চানগর ও মজুপুর এলাকায় পানি জমে জনদুর্ভোগ তৈরি হয়েছে। দুর্ভোগে পড়েছেন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ।

পৌরবাসীরা অভিযোগ করেছেন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও পানি নিস্কাশনের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে দুর্ভোগ বাড়তে পারে। বন্যার আশঙ্কাও রয়েছে।

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিচালক মো. জসিম উদ্দিন বলেছেন, ‘যেসব এলাকায় পানি জমেছে, সেখানে দ্রুত পানি অপসারণের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ভবিষ্যৎতে যাতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি না হয়, সেজন্য ড্রেনেজ পরিস্কারসহ শহরের আশপাশে খাল খনন ও সংস্কারের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী সমাধানে কাজ করছে জেলা, উপজেলা প্রশাসন ও পৌরসভা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মৌসুমের সর্বোচ্চ ১৬১ মিলিমিটার বৃষ্টি

আপডেট সময় : ০২:৩০:২৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫

লক্ষ্মীপুরে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৬১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ। রামগতি আবহাওয়া সতর্কীকরণ অফিস এ তথ্য জানিয়েছে।

অফিসের কর্মকর্তা মো. সৌরভ হোসেন বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ, সক্রিয় মৌসুমী বায়ু ও পূর্ণিমার প্রভাবে এই বৃষ্টি হচ্ছে। এই ধারা আরো কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে।

এছাড়া গত দুইদিন ধরে টানা বৃষ্টিতে জেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে শহরের সমসেরাবাদ, জেবি রোড, কলেজ রোড, বাঞ্চানগর ও মজুপুর এলাকায় পানি জমে জনদুর্ভোগ তৈরি হয়েছে। দুর্ভোগে পড়েছেন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ।

পৌরবাসীরা অভিযোগ করেছেন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও পানি নিস্কাশনের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে দুর্ভোগ বাড়তে পারে। বন্যার আশঙ্কাও রয়েছে।

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিচালক মো. জসিম উদ্দিন বলেছেন, ‘যেসব এলাকায় পানি জমেছে, সেখানে দ্রুত পানি অপসারণের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ভবিষ্যৎতে যাতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি না হয়, সেজন্য ড্রেনেজ পরিস্কারসহ শহরের আশপাশে খাল খনন ও সংস্কারের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী সমাধানে কাজ করছে জেলা, উপজেলা প্রশাসন ও পৌরসভা।