কারাগারে যাওয়া আসামিরা হলেন- তিতুদহ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আক্তার হোসেন, দর্শনা পৌর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি হাবিবুর রহমান বুলেট, থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মহিদুল ইসলাম, কুড়ুলগাছি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুর রশিদ, পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শফিউদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল ইসলাম, লুৎফর রহমান, যুবদল নেতা নাসির উদ্দিন খেদু, যুবদল নেতা নাহারুল ইসলাম মাস্টার, সরোয়ার হোসেন, মহিউদ্দিন মহি, যুবদল নেতা জালার উদ্দিন, দর্শনার আজমুল হকসহ আরও অনেকে।
আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম এম শাহজাহান মুকুল বলেন, চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থানার নাশকতার দুটি মামলায় ৩২ জন নেতা-কর্মী চুয়াডাঙ্গা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। বিজ্ঞ বিচারক মো. রিপন হোসেন একটি মামলায় ১৫ জন ও অপর মামলায় ১৪ জনের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পিতার নামে ভুল থাকায় বাকি তিনজনের আবেদন আদালত গ্রহণ করেননি।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরীফুজ্জামান শরীফ বলেন, বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার পুলিশ-প্রশাসনসহ সবকিছু হাতের মধ্যে নিয়ে নিয়েছে। মানুষের বিচার বিভাগের প্রতি যে আস্থা ছিল, সেটিও হারিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, তারা প্রকৃত ন্যায়বিচার পাননি। আদালত ফরমায়েশিভাবে নেতা-কর্মীদের কারাগারে পাঠিয়েছে।