শিরোনাম :
Logo জুলাই আন্দোলনে নামাজ পড়তে বাধাদানে অভিযুক্ত বরখাস্ত শিক্ষককে ফেরাতে বিভাগের শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি Logo কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫ শুরু Logo বেরোবির এআইএস ক্লাবের নেতৃত্বে মিজান- আলবীর  Logo চাঁদপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত Logo কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধে ইবি শিক্ষার্থীরা Logo বুটেক্সে টেকসই উন্নয়নে পাটের ভূমিকা বিষয়ক সেমিনার, অতিথি বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা Logo সাজিদ হত্যার তিন মাস; ইবি শিক্ষার্থীদের অভিনব প্রতিবাদ  Logo তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে যুবকদের কর্মসংস্থান হবে: আজিজুল বারী হেলাল Logo ৫ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন Logo দৈনিক মুন্সিগঞ্জের বার্তার মতবিনিময় ও পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত

গাইবান্ধায় টাকা ফেরত না দিয়ে উল্টো হয়রানিমূলক মামলা দায়ের প্রতিকারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ০৬:১৬:১৪ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৬ আগস্ট ২০২০
  • ৮০৮ বার পড়া হয়েছে

বায়েজীদ (গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি) :

বিদেশে যাওয়ার জন্য ৪ লাখ টাকা ধার নিয়ে তা ফেরত না দিয়ে উল্টো ধারদাতা অ্যাড. শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনাটির প্রতিকার দাবী করে ১৬ আগস্ট রোববার গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে শহিদুল ইসলামের জামাতা নাজমুল ইসলাম উল্লেখ করেন, গাইবান্ধা সদর উপজেলার বাদিয়াখালি ইউনিয়নের চকবরুল গ্রামের মৃত ওয়াহেদ আলীর ছেলে শহিদুল ইসলাম একজন আইনজীবী। তিনি জেলা জজ কোর্টে এপিপিও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া তিনি বাদিয়াখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। ২০১৮ সালের ২১মে প্রতিবেশী মিঠুন চন্দ্র বর্মন বিদেশে যাওয়ার সময় চলতি বছরের ২১মে ফেরত দেয়ার শর্তে তার কাছ থেকে ৪ লাখ টাকা

১৫০ টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে ধার নেয়। চুক্তি মোতাবেক নির্ধারিত তারিখ পাওনা টাকা ফেরত চাইতে গেলে মিঠুন চন্দ্র বর্মনের লোকজন নানা তালবাহানা ও সময়ক্ষেপন করতে থাকে। এরই জের ধরে গত ২৯ জুলাই মিঠুন চন্দ্রের বাড়িতে গেলে শহিদুল ইসলামের সাথে তাদের কথা কাটাকাটি হয়।

এর সুত্র ধরে তার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ গীরেন্দ্রনাথ বর্মনের প্ররোচনায় শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা দায়ের করে এবং সুপরিকল্পিতভাবে নানা মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। এব্যাপারে সদর থানায় মিঠুন চন্দ্র বর্মনসহ ৩ জনের নামে এজাহার দাখিল করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন শহিদুল ইসলাম পরিবারের পক্ষ থেকে মিনারা বেগম, আমেনা বেগম, শাহজামাল ইসলাম, সুলতান ব্যাপারী প্রমুখ।

 

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই আন্দোলনে নামাজ পড়তে বাধাদানে অভিযুক্ত বরখাস্ত শিক্ষককে ফেরাতে বিভাগের শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

গাইবান্ধায় টাকা ফেরত না দিয়ে উল্টো হয়রানিমূলক মামলা দায়ের প্রতিকারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় : ০৬:১৬:১৪ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৬ আগস্ট ২০২০

বায়েজীদ (গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি) :

বিদেশে যাওয়ার জন্য ৪ লাখ টাকা ধার নিয়ে তা ফেরত না দিয়ে উল্টো ধারদাতা অ্যাড. শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনাটির প্রতিকার দাবী করে ১৬ আগস্ট রোববার গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে শহিদুল ইসলামের জামাতা নাজমুল ইসলাম উল্লেখ করেন, গাইবান্ধা সদর উপজেলার বাদিয়াখালি ইউনিয়নের চকবরুল গ্রামের মৃত ওয়াহেদ আলীর ছেলে শহিদুল ইসলাম একজন আইনজীবী। তিনি জেলা জজ কোর্টে এপিপিও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া তিনি বাদিয়াখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। ২০১৮ সালের ২১মে প্রতিবেশী মিঠুন চন্দ্র বর্মন বিদেশে যাওয়ার সময় চলতি বছরের ২১মে ফেরত দেয়ার শর্তে তার কাছ থেকে ৪ লাখ টাকা

১৫০ টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে ধার নেয়। চুক্তি মোতাবেক নির্ধারিত তারিখ পাওনা টাকা ফেরত চাইতে গেলে মিঠুন চন্দ্র বর্মনের লোকজন নানা তালবাহানা ও সময়ক্ষেপন করতে থাকে। এরই জের ধরে গত ২৯ জুলাই মিঠুন চন্দ্রের বাড়িতে গেলে শহিদুল ইসলামের সাথে তাদের কথা কাটাকাটি হয়।

এর সুত্র ধরে তার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ গীরেন্দ্রনাথ বর্মনের প্ররোচনায় শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা দায়ের করে এবং সুপরিকল্পিতভাবে নানা মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। এব্যাপারে সদর থানায় মিঠুন চন্দ্র বর্মনসহ ৩ জনের নামে এজাহার দাখিল করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন শহিদুল ইসলাম পরিবারের পক্ষ থেকে মিনারা বেগম, আমেনা বেগম, শাহজামাল ইসলাম, সুলতান ব্যাপারী প্রমুখ।