শিরোনাম :
Logo প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ Logo ঢাকায় হামলার প্রতিবাদে চাঁবিপ্রবিতে প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনে বিক্ষোভ Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ গঠনে ১১ সদস্যের কমিটি Logo দিনাজপুরের বীরগঞ্জ শহীদ মিনার চত্বরে ২৭ই আগস্ট বুধবার দুপুর ১২ টায় পশ্চিম ভোগডোমায় খেলার মাঠ রক্ষায় মানববন্ধন করেন স্থানীয় জনগণ Logo উল্লাপাড়ায় বিএনপি নেতার ওপর প্রতিপক্ষের হামলার অভিযোগ Logo ঢাকায় প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনে যোগ দিতে বাসের ব্যবস্থা করল যবিপ্রবি প্রশাসন Logo আওয়ামী ফ্যাসিস্ট দোষরদের শান্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতাকর্মীরা Logo সাতক্ষীরায় নিখোঁজের ৪ দিন পর রাজমিস্ত্রির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার Logo সাজিদের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা Logo চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদে আইনশৃঙ্খলা ও মাসিক সাধারণ সভা

মেহেরপুর গহরপুর-যাদুখালি সড়কে ডাকাত দলের হামলা

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ১১:১৬:৩২ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৮
  • ৭৩৯ বার পড়া হয়েছে

অস্ত্র দেখিয়ে টাকা-মোবাইল লুট : জেলা পরিষদ সদস্যসহ আহত-৯
নিউজ ডেস্ক:মেহেরপুর সদর উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের গহরপুর-যাদুখালি তারাবাড়ির মাঠ সংলগ্ন সড়কে আলগামনের গতি রোধ করে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে মেহেরপুর সদর উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা পরিষদের সদস্য রফিকুল ইসলামসহ ৯ জনকে আহত করেছে মুখোশধারী একদল ডাকাত। এ সময় তাদের কাছে থাকা নগদ ২০ হাজার টাকা ও ৯ টি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় তারা। এদের মধ্যে রফিকুল ইসলামের অবস্থা আশংকাজনক। গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টা দিকে এঘটনা ঘটে। পরে আহতদের চিৎকারে গ্রামবাসী তাদের উদ্ধার করে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। আহত হলেন- মৃত রিফাত উল্লাহের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৪৩), মৃত নুরুল হকের ছেলে ই¯্রাফিল (৪০), মৃত. মফিজ উদ্দিন মন্ডলের ছেলে শাহিন (৩৮), ওয়াজেল আলীর ছেলে তোফাজ্জেল (৪৫), জামাত আলীর ছেলে স্বপন (৩৭), মৃত আবেদ আলীর ছেলে দোয়াত আলী (৫০), মুজার ছেলে মতি ও শমসের মন্ডলের ছেলে আব্বাস। এদের সকলের সদর উপজেলার বাড়ি গহরপুর। পুলিশ ও আহতের স্বজনরা জানায়, জেলা পরিষদের সদস্য রফিকুল ইসলাম ৮-৯জন সঙ্গী নিয়ে আলগামন করে গহরপুর থেকে পিরোজপুর যাচ্ছিলেন। তারা গহরপুর-যাদুখালি তারাবাড়ির মাঠের কছে পৌঁছালে ১৪-১৫ জনের একটি ডাকাত দল তাদের আলগামনের গতিরোধ করে থামিয়ে দেয়। এসময় তারা দেশীয় অস্ত্র রামদা, হাসুয়া, রড দিয়ে আলগামনে থাকা সবাইকে মারধর করে এবং এলোপাথাড়ী কুপাতে থাকে। এসময় তাদের কাছে থাকা ৮টি মোবাইল ও নগদ ২০ হাজার টাকা ছিনয়ে নিয়ে যায়। জেনারেল হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সৈয়দ কবীর জানান, আহতদের মধ্যে রফিকুল ইসলামের মাথায় দুই জায়গায় কোপ লাগায় ১২টা সেলাই হয়েছে। তার অবস্থা আশংকাজনক। রফিকুলের অবস্থার উন্নতি না হলে তাকে রাজশাহী আথবা ঢাকায় রেফার্ড করা হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ

মেহেরপুর গহরপুর-যাদুখালি সড়কে ডাকাত দলের হামলা

আপডেট সময় : ১১:১৬:৩২ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৮

অস্ত্র দেখিয়ে টাকা-মোবাইল লুট : জেলা পরিষদ সদস্যসহ আহত-৯
নিউজ ডেস্ক:মেহেরপুর সদর উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের গহরপুর-যাদুখালি তারাবাড়ির মাঠ সংলগ্ন সড়কে আলগামনের গতি রোধ করে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে মেহেরপুর সদর উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা পরিষদের সদস্য রফিকুল ইসলামসহ ৯ জনকে আহত করেছে মুখোশধারী একদল ডাকাত। এ সময় তাদের কাছে থাকা নগদ ২০ হাজার টাকা ও ৯ টি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় তারা। এদের মধ্যে রফিকুল ইসলামের অবস্থা আশংকাজনক। গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টা দিকে এঘটনা ঘটে। পরে আহতদের চিৎকারে গ্রামবাসী তাদের উদ্ধার করে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। আহত হলেন- মৃত রিফাত উল্লাহের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৪৩), মৃত নুরুল হকের ছেলে ই¯্রাফিল (৪০), মৃত. মফিজ উদ্দিন মন্ডলের ছেলে শাহিন (৩৮), ওয়াজেল আলীর ছেলে তোফাজ্জেল (৪৫), জামাত আলীর ছেলে স্বপন (৩৭), মৃত আবেদ আলীর ছেলে দোয়াত আলী (৫০), মুজার ছেলে মতি ও শমসের মন্ডলের ছেলে আব্বাস। এদের সকলের সদর উপজেলার বাড়ি গহরপুর। পুলিশ ও আহতের স্বজনরা জানায়, জেলা পরিষদের সদস্য রফিকুল ইসলাম ৮-৯জন সঙ্গী নিয়ে আলগামন করে গহরপুর থেকে পিরোজপুর যাচ্ছিলেন। তারা গহরপুর-যাদুখালি তারাবাড়ির মাঠের কছে পৌঁছালে ১৪-১৫ জনের একটি ডাকাত দল তাদের আলগামনের গতিরোধ করে থামিয়ে দেয়। এসময় তারা দেশীয় অস্ত্র রামদা, হাসুয়া, রড দিয়ে আলগামনে থাকা সবাইকে মারধর করে এবং এলোপাথাড়ী কুপাতে থাকে। এসময় তাদের কাছে থাকা ৮টি মোবাইল ও নগদ ২০ হাজার টাকা ছিনয়ে নিয়ে যায়। জেনারেল হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সৈয়দ কবীর জানান, আহতদের মধ্যে রফিকুল ইসলামের মাথায় দুই জায়গায় কোপ লাগায় ১২টা সেলাই হয়েছে। তার অবস্থা আশংকাজনক। রফিকুলের অবস্থার উন্নতি না হলে তাকে রাজশাহী আথবা ঢাকায় রেফার্ড করা হবে।